বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক ও লালমনিরহাট জেলা বিএনপির সভাপতি সাবেক সফল উপমন্ত্রী অধ্যক্ষ আসাদুল হাবিব দুলু বিএনপির বিরুদ্ধে যে ষড়যন্ত্র চলছে তার কিছু পয়েন্ট দেশের জনগণের কাছে তুলে ধরলেন এবং বিএনপির সকল নেতাকর্মী কে এই সকল ষড়যন্ত্র থেকে দুরে থাকার জন্য ও ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করার জন্য সবসময় প্রস্তুত থাকার আহবান জানিয়েছেন তিনি
প্রথমে রাজপথের সাহসী নেতাকর্মীদের বিতর্কিত করা হচ্ছে।
‘নব্য হাইব্রীড’ শব্দ ছড়িয়ে কর্মীদের মাঝে বিভক্তির বীজ বপন করা হচ্ছে।
যোগ্যতার বদলে অতিরিক্ত স্বপ্ন দেখিয়ে পরিকল্পিতভাবে দলীয় চেইন-অফ-কমান্ড ভাঙার চেষ্টা চলছে।
বিএনপির সাথে থাকলে ফ্যাসিবাদের দোসর’ বলে গালি দেওয়া হয়, রাতের আধারে তারাই আবার গোপনে তাদেরকে কাছে টেনে নিচ্ছে।
বিভিন্ন ধরনের পিছুটানকে সুযোগ হিসেবে ব্যবহার করে বিএনপির কিছু সংগ্রামী, দুর্বল অবস্থায় থাকা নেতাকর্মীকে টার্গেট করা হচ্ছে।
★ নিজেদের তৈরি লোক দিয়ে উদ্দেশ্যমূলক বাজে কাজ করানো হচ্ছে।
★ এরপর সেই ঘটনাকে সামাজিক মাধ্যমে প্রচার করে বিএনপির ইমেজ সংকটে ফেলার চেষ্টা চলছে।
★ নাম-বেনামের ভুয়া আইডি দিয়ে ধারাবাহিকভাবে আক্রমণ চালানো হচ্ছে।
হাটে-ঘাটে, চায়ের দোকানে, আড্ডাখানায় উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে ছড়ানো হচ্ছে “বিএনপিও আওয়ামী লীগের মতো পচে গেছে।”
মনোনীত প্রার্থীর বিরুদ্ধে অপতৎপরতা
বিএনপির মনোনীত প্রার্থীকে শুরু থেকেই অস্বস্তিতে রাখার চেষ্টা চলছে।
প্রতিদ্বন্দ্বী বাকী প্রার্থীদের অর্থ, লোকবল, লজিস্টিক সাপোর্ট দিয়ে গোপনে সহযোগিতা করছে একটি মহল।
মাঠে বিএনপির প্রার্থীর অবস্থান দুর্বল করার জন্য সুসংগঠিত পরিকল্পনা চলছে।
সর্বশেষ, বিএনপির প্রার্থীকে বিতর্কিত করতে নোংরা ও কুৎসিত খেলায় নেমেছে ষড়যন্ত্রকারীরা।
সমাজ ও সামাজিক মাধ্যমে নানা গুজব, অপপ্রচার ছড়িয়ে বিএনপির প্রার্থীকে প্রশ্নবিদ্ধ করা হচ্ছে।
সবকিছুই পরিকল্পিত, সুসংগঠিত ষড়যন্ত্র।
উদ্দেশ্য একটাই বিএনপির ভেতরে বিভ্রান্তি ছড়ানো, ইমেজ সংকট তৈরি করা এবং রাজপথের শক্তি দুর্বল।