কক্সবাজার পৌরসভার ১২ নং ওয়ার্ড হোটেল মোটেল জোন, আলবাট্রস রিসোর্ট এর ওয়াট বয় খায়রুল ইসলাম ইয়াবা ব্যাবসা জমজমাট হয়ে ওঠেছে বলে জানান পাশেবর্তি হোটেল মালিক ও কর্মচারিরা,এবং আরো জানান খায়রুল ইসলাম এর রয়েছে বড় এক সিন্ডিকেট যাদের ধারা খায়রুল বিভিন্ন হোটেল এ ইয়াবা সাফলায় করেন,যার মধ্যে রয়েছে হোটেল সি সান রিসোর্ট, হোটেল আলবাট্রস,হোটেল গ্যালাকসি,আরো বেশ কিছু হোটেলের ওয়াট বয়দের হাতে হাতে ইয়াবা পৌঁছে দিয়ে আসেন মাদক সম্রাট খায়রুল ইসলাম ও তার পালিত সদস্যরা, সরেজমিনে গিয়ে জানা যায় মাদক সম্রাট খায়রুল দীর্ঘ বছর ধরে হোটেল আলবাট্রস এ অল্প বেতনে চাকরি করতেন, চাকরিতে জয়েন দেওয়ার ঠিক ৪/৫ মাস পর তার তার চলাচলের বেশ পরিবর্তন দেখা যায় বলে জানান তার একি হোটেল এর অন্য কর্মচারীরা, আরো জানান তার কাছে প্রতিনিয়ত বেশ কিছু টাকা দেখা যায়।কর্মচারিরা জানতে চায়লে সে আডাল করে চলে যান। এবং অল্প কিছু মাস এর বিতর সে লাখ লাখ টাকার মালিক হয়ে ওঠেন।তার এ ইয়াবা কারবার বিষয়ে হোটেল কতৃপক্ষ জানতে পারলে ও দেওয়া হয়নি কোনো বাধা। যার কারণে মাদক সম্রাট খায়রুল ইসলাম প্রতিনিয়ত চালিয়ে যাচ্ছেন এ মাদক ব্যাবসা। যার কারণে বিভিন্ন হয়রানির শিকার হচ্ছেন অন্য হোটেল কর্মচারিও মালিকরা। তারা জানান মাদক সম্রাট খায়রুল ও তার পালিত সদস্যরা হোটেল এ আসা গেস্টদের বিভিন্ন মাদক ও বিভিন্ন সুন্দরী পতিতার প্রলোভান দেখিয়ে গেস্টদের সমস্ত টাকা পয়সা ও তাদের মূল্যবান জিনিস হাতিয়ে নেই। যার কারণে বিভিন্ন হোটেলের মালিক ও বাহির থেকে আসা পর্যটক হয়রানির শিকার হচ্ছেন। হোটেল মালিকরা মাদক কারবারী দের বাধা দিলে ধেয়ে আসে হোটেল মালিক দের ওপর বিপদ, মাদক সম্রাট খায়রুল এর পালিত সন্ত্রাস বাহিনী ধারা হামলা চালান হোটেল মালিক দের ওপর।মাদক সম্রাট খায়রুল ইসলাম এর বেপরোয়াই অতিষ্ট হয়ে পড়েন হোটেল মালিক কর্মচারিরা।হোটেল মালিক ও কর্মচারিরা জানান মাদক সম্রাট খায়রুল ইসলাম কে দ্রুত আইনের আওতায় আনা হোক।