1. admin@desh-bulletin.com : নিজস্ব প্রতিবেদক : দৈনিক প্রতিদিনের অপরাধ
শনিবার, ২২ নভেম্বর ২০২৫, ০২:২২ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
বরগুনার বামনা উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণায় বিএনপি ও যুবদলের অভিনন্দন মসজিদের ভিতর বিএনপির বেনার টানিয়ে তারেক রহমানের জন্মদিন পালন পীরগঞ্জ উপজেলা কৃষি অফিস কর্তৃক কৃষি প্রণোদনা প্রেমঘ‌টিত কার‌নে শিবচ‌রে সালিশে অপমানের জেরে স্কুলছাত্রীর আ ত্ম হ ত্যা, প্রভাবশালীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ডাকসু নেত্রী রাফিয়ার ময়মনসিংহের বাড়িতে অগ্নিসংযোগের ঘটনায় গ্রেপ্তার-৪ পছন্দ না হলেই ফ্যাসিবাদের দোসর ও আওয়ামীলীগের ট্যাগ লাগিয়ে তাকে হয়রানি করা হচ্ছে বাগেরহাটের মোল্লাহাটে কৃষি প্রণোদনা কর্মসূচি ও প্রদর্শনী উপকরণ বিতরণ সিলেটে এ অনৈতিক কাজে জড়িত ১ জন পুরুষ এবং ১ জন নারী আটক করছে ডিবি বগুড়া নন্দীগ্রামে তারেক রহমানের ৬১ তম জন্মদিন উপলক্ষে বগুড়া জেলা স্বেচ্ছাসেবক দল দিনভর মানবিক কাজের উদ্দোগ নিয়েছেন পিরোজপুরে প্রযুক্তিনির্ভর জেন্ডারভিত্তিক সহিংসতা প্রতিরোধে গণমাধ্যম পেশাজীবীদের কর্মশালা অনুষ্ঠিত

চলতি বছরেই ১৪ ডিসেম্বরকে জাতীয় দিবস হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হবে বলে জানিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক

আনন্দ রায়
  • প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০২৩
  • ১৬৯ বার পড়া হয়েছে
চলতি বছরেই ১৪ ডিসেম্বরকে জাতীয় দিবস  হিসেবে  অন্তর্ভুক্ত  করা  হবে  বলে  জানিয়েছেন  মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী
আ ক ম মোজাম্মেল হক।মন্ত্রী জানান, পরবর্তী ক্যাবিনেট মিটিংয়ে জাতীয় দিবস হিসেবে তালিকাভুক্ত হবে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস।
বৃহস্পতিবার (১৪ ডিসেম্বর) শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে শ্রদ্ধা জানানো শেষে তিনি এ মন্তব্য করেন।শ্রদ্ধা জানানো শেষে বুদ্ধিজীবীদের তালিকা তৈরির বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, গতকালও এ বিষয়ে আমাদের মিটিং হয়েছে। আশা করছি ২৬ মার্চের আগে তা সম্পন্ন হবে। আবেদনও যাচাই-বাছাইয়ের কাজ চলছে।
যুদ্ধাপরাধীদের তালিকা তৈরি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, যুদ্ধাপরাধীদের একটা সংখ্যা আছে। সুনির্দিষ্ট অভিযোগ থাকলে বিচারও করা হচ্ছে। তবে যারা রাজাকার ও আলবদর ছিল তাদের সংখ্যা অনেক। তাদের সবার বিচার করা হয়নি। এসব যুদ্ধাপরাধীদের তালিকা প্রণয়নে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির সভাপতি শাজাহান খানের নেতৃত্বে কমিটি গঠন করা হয়েছে। তবে তালিকা তৈরির কাজ এখনো সম্পন্ন হয়নি।প্রসঙ্গত, একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশ যখন বিজয়ের দ্বারপ্রান্তে ঠিক তখন ১৪ ডিসেম্বর পাকিস্তানি সেনাবাহিনী ও তাদের সঙ্গে রাজাকার, আলবদর, আলশামস বাহিনী শেষ ঘৃণ্যতায় মেতে ওঠে।
ভবিষ্যৎ বাংলাদেশকে সম্পূর্ণ মেধাশূন্য করার নীল নকশায় শিক্ষাবিদ, গবেষক, চিকিৎসক, প্রকৌশলী, সাংবাদিক, কবি ও সাহিত্যিকদের চোখ বেঁধে বাড়ি থেকে ধরে নিয়ে তাদের নির্যাতনের পর হত্যা করে।
পরিকল্পিত হত্যাযজ্ঞের পরবর্তীতে ঢাকার মিরপুর, মোহাম্মহপুরের রায়েরবাজারসহ বিভিন্ন স্থানে গণকবরে তাদের মৃতদেহ পাওয়া যায়। সেই থেকে ১৪ ডিসেম্বর বাংলাদেশে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত হয়।
এ বিভাগের আরো সংবাদ
© দেশ বুলেটিন 2023 All rights reserved
Theme Customized BY ITPolly.Com