1. admin@desh-bulletin.com : নিজস্ব প্রতিবেদক : দৈনিক প্রতিদিনের অপরাধ
রবিবার, ০১ জুন ২০২৫, ০৫:৫৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
গোপালগঞ্জের কোটালিপাড়ার নদীতে মিলল ৭০ বছরের বৃদ্ধের লাশ নতুন শহিদ শনাক্তকরণ ও নন-গেজেটেড আহতদের অন্তর্ভুক্তি নিয়ে মাদারীপুরে জরুরি সভা অনুষ্ঠিত দূটি হাঁসের বাচ্চা থেকে ১৭০০টি হাঁস টাংগাইলের নাগরপুরে জুয়া খেলায় বাঁধা দেয়ায় প্রাণনাশের হুমকি নিরাপত্তাহীনতা দর্শনা চেকপোস্টে স্ত্রীসহ আটক ঝিনাইদহ আওয়ামীলীগের শীর্ষ নেতা চুয়াডাঙ্গার উথলী স্টেশনে আকাশ হত্যার বিচারের দাবিতে ট্রেন আটকিয়ে মানববন্ধন বিশ্ব পরিবেশ দিবস-২০২৫ উপলক্ষ্যে বরগুনায় মানবন্ধন কর্মসূচি পালিত চট্টগ্রাম নগরীর পাঁচলাইশে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে আটক ৬ টঙ্গীবাড়ীতে ব্রডব্যান্ডের মালিকানা ফিরে পেতে সংবাদ সম্মেলন নেছারাবাদে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪ তম শাহাদাৎ বার্ষিকী পালিত

চলতি বছরেই ১৪ ডিসেম্বরকে জাতীয় দিবস হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হবে বলে জানিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক

আনন্দ রায়
  • প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০২৩
  • ১১৯ বার পড়া হয়েছে
চলতি বছরেই ১৪ ডিসেম্বরকে জাতীয় দিবস  হিসেবে  অন্তর্ভুক্ত  করা  হবে  বলে  জানিয়েছেন  মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী
আ ক ম মোজাম্মেল হক।মন্ত্রী জানান, পরবর্তী ক্যাবিনেট মিটিংয়ে জাতীয় দিবস হিসেবে তালিকাভুক্ত হবে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস।
বৃহস্পতিবার (১৪ ডিসেম্বর) শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে শ্রদ্ধা জানানো শেষে তিনি এ মন্তব্য করেন।শ্রদ্ধা জানানো শেষে বুদ্ধিজীবীদের তালিকা তৈরির বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, গতকালও এ বিষয়ে আমাদের মিটিং হয়েছে। আশা করছি ২৬ মার্চের আগে তা সম্পন্ন হবে। আবেদনও যাচাই-বাছাইয়ের কাজ চলছে।
যুদ্ধাপরাধীদের তালিকা তৈরি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, যুদ্ধাপরাধীদের একটা সংখ্যা আছে। সুনির্দিষ্ট অভিযোগ থাকলে বিচারও করা হচ্ছে। তবে যারা রাজাকার ও আলবদর ছিল তাদের সংখ্যা অনেক। তাদের সবার বিচার করা হয়নি। এসব যুদ্ধাপরাধীদের তালিকা প্রণয়নে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির সভাপতি শাজাহান খানের নেতৃত্বে কমিটি গঠন করা হয়েছে। তবে তালিকা তৈরির কাজ এখনো সম্পন্ন হয়নি।প্রসঙ্গত, একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশ যখন বিজয়ের দ্বারপ্রান্তে ঠিক তখন ১৪ ডিসেম্বর পাকিস্তানি সেনাবাহিনী ও তাদের সঙ্গে রাজাকার, আলবদর, আলশামস বাহিনী শেষ ঘৃণ্যতায় মেতে ওঠে।
ভবিষ্যৎ বাংলাদেশকে সম্পূর্ণ মেধাশূন্য করার নীল নকশায় শিক্ষাবিদ, গবেষক, চিকিৎসক, প্রকৌশলী, সাংবাদিক, কবি ও সাহিত্যিকদের চোখ বেঁধে বাড়ি থেকে ধরে নিয়ে তাদের নির্যাতনের পর হত্যা করে।
পরিকল্পিত হত্যাযজ্ঞের পরবর্তীতে ঢাকার মিরপুর, মোহাম্মহপুরের রায়েরবাজারসহ বিভিন্ন স্থানে গণকবরে তাদের মৃতদেহ পাওয়া যায়। সেই থেকে ১৪ ডিসেম্বর বাংলাদেশে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত হয়।
এ বিভাগের আরো সংবাদ
© দেশ বুলেটিন 2023 All rights reserved
Theme Customized BY ITPolly.Com