বাংলাদেশের সীমান্ত জেলা লালমনিরহাট। লালমনিরহাট জেলায় দিন দিন বেড়ে চলছে অনলাইন জুয়ার বিশাল সিন্ডিকেট আর এই সিন্ডিকেট হোতা লালমনিরহাট জেলার আদিতমারী থানা ধীন দুর্গাপুর ইউনিয়নের উত্তর গোবধা গ্রামের ৬ নং ওয়ার্ড এর আশরাফুল আলম পিতা মো: নুরজামান সে হঠাৎ আঙ্গুল ফুলে কলা গাছ আলিশান বাড়ি করার জন্য কিনেছেন ইট তার বাড়ির সামনে রয়েছে ইটের বড় খামাল এলাকায় কিনেছেন উচ্চ মূল্যে জমি কিনেছেন গাড়ি কেউ জমি বন্ধক রাখিলে উচ্চ মূল্য দিয়ে সে বন্ধক নিয়ে থাকে এবং সাপ্টিবাড়িতে প্রায় চল্লিশ (৪০) লক্ষ টাকার পরিমাণ কিনেছেন জমি যাহা প্রশাসনের ভয়ে বউয়ের বড় বোনের নামে রেজিস্টি করিয়াছে আজ থেকে দুই বছর আগে সে ট্রলি গাড়ির হেলপারি করতো এবং অন্যের বাড়িতে কাজকর্ম করে খেত কিন্তু বর্তমানে তার বাড়িতেই কাজের লোক কাজ করে খায় এবং কাজের জন্য লোকজন তার বাড়ীতে আসে তাহার নেই কোন ব্যবসা নেই কোন চাকুরী এই আয়ের উৎস কোথা থেকে আসে তথ্য উদঘাটন করতে গিয়ে বিভিন্ন লোকজনের সাথে কথা বলে জানা যায় সে অনলাইন কেসিনোর সাথে জড়িত এই ব্যবসা করে সে রাতারাতি হয়ে গেছে কোটিপতি যাকে বলে জিরো থেকে হিরো এলাকার লোকজনকে কোন ধরনের সম্মান প্রদর্শন করে না দাবি করে এলাকার লোকজন এ যেন টাকার গরমই আলাদা উক্ত ব্যবসাটি পরিচালনা করার জন্য কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী ফুলবাড়ি এবং লালমনিরহাট সহ বিভিন্ন এলাকা থেকে নগদ বিকাশ এজেন্ট রকেট সিম সংগ্রহ করিয়া কেসিনোর মাধ্যমে প্রচুর পরিমাণে অর্থ পাচার করেন সেই সাথে পুরা রংপুর বিভাগের স্কুল কলেজগামী ছাত্র-ছাত্রী থেকে শুরু করে যুব সমাজকে অনলাইন জুয়ায় আসক্ত করে ধ্বংসের মুখে ফেলে দিচ্ছে নিঃস্ব হয়ে যাচ্ছে হাজারো পরিবার উক্ত ব্যক্তির সাথে জড়িতদের এলাকার সচেতন নাগরিকের দাবি সন্ধানের জন্য অনুসন্ধান চলছে তাই প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করে।এই বিষয়ে আদিতমারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বললে উনি বলেন অভিযোগ পাওয়া যায়নি কেউ অভিযোগ দিলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।সচেতন নাগরিক সনা কর সভাপতি বলেন অনলাইন জুয়ার কবলের হাত থেকে যুব সমাজকে রক্ষা করে হাজারো পরিবারকে বাঁচানো এখন সময়ে দাবি। দিন দিন যুবসমাজ এই কালো ক্রাশে অন্ধকারে নিয়োজিত হচ্ছে। এই সিন্ডিকেটকে আইনের আওতায় এনে বিচার করা হোক।