জুলাই আগষ্টে ছাত্র হত্যা মামলার আসামী আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুল রাজ্জাক ওরফে কুলু রাজ্জাকের অর্থায়নে থাইল্যান্ড সফরে গেলেন সাভার পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক বদিউজ্জামান বদির ও সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুর রহমান। সফর সঙ্গী হিসেবে আরো রয়েছেন আবদুর রহমানের স্ত্রী-পুত্র ও কন্যা।টাকার জন্য যারা রাজনৈতিক পরিচয় বিক্রি করে তাদের মতো?নেতা বিএনপি তে দেখতে চায় সাধারণ জনগণ সাভারে কিছু নেতা আছে যারা বিগত দিনে আওয়ামী লীগের দোসরদের সঙ্গে সুযোগ সুবিধা নিয়েছে তাদের মধ্যে ওবায়দুর রহমান অভি যিনি সাভার সিটি সেন্টারের ব্যাবসায়ী মালিক সমিতির সভাপতি হয়ে গত ১৫বছর অনেক সুযোগ সুবিধা ভোগ করেছেন এবং বিএনপি নেতাদের মিথ্যা মামলার সহযোগী হিসেবে কাজ করেছে, আওয়ামী লীগের কথায়
সাভারের সিনিয়র নেতাদের মধ্যে একজন শাহা মাঈনুল খান বিল্টু যিনি ৫ই আগস্টের পরে যখন বিএন পি উঠে দারাবে তখন থেকে বিল্টু সাহেব টাকার জন্য আওয়ামী লীগের বহু নেতাদের আশ্রয় দিয়েছে বিএনপি তে।
যার জন্য আজ সাভারে বহু বিএনপি নেতা তাদের ১৫বছরের কষ্ট নির্যাতন নিপীড়ন দমন মিথ্যা মামলায় হয়রানি সুধু টাকার জন্য বিক্রি করে নিজ দলের সম্মান নষ্ট করে যাচ্ছে যার উদারণ আজ সাভারের আরেক নেতা বিএনপির বদিউজ্জামান বদি আওয়ামী লীগের দালাল কুলু রাজ্জাক এর সাথে থাইল্যান্ড সফরে গিয়ে
বিএনপির সুনাম নষ্ট করেছেন বলে মনে করে সাভার বাসি তাই অতি বিলম্বে সাভারে ৪নেতার বহিষ্কার এর দাবি জানাই বিএনপির সাধারণ নেতা কর্মীরা (১) শাহা মাঈনুল হোসেন খান বিল্টু (২)ওবায়দুর রহমান অভি (৩) বদিউজ্জামান বদি (৪)
রেফাত উল্লাহ সহ আরো বেশ কয়েকজন
জানা গেছে আওয়ামী নেতা ছাত্র হত্যা মামলার আসামী রাজ্জাক মামলা থেকে রেহাই পেতে নিজ অর্থায়নে তাদের নিয়ে থাইলান্ড ভ্রমনে গিয়েছেন।
আব্দুর রহমানের স্ত্রী দিলরুবা আক্তারের ফেসকবুক আইডিতে বিমানের একাধিক ছবি প্রকাশ করার পর সাভারে বিএনপির নেতাকর্মীদের নজরে আসলে বিষয়টি নিয়ে দেখা দেয় এক মিশ্র প্রতিক্রিয়া। তবে কিছুক্ষণ পরেই তার আইডি থেকে ছবিগুলো সড়িয়ে ফেলা হয়। কিন্তু তার ছেলে আহনাফ রহমান সায়ন (Ahanaf Rahman Saion) এর ফেসবুক আইডিতে একাধিক ছবি পোষ্ট করা হয়।
সাভারের স্থানীয় বিএনপির একাধিক সূত্রে জানা যায়, বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের আমালে স্থানীয় আওয়ামী নেতাদের সাথে আতাত করে বদিউজ্জামান বদির ও আব্দুর রহমান টাকার পাহাড় গড়ে তোলেন যা এখনো রয়ে গেছে সবার দৃষ্টির আড়ালে।
তবে বিগত ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকারের আমলে যেমনি তাদের সাথে আতাত করে আসছিলো ঠিক তেমনি এখনো তারা ফ্যাসিস্টদের নিয়েই অতিবাহিত করছেন।
গোপন সূত্রে জানা গেছে, বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে সাভার পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক বদিউজ্জামান বদিরের বিরুদ্ধে একটি ধর্ষন মামলা হয়। পরে ওই সময়কার সাভার উপজেলা চেয়ারম্যান রাজিব ও সমরের সাথে সমযোতা করে রেহাই পান এই বদিউজ্জান,বদি।
শুধু তাই নয় নাম প্রকাশে অনইচ্ছুক একাধীক সূত্র জানায়, সাভারের সাবেক এমপি ডাঃ এনামুর রহমানের সাথে আতাত করে বিভিন্ন অপকর্মে লিপ্ত হন বদিউজ্জামান বদি।
তবে ছাত্র হত্যা আসামির সাথে বিএনপি নেতাদের এমন ঘনিষ্ঠতা নিয়ে যেমন আলোচনা-সমালোচনার ঝড় তুলেছে ঠিক তেমনি সাভারের বিএনপি পরিবারে চরম ক্ষোভ, হতাশা ও সমালোচনার জন্ম দিয়েছে এবং আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এর প্রভাব পড়াতে পারে বলেও হতাশা প্রকাশ করছেন স্থানীয় বিএনপির নেতা কর্মীরা।
তাই অবিলম্বে সাভার পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক বদির ও সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুর রহমানের বিরুদ্ধে কেন্দ্রীয় বিএনপির নেতাদের হস্তক্ষেপ কামনা করেন স্থানীয় বিএনপির তৃণমুল নেত্রীবৃন্দ।