1. admin@desh-bulletin.com : নিজস্ব প্রতিবেদক : দৈনিক প্রতিদিনের অপরাধ
বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫, ০২:৪৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
দীর্ঘ ৯ মাস বন্ধের পর নারায়ণগঞ্জে চালু হচ্ছে আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈলে খাবারের সাথে চেতনানাশক মিশিয়ে ৫ জনকে অজ্ঞান করে টাকা ও রুপা লুট করে নিয়েছে দুর্বৃত্তরা বেতাগীর শশীভূষণ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে জুলাই অভ্যুত্থানের পরে দুই সহকারী শিক্ষক পলাতক ফেনী আলিয়া মাদরাসার আলোচিত সেই ছাএলীগের তানভির দাখিল পরিক্ষা দিচ্ছে মানিকগঞ্জে সাটুরিয়ায় নিয়ম না মেনে রাতের আঁধারে স্থানান্তর করা হয় বিদ্যালয়ের ভবন অদ্য অবৈধ বালু উত্তোলন ও ফসলের জমি ভরাট করার জন্য পদ্মা নদীতে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয় পলাশবাড়ীতে কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের ৮৭ লক্ষ টাকা আত্মসাত! উদ্ধার তৎপরতা চলছে বটিয়াঘাটা উপজেলায় জতীয় আইন সহায়তা দিবস ২০২৫ উপলক্ষে আলোচনা অনুষ্ঠিত পলাশবাড়ী উপজেলা প্রশাসনের উদাসীনতা, তথ্য অধিকার আইন উপেক্ষিত বিএনপি রাষ্ট্র ক্ষমতায় না আসা পর্যন্ত ভাত খাবেন না নিজাম উদ্দীন এর পাশে তারেক রহমান

মানিকগঞ্জে সাটুরিয়ায় নিয়ম না মেনে রাতের আঁধারে স্থানান্তর করা হয় বিদ্যালয়ের ভবন

মিরাজ খান
  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২৫
  • ৭ বার পড়া হয়েছে

মানিকগঞ্জের সাটুরিয়ার বরাইদ ইউনিয়নের ছনকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ভবন নিয়ম না মেনে স্থানান্তর করা হয়। ধলেশ্বরী নদীর পূর্বপাড় থেকে পশ্চিমপাড়ে ভবন স্থানান্তরের ফলে চরাঞ্চলের এই বিদ্যালয়ের ২ শতাধিক শিক্ষার্থীর পড়াশোনা অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে।আগের তালাবদ্ধ টিনশেড ভবনের আঙিনায় পাঠ কার্যক্রম চলছে। অন্যদিকে ছনকা বাজারসংলগ্ন এলাকায় তিন দিন আগে গড়ে তোলা হয়েছে টিনের নতুন ভবন। উভয় স্থানেই দেখা যায় শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের অবস্থান। এ সময় নতুন ভবন নির্মাণ নিয়ে বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মোহাম্মদ শাহজাহানের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, নতুন স্থানে রাতের আঁধারে ভবন নির্মাণের বিষয়ে তিনি অবগত নন। বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাকালীন প্রধান শিক্ষক আব্দুল মজিদ বলেন, প্রথমে বিদ্যালয়টি নিম্নমাধ্যমিক ছিল। তাঁদের প্রস্তাব ও চেষ্টায় এটি উচ্চবিদ্যালয় হিসেবে অনুমোদিত হয়। নদীভাঙনের সমস্যা দেখিয়ে বিদ্যালয়ের ভবন স্থানান্তরের আদেশ আনা হয়েছে। কিন্তু ৪-৫ বছরের মধ্যে নদীতে কোনো ভাঙন দেখা দেয়নি। নদীতে কোনো বাড়ি বিলীন হয়নি। তাই চরাঞ্চলের শিক্ষার্থীদের কথা বিবেচনা করে বিদ্যালয়টি আগে স্থানেই বহাল রাখার দাবি জানান তিনি। এর প্রেক্ষিতে কয়েক দিন ধরে বিভিন্ন অফিসে অভিযোগ দেওয়া হলে। আজ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও), উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি), সাটুরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি), মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। এ সময় ইউএনও ইকবাল হোসেন বলেন,এলাকাবাসী যা করেছেন, তা আইন মেনে হয়নি। আগে যেখানে বিদ্যালয় ভবন ছিল, সেটি নদীভাঙনের কবলে পড়ায় ভবন স্থানান্তরের আদেশ পাওয়া গেছে। তবে তা আইন মেনে হওয়া উচিত ছিল বলে তিনি উল্লেখ করেন। প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি নিজেই জানেন না বিদ্যালয়টি স্থানান্তর করা হয়েছে। সেই সঙ্গে নিয়ম মেনে স্থানান্তর হয়নি বলে তাঁরাই স্বীকার করেছেন। আর আগের নির্মিত স্থানের পক্ষের দাবিও যৌক্তিক। তাই উভয় পক্ষের সাতজন করে প্রতিনিধিকে দ্রুত সময়ের মধ্যে অফিসে ডেকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

এ বিভাগের আরো সংবাদ
© দেশ বুলেটিন 2023 All rights reserved
Theme Customized BY ITPolly.Com