1. admin@desh-bulletin.com : নিজস্ব প্রতিবেদক : দৈনিক প্রতিদিনের অপরাধ
শুক্রবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৫, ০৫:১২ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
রশি টেনে নদী পারাপার চাঁপাইনবাবগঞ্জের জেলা প্রশাসককে পদায়নের ২৯ দিনের মাথায় প্রত্যাহার বিএনপি’র মনোনয়ন প্রত্যাশী এ জেড এম রেজওয়ানুল হকের পথসভায় হাজারো নেতা কর্মীর ঢল ঢাকায় ‘পার্বত্য চট্টগ্রামে মানবাধিকার লঙ্ঘন ও বিচারহীনতা সংস্কৃতি’ শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত কয়রায় আওয়ামী সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের প্রতিবাদে ছাত্র-জনতার মশাল মিছিল দুই যুগে ডায়াবেটিক রোগী ৮ গুণ টাঙ্গাইল মধুপুরে মাদক সেবীকে তিন মাসের কারাদণ্ড প্রদান গোয়ালন্দ নুরাল পাগল ঘটনায় রাজবাড়ী কোর্টে নতুন মামলা সাংবাদিকের নামে ভুয়া আইডি খুলে প্রতারণার দায়ে মামলা মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ায় ঢাকা-চট্রগ্রাম মহাসড়কে ট্রাকে আগুন

সীমান্তে কঠোর নজরদারি’ এতো তেল মিয়ানমারের যাচ্ছে কিভাবে?

মোঃ নুরুল আমিন
  • প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ২৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪
  • ৩৪৬ বার পড়া হয়েছে
মিয়ানমারে সংঘাতময় পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ থেকে আশঙ্কাজনক হারে পাচার হচ্ছে জ্বালানি তেলসহ,  প্রয়োজনীয় খাদ্যপণ্য। তবে সীমান্ত দিয়ে নয়, মিয়ানমারে তেল পাচারের নিরাপদ হিসেবে সমুদ্র উপকূলকে ব্যবহার করেছে চোরা কারবারিরা। সীমান্তে বাংলাদেশ সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিবির কঠোর নজরদারি রয়েছে। তারপরও মিয়ানমারে তেল ও  খাদ্যপণ্য পাচারে ঠেকানো যাচ্ছে  না। তবে কিভাবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিয়ে মিয়ানমারে এত তেল খাদ্য পণ্য  পাচার হচ্ছে তা নিয়ে জনমনে নানা শম্কার সৃষ্টি হয়েছে।
সংশ্লিষ্ঠরা জানান, মিয়ানমারে বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির সঙ্গে সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিপি ও সেনাবাহিনীর চলছে তুমুল লড়াই। যার রেশ পড়েছে বান্দরবান, ঘুমধুম, তুমব্রু, এবং কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফ সীমান্ত। অনুপ্রবেশ টেকাতে কঠোর অবস্থানে রয়েছে বিজিবি ও পাচারপয়েন্ট গুলোতে রয়েছে RAB এর নিয়ন্ত্রণ। এছাড়া মিয়ানমারের সাঙ্গাতময় পরিস্থিতিতে সেখানে জ্বালানি তেলসহ খাদ্যের সংকট দেখা দিয়েছে। তাই নতুন কৌশল অবলম্বন করেছে। সীমান্তের বিজিবির কঠোর অবস্থানের কারণে চোরা কারবারিরা এখন সমুদ্র উপকূলকে পাচারের নিরাপদ রুট হিসেবে বেছে নিয়েছে। এ কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে উপকূলের ট্রলার ও জেলেদের।  স্থানীয়রা জানায়,  স্থানীয় ও ওই পাড়ের কিছু লোক তেল ও খাদ্য পণ্য পাচারের সঙ্গে জড়িত রয়েছে। প্রশাসন থেকে এটা দ্রুত রোধ করা দরকার। এভাবে দেশের সম্পদ অন্য দেশে চলে গেলে ক্ষতির মুখে পড়বো আমরা।
কক্সবাজার সমুদ্র উপকূলে রয়েছে অসংখ্য পয়েন্ট। তারমধ্যে পাচারের নিরাপদ স্থান হিসেবে ব্যবহার হচ্ছে উখিয়ার রেজুখাল,ইনানী,  হিমছড়ী,  ও নজিরারটেক পয়েন্ট।  আর টেকনাফে ব্যবহার হচ্ছে শামলাপুর, বাহার ছড়া, ও সাহাপরীর দ্বীপ পয়েন্ট। দেশের মূল্যবান জ্বালানি তেল পাচার রোদে আইনশৃঙ্খলা রক্ষী  বাহিনীকে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি স্থানীয়দের।
এ বিষয়ে কক্সবাজার RAB-১৫ এর অধিনায়ক  লেপন্যান্ট, কর্নেল এইচএম সাজ্জাদ হোসেন বলেন। পাচারে জড়িতদের তালিকা তৈরি করা হয়েছে, তদন্তের সার্থে এখনই আমরা নামগুলো জানাচ্ছি না।  একই সঙ্গে সমুদ্র উপকূলের পয়েন্ট গুলো চিহ্নিত করার পাশাপাশি চোরা কারবারীদের দ্রুত আইনের আওতায় আনা হবে বলে জানান তিনি। গত দেড় মাসে মিয়ানমারের পাচারেকালে ১০০০০ লিটার জ্বালানি তেল, ও তিন হাজার লিটার সয়াবিন তেল, ৫০০ কেজি ময়দা, ওষুধ,পেয়াজ,রসুন,ও আদাসহ,৩৫ পাচারকারীকে আটক করেছে আইনশৃংখলা রক্ষীবাহিনী।
এ বিভাগের আরো সংবাদ
© দেশ বুলেটিন 2023 All rights reserved
Theme Customized BY ITPolly.Com