রূপকথার গল্পের মতো দুলাল শরিফ ইউপি সদস্য হওয়ার পরে আর ঠেকায় কে। ঘুষ-বাণিজ্য থেকে শুরু করে স্থানীয় টিয়ার কাবিখা নিয়ন্ত্রণ নিয়ে গড়ে তুলেন আধিপত্য। ফ্যাসিবাদ সরকারের ইউপি সদস্য থাকার সুবাদে কেউ প্রতিবাদ করতে পারেনি,কাঠালিয়া আওয়ামী লীগ নেতা কৃষি ব্যাংকের দালাল থেকে ইউপি সদস্য দুলালের কয়েক কুটি টাকার সম্পত্তির অভিযোগ উঠেছে।
উপজেলার বিএনপির অফিস ভাঙচুর মামলার আসামি সহ বৈষম বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের উপর লাঠির্চাজ করে, এই মামলায় দুই মাস জেল খটে দুলাল শরিফ কাঠালিয়া ভান্ডারিয়া হাইওয়ে রোডের বীণাপাণী বাজারে রয়েছেন একটি ভবন সহ তার বাড়িতে রয়েছে বিলাস বহুল ভবন।
দুলাল আগে ছিলো কাঠালিয়া কৃষি ব্যাংকের দালাল চক্রের প্রধান, ফ্যাসিবাদ সরকারের আমলে অবৈধ ইউপি চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগের যুগ্মসাধারণ সম্পাদক মাহমুদ হোসেন রিপনের হাত ধরে ইউপি সদস্য হন
মোঃ দুলাল শরীফ ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার হয়ে টিয়ার- কাবিখিয়া – ডিজিডি- মাতৃত্বকালীন ভাতা- বয়স্ক ভাতা -বিধবা ভাতা- প্রতিবন্ধী ভাতা – মৎস্যজীবীদের র্কাড – পুষ্টিভাতা প্রদানে টাকা লেনদেন , টিসিবি কার্ড প্রদানে অতিরিক্ত টাকা আদায় ও ৪০ দিনের কর্মসুচীতে অনিয়মসহ নানা অভিযোগ ওঠেছে। এসব অনিয়ম করে কোটি কোটি টাকা আয় করার অভিযোগ রয়েছে ওই ইউপি সদস্যর বিরুদ্ধে।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে মেম্বার দুলাল শরিফ বলেন, একটি মহল আমার নামে অপপ্রচার চালাচ্ছে। যে অভিযোগ আমার বিরুদ্ধে উঠেছে মিথ্যা, বানোয়াট ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত