জামালপুর সদর উপজেলার ৬নং নরুন্দী ইউনিয়নের বনপাড়া গ্রামের বাসিন্দা নাজমুল হক। তিনি ওই ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি পদে থাকায় পলাতক আওয়ামী দুঃশাসন ও নৈরাজ্যের শাসনামলে ভয়ংকর দাপট দেখিয়ে সাধারণ মানুষদের কে জিন্মী করে রেখেছিল এবং নিরীহ লোকদের কাছ থেকে চাঁদা আদায়,জমি দখল সহ বিভিন্ন অপকর্মের সাথে জড়িত ছিল। এই নাজমুল হক আওয়ামী সরকারের চিহ্নিত সন্ত্রাসী,,,,তিনি নরুন্দী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি থাকায় তার ছএছায়ায় ভয়ংকর দাপট দেখিয়ে ওই ইউনিয়নের গণতান্ত্রিক জনগণ সব সময় আতংক নিয়ে চলতো জাতীয়তাবাদী দল তথা অন্যান্য দলের লোকজনের উপর তার নিজস্ব বাহিনী কর্তৃক হামলা-মামলা ও নির্যাতন সহ নানা অবিচার শাসন ব্যবস্থা কে কুক্ষিগত করে আধিপত্য বিস্তার করেছিল। এই আ’লীগ নেতা নাজমুল হকের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে তিনি বর্তমান সময়ে নরুন্দীতে বসে জঙ্গি সংগঠন ছাএলীগ, সন্ত্রাসী সংগঠন যুবলীগ ও ঘুম খুনের সংগঠন আওয়ামী লীগকে উজ্জীবিত করার জন্য এখনো ভিতরে ভিতরে সংঘবদ্ধ হচ্ছে। এই নাজমুল হক বিগত সময়ে ছাএ জনতার উপর হামলার মদদদাতা ছিলেন।নরুন্দী ইউনিয়নে যাতে ছাএ জনতা রাজপথে না থাকতে পারে সেই নীলনকশা করেছিল,,,,,বিএনপি তথা সাধারণ জনগন কে এক ঘরোয়া করেছিল,,,,,যারা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আওয়ামী লীগের কালো অধ্যায় নিয়ে লেখালেখি করে,,,,,তিনি তাদের কে কটাক্ষ করে কথা বলে থাকেন,,,,,তিনি জঙ্গি হামলার জন্য ভিতরে ভিতরে সঙ্গবদ্ধ হচ্ছে এবং জেলা থেকে শুরু করে তৃণমূল পর্যায় পর্যন্ত আ’লীগ নেতাকর্মীরা গা ঢাকা দিলেও এই নাজমুল হক ক্ষমতার দাপটে এখনও প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করছে। উল্লেখ আছে এই নাজমুল হক গত ২০১৮ ও ২০২৪ সালে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রকাশ্যে ভোটকেন্দ্র দখল করে সিল মারার অভিযোগ রয়েছে। এই আ’লীগ নেতা নাজমুল হক কে অবিলম্বে আইনের আওতায় আনার জন্য প্রশাসনের সহযোগিতা কামনা করছি এবং ছাএ জনতাকে সজাগ থাকার আহ্বান জানাচ্ছি। তার বিরুদ্ধে আরও অনুসন্ধান চলছে।