কিশোর গঞ্জ জেলার প্রতারক চক্রের মুল হোতা প্রতারক সাবিনার বিরুদ্ধে ফের অপর আর এক গ্রীস প্রবাসীর মোবাইলে নাটকিয়তায় টাকা হাতিয়ে নেয়ার ঘটনায় থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে ঘটনাটি ঘটেছে টাঙ্গাইল জেলার সখিপুর থানার বড় চাওনা ইউনিয়নের কুতুবপুর গ্রামের পিতা মৃত জয়নাল আবেদীনের গ্রীস প্রবাসী জাহিরুল ইসলাম ৪০ এর বেলায়। প্রবাসী জাহিরুল জানায় দীর্ঘ ১০ বছর ধরে গ্রীসে বসবাস করে আসছেন তিনি। গ্রীস প্রবাসে থাকাকালীন ২০২২ ইং এর প্রথম দিকে ফেইচবুকের ম্যাসেঞ্জারের মাধ্যমে কিশোরগঞ্জ জেলার সদর উপজেলার আখারা বাজারের মোঃ হেলাল উদ্দিনের কন্যা সাবিনার সাথে পরিচয় হয় তার। পরিচয়ের এক পর্যায় প্রতারক সাবিনা মোবাইলে ম্যাসেঞ্জারে চেটিং এর মাধ্যমে প্রেমেের জালে আটকে ফেলেন প্রবাসী জাহিরুলকে। জাহিরুল তার (সাবিনার) প্রেমের জালে আটকে গেলে এক পর্যায় জাহিরুলের মোবাইল নাম্বার হতিয়ে নেন সাবিনা এবং প্রাই সময় হটস্এ্যাপে ফোন দিয়ে প্রেমের নাটকিয়তায় জাহিরুলের মন দুর্বল করে এক পর্যায় বিয়ের প্রস্তাব দেন সাবিনা। তার বিয়ের প্রস্তাবে রাজি করিয়ে নানান অজুহাতে অর্ধ লক্ষ টাকার অধিক জাহিরুলের কাছ থেকে হাতিয়ে নেয় প্রতারক চক্রের মুল হোতা সাবিনা। ২০২৩ ইং জুলাই মাসের দিকে ফের ৫০ হাজার টাকা চাইলে জাহিরুল টাকা দিতে অসম্মতি জানালে তার (জহিরুল) ম্যাসেঞ্জার হটস্এ্যাপ নাম্বার ব্লক করে দেয় প্রতারক সাবিনা ফলে সাবিনার কাছে পাওনা টাকা ফেরত পাইতে শত শত চেষ্টা করেও যোগাযোগ করতে ব্যার্থ হন জাহিরুল। হঠাৎ তিনি ( জাহিরুল ) অনলাইন পত্রিকার খবরে গ্রীস প্রবাসী জোয়ার্দার মালেক নামের এক ভদ্র লোকের কাছ থেকে প্রেমের নাটকিয়তায় প্রতারনার মাধ্যমে প্রতারক সাবিনা কয়েক লক্ষাধীক টাকা হাতিয়ে নেয়ার ঘটনা দেখতে পেয়ে অবশেষে জাহিরুলের ঘুম ভাংলে বাংলাদেশে ফেরত যান প্রবাশী জাহিরুল এবং তার আত্বিয় স্বজনের সাথে আলাপ করে ১১ এপ্রিল ২০২৫ ইং পাওনা টাকা ফেরত পেতে প্রতারক সাবিনার বিরুদ্ধে টাঙ্গাইল জেলার সখিপুর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন গ্রীস প্রবাসী জাহিরুল ইসলাম।