মুন্সিগঞ্জের গজারিয়া উপজেলা্র প্রদানের চর গ্রামের দরিদ্র কৃষক ইসরাফিল সচরাচর মাছ শিকার করে সংসার পরিচালনা করত। পত্রিক সূত্রে বাড়ি এবং জমিন মিলে ১৫ শতাংশ মালিক বটে। দুই ছেলে দুই মেয়ে নিয়ে তার সংসার। বড় ছেলে মানিক ভূমি অফিসে চাকরির সুবাদে অবৈধ উপায়ে অল্প সময়ে কয়েক কোটি টাকার মালিক বনে যায়। যাহা আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ। কালো টাকা সাদা করার জন্য দরিদ্র পিতার নামে আয়কর খুলে পাঁচ তলা বিল্ডিং এর তিনতলা নির্মাণ করে। ভাটারচর মৌজায় ৪,৫০ শতাংশ বাড়ি ৪৭ লক্ষ টাকায় ক্রয় করে শ্যালকের নামে, এবং ভাটেরচর মৌজায় ভগ্নিপতি হাবিবুর রহমানের নামে ২১ শতাংশ জমি যার মূল্য ৪৩ লক্ষ টাকায় ক্রয় করে।
প্রদানের চর দক্ষিণ ফুলদি জামে মসজিদের জায়গা ৫ লক্ষ টাকা অগ্রিম প্রদান করে।
তৃতীয় শ্রেণীর কর্মচারী হয়ে এ অল্প সময়ে আলিশান বাড়ি ও সম্পত্তির মালিক বনে যাওয়া এক আবেদ আলীর গল্প থাকবে আগামী নিউজে।