”শনিবার সকাল ১১টায় নেত্রকোণা পাবলিক হলে তৃণমূল পর্যায়ের নেতাকর্মীদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় তিনি প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।সভায় সভাপতিত্ব করেন নেত্রকোণা জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি সোলায়মান হাসান রুবেল এবং সঞ্চালনা করেন সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট খালিদ সাইফুল্লাহ মুন্না। অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন- স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি এম জি মাসুম রাসেল, সহ-সভাপতি ডা. মফিদুল আলম খান প্রমুখ। এ সময় মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাংগঠনিক সম্পাদক কাউছার আহমেদ, সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এহসানুল হক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শরীফুল আলম সবুজসহ জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক এবং আহ্বায়ক ও সদস্য সচিবরা।বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় সভাপতি এস এম জিলানী বলেছেন, “ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকার ভোটারবিহীন নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় এসে জনগণের ওপর জগদ্দল পাথরের মতো বসে ছিল। দেশে তখন বাকস্বাধীনতা ও গণতন্ত্রের কোনো স্থান ছিল না।” তিনি বলেন, “বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বে ছাত্র-জনতা ঐতিহাসিক গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে স্বৈরাচারের পতন ঘটিয়েছে। কিন্তু স্বৈরাচার পতনের পরও দেশে এখনও প্রকৃত গণতন্ত্র ও জনগণের ভোটাধিকার ফিরে আসেনি। পতিত সরকার ভারতে বসে দেশকে অস্থিতিশীল করার নানা ষড়যন্ত্র করছে। একটি অরাজক পরিস্থিতি তৈরির লক্ষ্যে সারাদেশ থেকে ক্যাডারদের জড়ো করে সেনাবাহিনীর এক কর্মকর্তা দিয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে—যা দেশবাসীকে উদ্বিগ্ন করে তুলেছে।”ফ্যাসিবাদ যেন আর কখনো এ দেশে ফিরে না আসে, সে বিষয়ে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, “তারেক রহমানের নির্দেশে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিটি নেতাকর্মীকে অতন্দ্র প্রহরীর মতো সজাগ থাকতে হবে।