নওগাঁর ধামইরহাটে বড়থা ডি আই ফাজিল মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল নুরুল ইসলাম খোদাদাদ ও সভাপতি শহিদুল ইসলামের বিরুদ্ধে প্রায় ৭০ লক্ষ টাকার নিয়োগ বাণিজ্যের অভিযোগ করেছেন একই প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক আবুল কালাম আজাদ ইংরেজি শিক্ষক,আবুল কালাম আজাদ বলেন, ডি আই ফাজিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ ও সভাপতি নিয়োগ বাণিজ্যের সাথে জড়িত বলে অভিযোগ করে, তিনি আরো বলেন আমি ধামইরহাট উপজেলার মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারের নিকট দরখাস্ত করি ,উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার ভারপ্রাপ্ত শেখ মোঃ আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন,অর্থ তারিখে ১০/০১/২০২৪ ইং বড়খা ডি আই ফাজিল মাদ্রসা, ধামইরহাট, নওগাঁ এর সভাপতি ও অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দূর্ণীতি ও শিক্ষকদের হুমকি দেওয়ার বিষয়ে উক্ত মাদ্রসার প্রভাষক (ইংরেজী) জনাব মোঃ আবুল কালাম আজাদ উপজেলা নির্বাহী অফিসার, ধামইরহাট, নওগাঁ বরাবর অভিযোগের দাখিল করেছেন।
অভিযোগের বিষয়ে নিম্ন স্বাক্ষরকারীকে তদন্তকারী কর্মকর্তা হিসাবে দায়িত্ব প্রদান পূর্বক উপজেলা নির্বাহী অফিসার, ধামইরহাট, নওগাঁ একখ্যান পত্র প্রেরণ করেছেন। উক্ত অভিযোগের প্রেক্ষিতে নিম্নস্বাক্ষরকারী আগামী ২৮/০২/২০২৪ খ্রীঃ তারিখ দুপুর ২.৩০ ঘটিকায় বড়খা ডি আই ফাজিল মাদ্রাসার অফিস কক্ষে সরেজমিনে তদন্তকার্য পরিচালনা করি , তদন্ত পরিচালনা করে সেখানে প্রধান শিক্ষক ও সভাপতি অনুপস্থিত ছিলেন ।
প্রধান শিক্ষকের সাথে যোগাযোগ করতে চাইলে স্থানীয় সূত্রে জানা যায় তিনি একটি এনজিও মামলায় সাজা প্রাপ্ত হয়ে জেলে আছেন,এ বিষয়ে শিক্ষক মিজানুর রহমান বলেন আমরা শুনছি শোকজ এর নোটিশ করে ছিল সভাপতি শহিদুল ইসলাম কিন্তু কয়েকদিন পর তো দুইজনে একসঙ্গেই নিয়োগ দিলেন এবং নিয়োগ পরীক্ষায় একসঙ্গেই ছিলেন নিয়োগ দেওয়ার পর থেকেই প্রিন্সিপাল জেলা আছে বলেন তিনি।
বড়থা ডি আই ফাজিল মাদ্রাসায় স্বর জমিনে গিয়ে দেখা যায় শিক্ষকের উপস্থিত ছিল কিন্তু ছাত্রসংখ্যা একটু কম প্রিন্সিপাল ও সভাপতি দেখা করার চেষ্টা করলে তাদেরকে প্রতিষ্ঠানে পাওয়া যায় নাই এ বিষয়ে বড়থা ডি আই ফাজিল মাদ্রাসার উদ্ধতম কর্মকর্তা সভাপতি জনাব শহিদুল ইসলামের সঙ্গে মুঠো ফোনের যোগাযোগ করলে তিনি বলেনওনার বিরুদ্ধে সকল অভিযোগ অস্বীকার করেন আরো বলেন তিন লক্ষ টাকা প্রতিষ্ঠানে আমি দান করেছি তবে সকল দায়-দায়িত্ব প্রিন্সিপালের উপর গুছিয়ে দিয়ে দায় এড়ানোর চেষ্টা করেন তিনি।