আমি এক জন ফার্মাসিস্ট সাদ্দাম তালুকদার আমার নামে বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় মিথ্যা অপপ্রচার প্রচারিত হয়েছে এতে আমি খুবই মনঃক্ষুন্ন ও কষ্ট পেয়েছি, যা মানবাধিকার লঙ্ঘন বলে আমি মনেকরি। রাজনৈতিক চর্চা দল করার অধিকার, দল পরিবর্তন একজন রাজনৈতিক নেতা ক্লিন ইমেজের ব্যক্তির থাকতে পারে, এইটা তার নিজস্ব ব্যক্তি অভিমত বা স্বাধীনতা। আমি এবং আমার বন্ধু এরশাদ আলী সূর্য , শাকিল, ফরিদ, বিপুল এবং সুন্দরগঞ্জের আহত যোদ্ধা আশানুর সহ আরো অনেকের উপস্থিতিতে এনসিপির ফরম প্রদান করি। আমি আমার বিগত দিনের রাজনীতি ক্যারিয়ার সম্পর্কে, পরিষ্কারভাবে উপস্থাপন করি আমি ২০১৩ তে শ্রীপুর ইউনিয়ন এর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক পদে ছিলাম। তবে সেই কমিটির মেয়াদ শেষ হয় অনেক আগেই, কারণ বিবাহিত এবং ছাত্রত্ব নেই, সাবেক পদে ছিলাম। ঐ সময় থেকে আমি ছাত্রলীগ সংগঠন এর সমস্ত কর্মকাণ্ড থেকে বঞ্চিত এবং কোন সুযোগ-সুবিধা নেইনি চেষ্টাও করিনি। আমার সমস্ত রাজনৈতিক কর্মকান্ড জেনেশুনে , জেলা সংগঠক নাজমুল হাসান সোহাগ এবং দিবস সহ আরো অনেক কেন্দ্রিয় নেতাদের সঙ্গে মত বিনিময় প্রকাশ হয়। আমি দলের কার্যক্রম গতিশীল করি। তাছাড়া স্থানীয় এন. সি. পি সদস্যদের সঙ্গে মত বিনিময় করে তাদের সহ দলের কার্যক্রম গতিশীল করার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছি । আমার রাজনৈতিক সম্পর্কে খারাপ কিছু না পেয়ে ক্লিন ইমেজের জন্যই সকলে আমাকে এনসিপির মধ্যে রাজনীতি করার অধিকার দেয়, আমিও নির্দ্বিধায় তারুণ্যের উদীয়মান সংগঠন এনসিপির কয়েকটা প্রোগ্রাম করি। তবে প্রোগ্রামে জেলা কমিটির সংগঠক এবং নেত্রবিন্দু , যেই প্রোগ্রামে আমাকে বক্তব্য প্রদান করার অনুমতি দেন এবং আমি বক্তব্য প্রদান করি। এবং বিভিন্ন ঘরোয়া মিটিং গুলোতে আমাকে ডাকে এবং অংশগ্রহণ করে যাচ্ছি। সেইসব প্রোগ্রামের ভিডিও ফুটেজ NEWS 21 চ্যানেল অন্যান্য ফেসবুক সহ সোশ্যাল মিডিয়া প্রকাশ পায়। জেলা নেতৃবৃন্দ আমাকে চেনে জানে। জেলার সংগঠনের আহবানে ২৩ মে জেলা অডিটরিয়াম কেন্দ্রীয় লিডারের উপস্থিতিতে একটি প্রোগ্রাম হয়। সেখানে দলের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়, ওই প্রোগ্রামে আমি, এরশাদ আলী সূর্য, কাউসার, শাকিল,ফরিদ, বকশি,আসানুর সহ আরো অনেকে প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করি। তবে অনেক এ চায়না এই সংগঠন NCP সুসংগঠিত হোক সুন্দরগঞ্জের মাটিতে, যারা এই দলকে নিয়ে মিথ্যা প্রভাকাণ্ড চালাচ্ছে, তাদেরকে আমি বলবো আপনারা নিজেরা ভালো কিছু করুন অন্যকে করতে দেন,
২০২৪ সালের ২৯ মে উপজেলা নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান পদে স্বতন্ত্র নির্বাচন করি, আমার প্রতীক ছিল তালা মার্কা । তবে যারা আমার অতীত রাজনৈতিক ক্যারিয়ার তুলে ধরেছেন। যে রানিং ছাত্রলীগ কমিটির মধ্যে চলোমান, জেলা কমিটি যদি দল গুছিয়ে না নেয়, নতুন কমিটি না তৈরি করে এই ব্যর্থতা তাদের, ২০১১ থেকে ২০১৩ আজ অব্দি আমি কোন সুযোগ সুবিধা পাইনি, আশাও করিনি চেষ্টাও করিনি। ঔষধ কোম্পানিতে ছিলাম এখনো আছি, কর্ম করেই খাচ্ছি। আমি স্বেচ্ছায় সজ্ঞানে, স্বমস্তিষ্কে সংগঠন থেকে অনেক আগেই বর্জন করেছি। যাহা পানির মতো পরিষ্কার। সুন্দরগঞ্জবাসীর নেতাকর্মী ও সকল জনতা আমার বিষয়ে ভালো করেই জানে।
সুন্দরগঞ্জের পূর্বাঞ্চলের প্রার্থী হিসাবে দল মত নির্বিশেষে বিপুল পরিমাণ আমি ভোট পাই।
আমি একজন ফার্মাসিস্ট ( এ ) ক্যাটাগরি, মেডিসিন এক্সপার্ট, এনিমেল সেকশনে একটি বেসরকারি কোম্পানির রেজওনাল সেলস ম্যানেজার (RSM)পদে কর্মরত দীর্ঘ সময় ধরে কর্ম পরিচালনা করে আসতেছি। আমার ব্যবসায়িক কর্মকান্ডের মাধ্যমে,গাইবান্ধা জেলার সাতটি উপজেলা এবং আমার নিজ উপজেলা সুন্দরগঞ্জের সমস্ত ভেটেনারির খামারি, কেমিস্ট, পিসি ডাক্তার, এ আই টেকনিশিয়ান সহ রাজনৈতিক ও সাধারণ মানুষের কাছে সুম্পর্ক গড়ে উঠেছে সুন্দরগঞ্জের সচেতন নগরীক এবং সাধারণ মানুষ বিন্দুমাত্র ক্ষয়ক্ষতি শিকার হয়নি, আমার উপস্থিতিতে কেউ অন্যায় করে যাবে তার প্রতিবাদ করেছি। আমি রাষ্ট্রবিরোধী ও কাজে জড়িত ছিলাম না।একজন মানুষ সবার কাছে ভালো হতে পারে না। যারা আমার ব্যক্তি ইমেজ নষ্ট করার চেষ্টা করেছিলেন। তাদেরকে পরিষ্কার করে বলতে চাই অপপ্রচার করবেন না। সুন্দরগঞ্জ উপজেলার সাধারণ মানুষের পাশে ছিলাম এবং থাকবো। আপনাদের ভালোবাসায় সিক্ত-ধন্যবাদ।