গত কয়েকদিন ধরে লালমোহন উপজেলার ১০নং মোতাহার নগর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি শহীদ মিয়ার বিরুদ্ধে বেশ কয়েকটি facebook আইডি দিয়ে অপপ্রচার চালানো হয়।
বিষয়টির প্রতিকার পেতে গত কালকে লালমোহন থানায় জিডি করেন শহীদ মিয়া। জিডি সূত্রে জানা গেছে গত কয়েকদিন ধরে একাধিক ফেসবুক আইডি থেকে লালমোহন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার স্বাক্ষর জাল করে কাগজ তৈরি করা হয় বলে প্রচার চালানো হয়। এতে বিব্রত বোধ করেন শহীদ মিয়া। আজ বুধবার তিনি জিডির কপি হাতে নিয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সাথে সাক্ষাৎ করেন।
এমন ন্যাঙ্কারজনক কাজ কারা করতে পারেন এই প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন আমার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষরাই এমনটা করতে পারেন বলে মন্তব্য করেন তিনি তবে কারো নাম প্রকাশ করেননি।
রণাঙ্গনের এই মুক্তিযোদ্ধা বলেন,লালমোহনের মাটি ও মানুষের নেতা আলহাজ্ব (অবঃ) মেজর হাফিজ সাহেব জানেন আমি কেমন ও গজারিয়ার বিএনপির রাজনীতিতে আমার অবদান। আমি রাজপথের পরীক্ষীত সৈনিক। দলের সকল কর্মকান্ডের উপর আমার অবস্থানের পরীক্ষা দেওয়ার পরে বাবুল পঞ্চায়েত ও মেজর হাফিজ সাহেব আমাকে মোতাহার নগর ইউনিয়নের সভাপতি বানিয়েছেন। কারো পা চেটে আমি পদ পদবী নেইনি।
তিনি ষড়যন্ত্রকারীদের হুশিয়ার করে বলতে চান__ আপনাদের দুদিনের রাজনীতিতে কার অবদান কতটুকু তা কেন্দ্রীয় নেতাসহ স্থানীয় সকলে জানে।সুতরাং কাদা ছোড়াছোড়ি না করে আসুন আমরা সবাই মিলেমিশে আলহাজ্ব মেজর হাফিজ স্যারের হাতকে শক্তিশালি করে সপ্তমবারের মত তাকে আমরা এমপি বানিয়ে সংসদে পাঠাই।
আর সেই লক্ষেই আমি কাজ করছি ইনশাআল্লাহ।
এই গঠনায় স্থানীয় রাজনৈতিক অঙ্গনে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। তদন্তের মাধ্যমে প্রকৃত দোষীদের শাস্তি দাবী করছেন রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ।