নড়াইল জেলার কালিয়া উপজেলার বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব জমি দীর্ঘ দিন যাবৎ কতিপয় লোক তাদের নিজস্ব কায়দায় একটু একটু করে কেউ পাকা ইমারত নির্মান করে বসবাসের উপযোগী করে তুলছে, কেউবা ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান হিসেবে ব্যবহার করছে। প্রতিষ্ঠান প্রধানসহ সকল প্রতিষ্ঠানের যথেষ্ট জন বল থাকা সত্বেও সকলেই যেন উদাসীনভাবে চলছে কারো চোখেই যেন ধরা পড়ছে না তাদের সম্পত্তি একের পর এক বে দখল হয়ে যাওয়ার দৃশ্য, সাধারণ মানুষের মনে প্রশ্ন জেগেছে তাহলে কি প্রশাসনের কর্মকর্তা,কর্মচারীরা চোখে কালো চশমা পরে আছে? খোদ কালিয়া উপজেলা পরিষদের সামনে বড়কালিয়া মৌজার এস,এ,( নামজারী) ২৫০১ নং খতিয়ানের ২৪৬৫ নং হোল্ডিং এ রাজস্বকর পরিচালনার ২৪৭১ দাগের মহা মুল্যবান নিজেস্ব ০২ শতক জমি কোথায়? কে ভোগ দখল করার চেষ্টা রত আছে করছে? কে ই বা টিনের বড় প্রাচীর দিয়ে রাতের অন্ধকারে স্হায়ী পাকাপোক্ত ভাবে পাকা স্হাপনা তৈরি করছে? বিগত, দিনে রাজনৈতিক দল জাতীয় পার্টি, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল, আওয়ামী লীগ রাষ্ট্র পরিচালনা করেছে, তখন উপজেলা পরিষদের এই২৪৭১ দাগের জমিতে পাকা ইমারত নির্মান করার জন্য এ সকল সুবিধা ভূগীরা কোন রকম ছাড় পায়নি। নড়াইলের জেলা প্রশাসক শারমিন আক্তার জাহান কালিয়া উপজেলার বিভিন্ন সরকারি দপ্তর পরিদর্শন কালে সরকারী জমিতে সকল অবৈধ স্হাপনা উচ্ছেদের বিষয় জোরালো নির্দেশনা দিলেও কালিয়া উপজেলা প্রশাসন নীরব ভূমিকা পালন করছে কেন? কি এর আসল রহস্য? তবে স্হানীয় লোকজন ও প্রত্যক্ষদর্শীদের নিকট থেকে জানা যায় রাতের আঁধারে এই কাজগুলো করেছে, । কালিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ রাশেদুজ্জামান এবিষয়ে সাংবাদিকদের বলেন বিষয় টি আমি ইতিমধ্যে জানতে পেরেছি মাননীয় জেলা প্রশাসক মহোদয়সহ ঊর্ধ্বতন সকল কর্মকর্তাকে বিষয়টি অবগত করা হয়েছে অচিরেই আইন গত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে, এ ছাড়া খোঁজ নিয়ে জানাযায় কালিয়া সরকারি পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয়,উপজেলা প্রাণী সম্পদ অধিদপ্তর, বিএডিসি, ২ নং সরকারি কালিয়া প্রাথমিক বিদ্যালয়, সহ বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব জমি দীর্ঘ দিন যাবৎ কতিপয় লোক তাদের ইচ্ছে মতো ভোগ দখল করে আসছে এমন কি তারা এই সমস্ত সরকারি প্রতিষ্ঠানের জমি আরএস জরিপের সময় নিজেদের নামে রেকর্ডও করে নিয়েছে।