অবৈধ সাংবাদিক কমিটির কিছু দালাল সাংবাদিকগণ পুঠিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সামনের দোকানের দিকে কুনজর দিচ্ছে।” বললেন পুঠিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সংলগ্ন এলাকাবাসী।
এসব দোকান যদিও সরকারি জমিতে স্থাপিত, তবুও রোগিদের কল্যাণে যথেষ্ট ভূমিকা রেখে চলেছে। কারণ, এই হাসপাতালটি থেকে পুঠিয়া বাজার প্রায় ৩০০ মিটার দূরে হওয়ায়, রোগিদের স্বজনদের মূল্যবান সময় নষ্ট হবে ও আরও বেশি ভোগান্তির শিকার হবে। তারা জরুরি প্রয়োজনে মিনারেল পানি, হালকা নাস্তা যেমন কলা-বিস্কুট, দুধ-ডিম আনতে অসুবিধার সম্মুখীন হবে। এছাড়াও এই দোকানীদের আয়ের উপরে তাদের পরিবার নির্ভরশীল। এমতাবস্থায় তাদেরকে পুনর্বাসন না করে, এখান থেকে উচ্ছেদ করা একেবারেই কোনও মানবিক সিদ্ধান্ত হবে না বলে উক্ত এলাকার সাধারণ জনগণ মনে করেন।
এলাকাবাসী আরও বলেন, “পুঠিয়া ত্রীমহনীবাজার সংলগ্ন রাস্তার দুইপাশে এমন ডজন ডজন বা তারও বেশি দোকান সরকারি অবৈধ জায়গায় নির্মাণ করা হয়েছে। অথচ এইসব অবৈধ সাংবাদিক কমিটির দালাল সাংবাদিকরা সেগুলো নিয়ে কোনও খবর প্রকাশ করে না। তারা বিশেষ কারও নিকট থেকে সুবিধা নিয়ে একটি বিশেষ এজেন্ডা বাস্তবায়নের উদ্দেশ্যে এই মেডিকেল গেটের দোকানগুলোর পেছনে লেগেছে।”