1. admin@desh-bulletin.com : নিজস্ব প্রতিবেদক : দৈনিক প্রতিদিনের অপরাধ
বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০৪:১০ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
কুষ্টিয়ায় ডাকাতি করতে এসে মা-ছেলেকে হত্যা মামলায় ৩ জনের মৃত্যুদন্ড হাফিজ ইব্রাহিমকে নিয়ে ফেসবুকে অপ-প্রচার কিশোর গ্যাং লিডার দৌলতখানের সাবেক মেয়র পুত্রের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন মুরাদনগরে প্রজেক্টে বিষ প্রয়োগে মাছ মারার অভিযোগ অনলাইন জুয়ায় আসক্ত, সর্বস্বান্ত কয়েক হাজার পরিবার নেত্রকোনা ১ আসনের আওয়ামীরীগের সাবেক সংসদ সদস্য মোস্তাক আহমেদ রুহী সাহেবের ফেসবুক পোষ্টে নেতা কর্মীদের হৃদয়ে রক্তক্ষরন আওয়ামী লীগের একটি নেতা-কর্মীও বিএনপির হাতে মারা যায়নি’- গৌরীপুরে যুবদলের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক নয়ন রাজশাহী বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিসে দুর্নীতি বিরোধী মানববন্ধন রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের রাজস্ব কর্মকর্তার বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত ময়মনসিংহে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারময়ান জনাব তারেক রহমানের বার্তা নিয়ে, কেন্দ্রীয় যুবদলের সাধারণ সম্পাদক মোঃনুরুল ইসলাম (নয়ন) বগুড়ায় প্রাইভেটকারের ধাক্কায় ও মোটর সাইকেল চালকের মৃত্যু

ফরিদপুরে বেসরকারী হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সংখ্যা ২৪২ টি অবৈধ সংখ্যা অনেক

নাজিম বকাউল
  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ৪ জুন, ২০২৪
  • ১০৬ বার পড়া হয়েছে
ফরিদপুরে ব‍্যাঙ্গের ছাতার মতো গড়ে উঠেছে বেসরকারী হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার। সিভিল সার্জন অফিসের তথ্য অনুযায়ি জানা যায়, ফরিদপুর সদরে হাসপাতালের সংখ্যা  ৪০ টি আর ডায়াগনস্টিক সেন্টার ৭৫ টি। চরভদ্রাসন উপজেলায় ১টি ডায়াগনস্টিক সেন্টার, সদরপুর উপজেলায় হাসপাতাল   টি আর ডায়াগনস্টিক সেন্টার ১ টি।
ভাংগা উপজেলায় ৮টি হাসপাতাল, ১৬টি ডায়াগনস্টিক সেন্টার৷ নগরকানদা উপজেলায় ১টি হাসপাতাল ও ৩টি ডায়াগানস্টিক সেন্টার।সালথা উপজেলায় ৪টি ডায়াগনস্টিক সেন্টার। আলফাডাঙ্গায় উপজেলায় ৫টি হাসপাতাল আর ১০টি ডায়াগনস্টিক সেন্টার। বোয়ালমারী উপজেলায় ১১টি হাসপাতাল, ১৬টি ডায়াগনস্টিক সেন্টার এবং  মধুখালী উপজেলায় ৭টি হাসপাতাল আর ১৪টি ডায়াগনস্টিক সেন্টার রয়েছে। সিভিল সার্জন অফিসের প্রধান সহকারী সরদার জালাল জানান,  উপরোক্ত হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার থাকার পরেও আরো অপেক্ষায় আছে ২টি হাসপাতাল ও ১২টি ডায়াগনস্টিক সেন্টারের।
তবে,অপেক্ষামান হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার গুলো এখন চালু অবস্থায় আছে।বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়,  একটি হাসপাতাল বা ডায়াগনস্টিক সেন্টার চালু করার পৃর্বে স্বাস্থ্য বিভাগ সহ ৭ প্রতিষ্ঠান থেকে অনুমতি নিতে হবে। ঐ প্রতিষ্ঠান গুলো অনুমোদন দিলে  কাগজ পত্র যাছাই বাছাই করে সঠিক থাকলে জেলার সিভিল সার্জন স্বাস্থ্য বিভাগের ক্লিনিক ও হাসপাতাল পরিচালক এর নিকট পাঠাবে। তার  জেলার সিভিল সার্জনের তদন্ত কমিটির যাছাই বাছাইয়ে কাগজ পত্র ঠিক থাকলে অনুমোদন দিবে এবং অনুমোদন পাওয়ার পর হাসপাতাল  বা ক্লিনিক চালু করতে পারবে। ৭টি অনুমোদনের মধ্যে অন‍্যতম গুলো হচ্ছে পরিবেশ অধিদপ্তর ও  ফায়ার সার্ভিস এর কাগজ ।
অভিযোগ রয়েছে,জেলার সিভিল সার্জনের নিকট আবেদন করেই হাসপাতাল ও ক্লিনিক গুলো ব‍্যবসা শুরু করে দেয় এবং এদের সহযোগিতা করে জেলার স্বাস্থ্য বিভাগের কিছু কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা ।
এ বিষয়ে পরিবেশ অধিদপ্তর ও ফায়ার সার্ভিস অফিসের কর্মকর্তারা জানান, কয়েকটি হাসপাতাল ও ক্লিনিকের অনুমোদন আছে আমাদের। বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের অনুমোদন নেই। আইনের চোখে তারাঅবৈধ প্রতিষ্ঠান। নাম প্রকাশ না করার শর্তে পরিবেশ অধিদপ্তরে এক কর্মকর্তা জানান,  স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তারা জানে পরিবেশ অধিদপ্তরে অনুমোদন ছাড়া লাইসেন্স দেওয়া যাবে না, তারপরে ও স্বাস্থ্য বিভাগ লাইসেন্স বা অনুমোদন দিয়ে দেয়।
এতে আমাদের কিছুই করার থাকে না। বতর্মানে দেখা যায় অবৈধভাবে গড়ে উঠা প্রতিষ্ঠান গুলোতে বৈধ ডাক্তার চেম্বারে বসে বৈধ করে দিচ্ছে।ফরিদপুরের সুধী মহলের প্রশ্ন ফরিদপুর জেলায় ১টি মেডিকেল কলেজ  হাসপাতাল ও ৯টি উপজেলায় ৯টি হাসপাতাল থাকা সত্বেও কেন প্রায় ৩ শত হাসপাতাল ও ক্লিনিক থাকতে হবে ?  এছাড়া  সরকারি হাসপাতালের ডাক্তারা সঠিক ভাবে হাসপাতালে রোগি দেখার সময় দেয় না। ফলে বাধ্য হয়ে ডাক্তারদের অবৈধভাবে গড়ে উঠা  হাসপাতালের চেম্বারে যেতে হয়।
এ বিভাগের আরো সংবাদ
© দেশ বুলেটিন 2023 All rights reserved
Theme Customized BY ITPolly.Com