1. admin@desh-bulletin.com : নিজস্ব প্রতিবেদক : দৈনিক প্রতিদিনের অপরাধ
রবিবার, ০৬ জুলাই ২০২৫, ০২:১৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি লঘুচাপ, দেশের সমুদ্র বন্দরগুলোতে ৩ নম্বর সতর্কতা জারি বর্তমান সময় শিশুর জ্বর চিকুনগুনিয়া নাকি ডেঙ্গু কীভাবে বুঝবেন আশুরা উপলক্ষে হিলি স্থলবন্দরে আমদানি রফতানি বন্ধ ডিমলায় অবৈধ বালু উত্তোলনে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা নওগাঁয় পৃথক নির্বাচন ব্যবস্থার ও সারাদেশে হিন্দু নির্যাতনের প্রতিবাদে বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোট এর মানববন্ধন সোনাগাজী সরকারী ডিগ্রী কলেজে বৃক্ষরোপন কর্মসুচি পালন লালপুরে মাদকে সয়লাব চলছে রমরমা ব্যবসা জামালপুর মাদারগঞ্জে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ঐতিহ্যবাহী জগন্নাথ দেবের রথযাত্রা সাঁতারে ঢাবির তারকা রামপালের সন্তান শেখ জামিল, পাঁচ ইভেন্টেই প্রথম কী এই পিআর নির্বাচন পদ্ধতি

দুমকীতে ভাঙ্গনের ঝুঁকিতে রাস্তা, জিও ব্যাগ না ফেলার অভিযোগ

রাব্বিকুল ইসলাম
  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ১৪ জানুয়ারী, ২০২৪
  • ১৩৩ বার পড়া হয়েছে

পটুয়াখালীর দুমকীতে পায়রা নদী সংলগ্ন লেবুখালীর ভাড়ানি খালের পূর্ব পাড়ে ভাঙন রক্ষা প্রকল্পে পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) জিও ব্যাগের কাজ দীর্ঘদিন বন্ধ রাখার অভিযোগ উঠেছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে। এতে ওই খাল পাড়ের এলজিআরডি’র প্রায় ২ কোটি টাকা প্রকল্পের আরসিসি ঢালাইয়ের রাস্তাটি চরম ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে বলে অভিযোগ তুলেছেন স্থানীয়রা।

পাউবো সূত্রে জানা যায়, পায়রা নদীর ভাঙন থেকে দুমকী উপজেলার লেবুখালির ভাড়ানি খালের পূর্ব পাড় রক্ষায় প্রায় ৮ মাস আগে প্রকল্পটির অনুমোদন দেয় পাউবো। প্রকল্প ব্যয় ধরা হয় ১ কোটি ৯৯ লাখ টাকা। ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে এ প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার কথা। তবে, এ পর্যন্ত প্রকল্পের মাত্র ৩৩ শতাংশ কাজ সম্পন্ন হয়েছে বলে ঠিকাদার সূত্রে জানা গেছে।

বুধবার(১০ জানুয়ারি) বেলা ১২ টার দিকে সরেজমিনে প্রকল্প এলাকায় গেলে স্থানীয় বাসিন্দা আবুল সর্দারসহ অনেকেই বিষয়টিকে ভয়াবহ উল্লেখ করে জানান, ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কয়েকটি জিও ব্যাগ ফেলে চলে যায় দীর্ঘদিন ধরে আর কোন খোঁজ খবর নেই তাদের। এতে রাস্তাটি মারাত্মক ঝুঁকিতে রয়েছে। ফলে ¯’ানীয় বসত বাড়ি, ভূমি অফিস, লেবুখালি বাজারগামী, পথচারীসহ স্কুল-কলেজগামী শিক্ষার্থীরা ক্ষতির মুখে পড়বে বলে জানান তারা। অভিযোগ করে লেবুখালি ইউপি চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলাম তুহিন বলেন, ঠিকাদারের গাফেলতির কারণে কাজটি এখনও সমাপ্ত হয়নি। উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নিকট আবেদন জানা”িছ যাতে কাজটি দ্রুত সম্পন্ন হয়।জানতে চাইলে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ইউনুস এন্ড ব্রাদার্স ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের সত্ত¡াধিকারী মো: সিরাজুল ইসলাম ১৮ হাজার জিও ব্যাগ ফেলে কাজ বন্ধ রাখার কথা স্বীকার করে বলেন, বাকি ৩৪ হাজার বস্তা ব্যাগ ফেলার জন্য কর্তৃপক্ষ টাকা-পয়সা দেয় না, ঠিকমত তহবিল দিলে যথা সময়েই কাজটা শেষ হত। তবে কর্তৃপক্ষের সাথে কথা হয়েছে কাজটি এ সপ্তাহে আবার ধরবো।এ দিকে পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আরিফ হোসেন বলেন, গত ৮ জানুয়ারি ঠিকাদারকে তহবিল দেয়া হয়েছে। আশাকরি সামনের সপ্তাহে কাজটি পুনরায় ধরা হবে।

এ বিভাগের আরো সংবাদ
© দেশ বুলেটিন 2023 All rights reserved
Theme Customized BY ITPolly.Com