নীলফামারী জেলা জলঢাকা থানা আওতাধীন ১১নং কৈমারী মডেল ইউনিয়ন তিস্তা হতে বালু উত্তোলন চলছিল ব্যাপকহারে, রাতে আধারে এবং দিনে দুপুরে।
বাধ থেকে ২০ ফুট দূরে মেশিন লাগিয়ে তুলতেছিল বালু এবং রমরমা ব্যবসা। নিজের প্রয়োজনে এবং করতে ছিল বিক্রি। ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তা বিষয়টি জানার পর ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে তাদেরকে সতর্কতা এবং বন্ধ করেছেন। তবুও থামেনি, তাদের ব্যবসা রাতের আঁধারে তারা বালু উত্তোলন কাজ শুরু করে দেয়। বিষয়টি ইউএনও স্যারকে গত ৮ তারিখে বলে উঠায় হয়ে ওঠে কাল। ইউএনও স্যারকে জানারপর বিষয়টি বন্ধের জন্য এসিল্যান্ড স্যার কে পাঠায় এবং বিষয়টি সর্বপক্ষে প্রমাণ পাওয়ায় বালু উত্তোলন কাজ বন্ধ করে দেয়। কিছু সংখ্যা পাইপ ভেঙ্গে দেয়। বালু উত্তোলনকারীদের সর্তকতা করে দেয়। এতেই বেড়ে যায় বালু উত্তোলনকারীদের ক্ষোভ। তাকে প্রাণ নাসের হুমকি-প্রদান করে।সেই রাতে প্রশাসনে কাছে তার জীবনের নিরাপত্তাচেয়ে ফেসবুকে পোস্ট করেন । তার ঠিক দুদিন পরেই হয় সংঘর্ষ।সংবাদদাতা কে নির্মমভাবে এবং হত্যা উদ্দেশ্যে নানা রকম দেশীয় অস্ত্র দা কুরাল ও লাঠি দ্বারা তাকে পিটানো হয়েছে এবং ছাড় পায়নি তার ফ্যামিলিও।তাদের দ্রুত গতিতে রংপুর মেডিকেলে ভর্তি করানো হয় । জানা গেছে তার বাবার মাথায় আঘাত করে এবং মাথা ফেটে যায়।২৫ টি সেলাই দেয়া হয় এবং তার হাত ভেঙ্গে গেছে। সংবাদ দাতার নামটি জানতে পারা যায় মোঃ সিয়াম ইসলাম। তারা ২ ভাই । বড় ভাই রুহুল কুদ্দুস রাজশাহী ভার্সিটিতে পড়াশোনা করে। সিয়াম তার বাবা মাকে নিয়ে বাধের সাথে ছোট্ট একটি জায়গায় বসবাস করে। মামলা করানো হয়েছে, একজন আসামীকে গ্রেফতার করানো হয়েছে বাকি আসামিরা এখনো বুক ফুলিয়ে চারদিকে ঘুরে বেড়াচ্ছে। ঘটনাস্থলের পরিদর্শক বলেন যে দোষি অবশ্যই তাকে সাজা ভোগ করতে হবে। বাদী পক্ষদেরকে কিছু প্রভাবশালী লোক মামলা প্রত্যাহার করার জন্য ভাবে প্রয়োগ করতেছে।তাদের একটাই দাবি প্রশাসনের কাছে আইনের আওতায় ধরে বিচার করানো হোক। জলঢাকা থানার ওসি সাহেব তিনি আশ্বাস দেন অবশ্যই দোষীদের শাস্তি ভোগ করতেই