1. admin@desh-bulletin.com : নিজস্ব প্রতিবেদক : দৈনিক প্রতিদিনের অপরাধ
শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫, ০৮:৪০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
বাগেরহাট কচুয়ায় ইউএনও বদলি আদেশ প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন ভালুকায় ইউএনও’র ব্যতিক্রমী উদ্যোগে পাল্টে গেছে উপজেলার দৃশ্যপট-মুগ্ধ ভালুকাবাসী ময়মনসিংহে ওসি শিবিরুলের অভিযানে ১১০০ লিটার মদ উদ্ধার-গ্রেফতার ১৫ মাদারীপুরের শিবচর সকল মাধ্যমিক পরীক্ষার ফল প্রকাশিত রায়গঞ্জে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনে বিক্ষোভ, ২ লাখ টাকা জরিমানা আদায় যশোরে ‘জুলাই আন্দোলনের’ আহত ও শহীদ পরিবারের সঙ্গে এনসিপির মতবিনিময় সভা ‘দেশ গড়তে জুলাই পদযাত্রা’ শ্লোগানে এগিয়ে চলার প্রত্যয় কেন্দুয়া স্কুলের মধ্য একমাত্র প্রতিষ্ঠান শতভাগ পাস কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদ প্রতিষ্ঠিত শহীদ স্মৃতি বিদ্যাপীঠ নেছারাবাদে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল, শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা কালুডাঙ্গা শেখ পাড়া জামে মসজিদ পরিদর্শন শেষে উন্নয়ন কাজের জন্য সাইফুল ইসলামের অনুদান প্রদান নড়াইলে দুই পক্ষের মারামারী, নিহত-১

চলতি বছরেই ১৪ ডিসেম্বরকে জাতীয় দিবস হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হবে বলে জানিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক

আনন্দ রায়
  • প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০২৩
  • ১২৯ বার পড়া হয়েছে
চলতি বছরেই ১৪ ডিসেম্বরকে জাতীয় দিবস  হিসেবে  অন্তর্ভুক্ত  করা  হবে  বলে  জানিয়েছেন  মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী
আ ক ম মোজাম্মেল হক।মন্ত্রী জানান, পরবর্তী ক্যাবিনেট মিটিংয়ে জাতীয় দিবস হিসেবে তালিকাভুক্ত হবে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস।
বৃহস্পতিবার (১৪ ডিসেম্বর) শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে শ্রদ্ধা জানানো শেষে তিনি এ মন্তব্য করেন।শ্রদ্ধা জানানো শেষে বুদ্ধিজীবীদের তালিকা তৈরির বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, গতকালও এ বিষয়ে আমাদের মিটিং হয়েছে। আশা করছি ২৬ মার্চের আগে তা সম্পন্ন হবে। আবেদনও যাচাই-বাছাইয়ের কাজ চলছে।
যুদ্ধাপরাধীদের তালিকা তৈরি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, যুদ্ধাপরাধীদের একটা সংখ্যা আছে। সুনির্দিষ্ট অভিযোগ থাকলে বিচারও করা হচ্ছে। তবে যারা রাজাকার ও আলবদর ছিল তাদের সংখ্যা অনেক। তাদের সবার বিচার করা হয়নি। এসব যুদ্ধাপরাধীদের তালিকা প্রণয়নে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির সভাপতি শাজাহান খানের নেতৃত্বে কমিটি গঠন করা হয়েছে। তবে তালিকা তৈরির কাজ এখনো সম্পন্ন হয়নি।প্রসঙ্গত, একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশ যখন বিজয়ের দ্বারপ্রান্তে ঠিক তখন ১৪ ডিসেম্বর পাকিস্তানি সেনাবাহিনী ও তাদের সঙ্গে রাজাকার, আলবদর, আলশামস বাহিনী শেষ ঘৃণ্যতায় মেতে ওঠে।
ভবিষ্যৎ বাংলাদেশকে সম্পূর্ণ মেধাশূন্য করার নীল নকশায় শিক্ষাবিদ, গবেষক, চিকিৎসক, প্রকৌশলী, সাংবাদিক, কবি ও সাহিত্যিকদের চোখ বেঁধে বাড়ি থেকে ধরে নিয়ে তাদের নির্যাতনের পর হত্যা করে।
পরিকল্পিত হত্যাযজ্ঞের পরবর্তীতে ঢাকার মিরপুর, মোহাম্মহপুরের রায়েরবাজারসহ বিভিন্ন স্থানে গণকবরে তাদের মৃতদেহ পাওয়া যায়। সেই থেকে ১৪ ডিসেম্বর বাংলাদেশে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত হয়।
এ বিভাগের আরো সংবাদ
© দেশ বুলেটিন 2023 All rights reserved
Theme Customized BY ITPolly.Com