1. admin@desh-bulletin.com : নিজস্ব প্রতিবেদক : দৈনিক প্রতিদিনের অপরাধ
মঙ্গলবার, ২৪ জুন ২০২৫, ০৪:৩২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
যশোরের ‘আড্ডাখানা’ রেস্তোরাঁয় পঁচা ও বাসি খাবার বিক্রি, ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আমি অটো চালক, আমি কি আমার মেয়ে ইস্পিতার মৃত্যুর রহস্য খুঁজে পাবো টঙ্গীতে ব্যবসায়ীকে অপহরণ করে চাঁদা দাবির অপরাধে গ্রেফতার রাতে ঢালাই রাত বারোটায় ডেবে যায় ঝিনাইদহ হরিণাকুন্ডু প্রেসক্লাব দখল করে আওয়ামী লীগের চেয়ারম্যানদের দুর্নীতির রক্ষক হয়ে দায়িত্ব নিয়েছেন দুই কথিত সাংবাদিক যশোর হামিদপুর আল-হেরা কলেজে এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের রেজিস্ট্রেশন কার্ড ও প্রবেশপত্র বিতরণ ও “সোনালী বন্ধন” এর মোড়ক উন্মোচন পলাশবাড়ীতে দিনব্যাপী স্কাউটস কাব কার্নিভাল অনুষ্ঠিত সিলেট জেলার এনসিপির সমন্বয় কমিটির সদস্য মনিরুল ইসলাম সাকিব -কে ওসমানীনগর এনসিপির শুভেচ্ছা খোর্দ্দকোমরপুর ইউনিয়নের মধ্য ফুলবাড়ীর গ্রামীণ রাস্তা সংস্কারের উদ্বোধন নওগাঁয় ছদ্মবেশে দুদক নির্বাচন কার্যালয়ে মিলেছে অনিয়ম

দুমকীতে প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতে ধর্ষনের নাটক, কারাগারে মামলার বাদী

মোঃ সজিব সরদার
  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ২৩ জুন, ২০২৫
  • ৪৬ বার পড়া হয়েছে

পটুয়াখালীর দুমকী উপজেলায় প্রতিবন্ধী মেয়েকে ভিকটিম সাজিয়ে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে ধর্ষণ এবং সহযোগিতার অভিযোগ এনে মামলা করেন কোহিনুর বেগম নামে এক নারী। তদন্তে অভিযোগ মিথ্যা প্রমাণিত হওয়ায় এবার সেই মামলার বাদীকেই পাঠানো হল কারাগারে।

‎ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার মুরাদিয়া ইউনিয়নের ৫ নং ওয়ার্ডে দক্ষিন মুরাদিয়া গ্রামে। অভিযুক্ত মোসা. কোহিনুর বেগম (৪৬), মুরাদিয়া ইউনিয়নের ৫ নং ওয়ার্ডের কামাল শরীফের স্ত্রী। গত রবিবার (২২ জুন) নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মোসা. নিলুফার ইয়াসমিন তাঁর জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

‎২০২৩ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর কোহিনুর বেগম বাদী হয়ে দুমকী থানায় মোক্তার হোসেন মৃধা ও সহযোগী মেহেদী হাসান রাসেল হাওলাদারকে আসামি ধর্ষন মামলা করে। মামলার অভিযোগ ছিল, দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ায় ঘরে একা পেয়ে কোহিনুরের প্রতিবন্ধী মেয়েকে ধর্ষণ করা হয়েছে।


তদন্ত ও ডাক্তারি পরীক্ষায় ধর্ষণের কোনো আলামত না মেলায় মামলাটি মিথ্যা প্রমাণিত হলে আদালত ওই দুই আসামিকে অব্যাহতি দেন। এরপর মানহানি ও হয়রানির অভিযোগে রাসেল হাওলাদার কোহিনুরসহ সাতজনের বিরুদ্ধে ২০২৪ সালের ৯ সেপ্টেম্বর মামলা করেন। সেই মামলায় কোহিনুর আদালতে আত্মসমর্পণ করলে রবিবার তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়।

মামলার অন্য আসামিরা হলেন- কহিনুরের স্বামী কামাল শরীফ, মেয়েরা,জোসনা আক্তার ও মারুফা আক্তার, ইউপি সদস্য নাসির হাওলাদার, রেবেকা বেগম ও স্থানীয় চৌকিদার মিজানুর রহমান।

‎স্থানীয়রা জানান, জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে ও স্থানীয় ইউপি নির্বাচনে পক্ষ না করায় একটি দুষ্ট চক্রের ইন্ধনে রাসেল হাওলাদার ও তাঁর পরিবারকে ফাঁসাতে এ মামলা করা হয়েছিল।

‎এবিষয়ে ইউপি সদস্য নাসির হাওলাদারের মুঠোফোনে একাধিকবার কল করলেও তিনি রিসিভ করেননি।


ধর্ষণ মামলার বাদীর মুঠোফোনে কল করলে একজন রিসিভ করেন তিনি জানান, রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করবেন তাঁরা, তবে তাঁর পরিচয় জানতে চাইলে কল কেটে দেন।

এ বিভাগের আরো সংবাদ
© দেশ বুলেটিন 2023 All rights reserved
Theme Customized BY ITPolly.Com