1. admin@desh-bulletin.com : নিজস্ব প্রতিবেদক : দৈনিক প্রতিদিনের অপরাধ
শনিবার, ২৪ মে ২০২৫, ০৮:০৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
চন্দনাইশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে ৭ আসামি গ্রেফতার নিয়ামতপুর রসুলপুর ইউনিয়নে উন্মুক্ত বাজেট সভা অনুষ্ঠিত রৌমারীতে পুলিশের অভিযানে ৫২ পিস ইয়াবাসহ যুবক আটক, থানায় মামলা প্রস্তুত সোনারগাঁয়ে ঈদ-উল-আযহা উপলক্ষে ১৩টি অস্থায়ী পশুর হাটের জন্য ইজারা দরপত্র আহ্বান পরিবেশ ধ্বংসের দায়ে সাতকানিয়ায় অভিযান পরিচালনায় দুই ইটভাটাকে ২ লক্ষ টাকা জরিমানা কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীতে পরিচয় মিললো ৮দিন বয়সের শিশুটির কয়েকদিন টানা বৃষ্টিতে ডুবে গেছে ফসলি জমি, দিশেহারা কৃষক স্কুল পরিচালনায় অনিয়মের অভিযোগ, প্রধান শিক্ষকের দাবি ভিত্তিহীন চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে সড়ক দূর্ঘটনা সাভার ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের বার্ষিক সভায় গঠিত হলো এক্স-ক্যাপ ২০২৫ কার্যনির্বাহী কমিটি)

হরিপুর রাজবাড়ির ইতিহাস।

মোঃ আবুসাঈদ
  • প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫
  • ১২৮ বার পড়া হয়েছে
হরিপুর রাজবাড়ি বাংলাদেশের ঠাকুরগাঁও জেলার হরিপুর উপজেলার কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত। এই রাজবাড়ি হরিপুরের জমিদারদের দ্বারা প্রতিষ্ঠিত। ৩ একর ২৭ শতক জমির উপর এই জমিদার বাড়িটি এবং জমিদারি পরিচালনার জন্য কাচারী, ধর্মীয় উৎসবের জন্য বিভিন্ন উপাসনলয়, বিনোদনের জন্য নাচমহল, নাগমহল, অন্দরমহল ও অন্ধকূপ ইত্যাদি স্থাপন করেছিলেন।‎
জমিদারির ইতিহাস: ‎আনুমানিক ১৪০০ খ্রিস্টাব্দে ঘনশ্যাম কুন্ডু নামক একজন ব্যবসায়ী এন্ডি কাপড়ের ব্যবসা করতে হরিপুরে আসেন। সেই সময় মেহেরুন্নেসা নামে এক বিধবা মুসলিম মহিলা এ অঞ্চলের জমিদার ছিলেন। খাজনা অনাদায়ের পড়ার কারণে মেহেরুন্নেসার জমিদারির কিছু অংশ নিলাম হয়ে গেলে ঘনশ্যাম কুন্ডু কিনে নেন।
‎নির্মাণের ইতিহাস: ঘনশ্যামের পরবর্তী বংশধরদের একজন রাঘবেন্দ্র রায় ঊনবিংশ শতাব্দীর মধ্যভাগে ব্রিটিশ আমলে হরিপুর রাজবাড়ির কাজ শুরু করেন। কিন্তু তাঁর সময়ে রাজবাড়ির সমস্ত কাজ শেষ হয়নি। রাঘবেন্দ্র রায়ের পুত্র জগেন্দ্র নারায়ণ রায় ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষদিকে রাজবাড়ির নির্মাণ কাজ শেষ করেন। এসময় তিনি ব্রিটিশ সরকার কর্তৃক রাজা উপাধিতে ভূষিত হন।
‎রাজবাড়ির বিবরণ: ‎জগেন্দ্র নারায়ণ রায়ের সমাপ্তকৃত রাজবাড়ির দ্বিতল ভবনে লতাপাতার বিভিন্ন নকশা এবং পূর্ব দেয়ালের উপরে রাজর্ষি জগেন্দ্র নারায়ণের চৌদ্দটি আবক্ষ মূর্তি আছে। তাছাড়া ভবনটির পূর্বপাশে একটি শিব মন্দির এবং মন্দিরের সামনে নাট মন্দির রয়েছে। রাজবাড়িতে ছিল একটি বিশাল পাঠাগার ছিলো যেটি কালের গর্ভে হারিয়ে গেছে। রাজবাড়িটির যে সিংহদরজা ছিল তাও নিশ্চিহ্ন হয়েছে। ১৯০০ সালের দিকে ঘনশ্যামের বংশধররা বিভক্ত হলে হরিপুর রাজবাড়িও দুটি আলাদা অংশে বিভক্ত হয়ে যায়। রাঘবেন্দ্র-জগেন্দ্র নারায়ণ রায় যে বাড়িটি তৈরি করেন তা বড় তরফের রাজবাড়ি নামে পরিচিত। এই রাজবাড়ির পশ্চিমদিকে নগেন্দ্র বিহারী রায় চৌধুরি ও গিরিজা বল্লভ রায় চৌধুরি ১৯০৩ সালে আরেকটি রাজবাড়ি নির্মাণ করেন যার নাম ছোট তরফের রাজবাড়ি
এ বিভাগের আরো সংবাদ
© দেশ বুলেটিন 2023 All rights reserved
Theme Customized BY ITPolly.Com