ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা উপজেলার ৫ নং বানা ইউনিয়নের বেলবানা গ্রামে শুকুর মোল্ল্যা ৫৪ পিতা-মৃত আঃ রউফ মোল্ল্যা দীর্ঘদিন যাবত চোরাই মাল বেচাকেনা করে যেমন পানির মটর থেকে শুরু করে ফ্যান সাইকেল মোটরসাইকেল ভ্যানের চার্জার ব্যাটারি মোবাইল সহ বিভিন্ন ইলেক্ট্রনিক চুরাই মাল বিক্রয় করে আসছে।
গ্রামবাসীর অভিযোগ তারা বলেন অনেকবার চুরি করা মালামাল সহ আটক হয়েছে এই শুকুর মোল্ল্যা এই এলাকার মানুষ বেশ কয়েকবার তাকে ধরে থানা হেফাজতে আটক করেছে এবং এলাকাবাসীও বেশ কয়েকবার বিচারের আওতাই এনেছে তাকে ভুক্তভোগী গ্রামবাসী অনেকেই বলেন শুকুর মোল্ল্যা এই ব্যবসা করে আসছে বারবার চোরায় মালসহ ধরা পড়ার পরেও শাস্তিযোগ্য বিচার না হওয়ায় গ্রামে দিন দিন বেড়েই চলছে চুরি।
একই গ্রামের বাসিন্দা সুরুজ মোল্ল্যা ৫০ পিতাঃ তোতা মোল্ল্যা সাং বেলবনা চরপাড়া তিনি বলেন ইতিপূর্বে আমার পানির মটর চুরি করিয়া ধরা পড়ে সুকুর মোল্ল্যা। একই গ্রামের বাসিন্দা মোঃ বুখারী মল্লিক পিতা মোঃ ইকরাম মল্লিক এর ১ হর্জ পাওয়ারের একটি গাজী কোম্পানীর পানির মোটর চুরি হয় ৬ মাস আগে তিনি গোপনে খোঁজখবর রাখেন চুরিকরা মটর কোথায় বিক্রি হয় একপর্যায়ে গত ইং ৩০.০৭.২০২৫ তারিখে সংবাদ পাই যে শুকুর মোল্ল্যা একটি ১ হর্জ পাওয়ার এর গাজী মোটর জৈনক দুলাল মোল্ল্যা পিতাঃ ছানু মোল্ল্যা বেলবানা এর নিকট বিক্রয় করিয়াছে দুলাল মোল্ল্যার বাড়িতে গিয়ে মটরটি দেখে বুখারী মল্লিক বলেন মোটরটি তারই চুরি হয়ে যাওয়া সেই মটর। ভুক্তভোগী এবং গ্রামবাসী শুকুর মোল্ল্যার কাছে জানতে চায় মটরটি সে কোথায় পেয়েছে তখন সে বিভিন্ন লোকের নাম বলে এবং উলটা পালটা কথা বলা শুরু করে এবং পরে উপজেলা প্রশাসন রাত ১২ সময় গিয়ে শুকর মোল্ল্যার দোকান থেকে মটরটি থানা হেফাজতে নেই তখন সেখানে উপস্থিত ছিলেন বানা বাজার বণিক সমিতির অনেকেই এবং স্থানীয় লোকজন।