দিনাজপুর জেলার বীরগঞ্জ উপজেলার,তুলশীপুর গ্রামের বাসিন্দা, মোঃ ফেরাজুল ইসলাম নামের একজন ব্যক্তি, আবেদন পাঠাচ্ছেন বিভিন্ন দপ্তরে,আবেদনের বিষয়টি নিয়ে জিজ্ঞাসা করা হলে বিস্তারিত বর্ণনা দেন বিভিন্ন দপ্তরে আবেদন পাঠানো মোঃ ফেরাজুল ইসলাম,বর্ণনায় তিনি বলেন বাংলাদেশ পুলিশের প্রতি আমার অফুরন্ত ভালবাসা ও শ্রদ্ধা রয়েছে, আমি দৈনিক মুজুরী ভিত্তিতে বীরগঞ্জ থানা অফিসের ফুল, ফল, ও সবজি বাগানের পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার কাজও করতাম,তিনি আরও বলেন যে বাংলাদেশ পুলিশকে বিভিন্ন দিক থেকে সহযোগিতাও করে থাকি, বাকি জিবনে সব সময় বাংলাদেশ পুলিশের সেবা করবেন বলেও আশ্বাস দিয়েছেন মোঃ ফেরাজুল ইসলাম, তিনি দীর্ঘদিন যাবত বীরগঞ্জ থানা মার্কেটের একটি দোকানের কর্মচারীও ছিলেন, মোঃ ফেরাজুলের বাংলাদেশ পুলিশের প্রতি ভালোবাসা দেখে মুগ্ধ হয়ে তৎকালীন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বীরগঞ্জ সার্কেল মোঃ মোশারফ হোসেন, বীরগঞ্জ থানা মার্কেটে একটি ছোট্ট চায়ের দোকানেরো ব্যবস্থা করে দেন,গত ০৪/০৫/২০১১ ইং তারিখে বাংলাদেশ পুলিশের বীরগঞ্জ থানায় হামলার ঘটনার চাঞ্চল্যকর একটি তথ্য তিনি আবেদনের মধ্য দিয়ে থাকেন,গত ০৪/০৫/২০১১ ইং তারিখে বাংলাদেশ পুলিশ ও সন্ত্রাসীদের সাথে যে নাশকতা হয়,সেই নাশকতায় বীরগঞ্জ থানার পুলিশ সদস্যদের কে সহযোগিতা করতে গেলে সন্ত্রাসীদের হামলায় গুরুতর জখম সহ শরীরের হাড় ভেঙ্গে পঙ্গুত্ব বরণ করেন ছোট্ট একটি চায়ের দোকানের আয় দিয়ে পরিবারের বড় ছেলে,মেয়ে, অসুস্থ মা সহ পরিবারের মোট ৫ জন সদস্যের ভোরন পোষন চালাতে খুব কষ্টে রয়েছেন বলেও আবেদনে জানান তিনি,বাংলাদেশ পুলিশের প্রতি ভালোবাসা ও পুলিশ সদস্যদের নম্রতায় মুগ্ধ হয়ে বড় ছেলে অথবা এক মেয়েকে বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনী ও বাহিনীর যে কোন ট্রেডে সন্তানের চাকুরির জন্য বিভিন্ন দপ্তরে আবেদন দিয়েছেন মোঃ ফেরাজুল ইসলাম