1. admin@desh-bulletin.com : নিজস্ব প্রতিবেদক : দৈনিক প্রতিদিনের অপরাধ
রবিবার, ০৬ জুলাই ২০২৫, ১১:৫৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
কলাপাড়ায় সর্বপ্রথম এক মসজিদের মুয়াজ্জিনের জন্য মসজিদ কমিটি পেনশন চালু করেছে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে আমতলী পৌর বিএনপির তিন ওয়ার্ডের নেতৃত্ব নির্ধারণ ভোলায় কোস্ট গার্ডের অভিযানে ৭ কোটি টাকার অবৈধ মালামাল জব্দ নালিতাবাড়ীর গারো পাহাড়ে আবারও বন্যহাতির মৃত্যু মধ্যনগর থানা পুলিশের অভিযানে ওয়ারেন্টভুক্ত একজন নারী সহ দুই আসামী গ্রেফতার ভুয়া অনলাইন মিডিয়ার বিরুদ্ধে যশোরে সাংবাদিক শামীমের আইনি অভিযোগ কোটচাঁদপুরে বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী রনির দিনব্যাপী গণসংযোগ কলারোয়া উপজেলার কর্মরত সাংবাদিকদের সাথে জামায়তের মনোনীত এম পি প্রার্থীর মতবিনিময় সভা বাগেরহাটে সাংবাদিক মুন্সী আলী আকবরের উপর হামলার তীব্র প্রতিবাদ ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি সিগারেটের আগুনে ছাই ১০ হাজার একর: গ্রিসে ভয়াবহ দাবানল

শৈলকুপায় যে ঘরে দুই রাত কাটিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু

আলীম উজ্জামান
  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ৫ মার্চ, ২০২৪
  • ২৯৫ বার পড়া হয়েছে
ঝিনাইদহের শৈলকুপায় বঙ্গবন্ধুর রাত কাটানো স্মৃতি বিজড়িত ঘরটি সম্পর্কে সংসদে কথা বললেন সংরক্ষিত মহিলা আসন ৯ এর সংসদ সদস্য শৈলকন্যা পারভীন জামান কল্পনা।
ঝিনাইদহ শহর থেকে প্রায় ৩০ কিলোমিটার দূরে শৈলকুপার বাখরবা গ্রামে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতি বহন করে চলেছে একটি বাড়ি। ৭০ বছর আগে এক রাজনৈতিক জনসভায় যোগ দিতে এখানে এসেছিলেন তিনি। কিন্তু সংস্কারের অভাবে বাড়িটি এখন জীর্ণ দশায় পরিণত হয়েছে।
জানা যায়, ১৯৫৪ সালে তৎকালীন প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচনে যুক্তফ্রন্ট মনোনিত প্রার্থী প্রয়াত অধ্যক্ষ কামরুজ্জামানের পক্ষে নির্বাচনী প্রচারণায় কুষ্টিয়ার খোকসা হয়ে ঝিনাইদহের শৈলকুপার বাখরবা গ্রামে আসেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। সন্ধ্যায় কামরুজ্জামানের বাড়িতে রাত্রিযাপন করে সকালে তার বাড়ির পুকুরে গোসল শেষে  দুপুরে পাশেই কাতলাগাড়ী বাজারে জনসভায় যোগ দেন বঙ্গবন্ধু। সভা শেষ করতে সন্ধ্যা হওয়ায় সে রাতও তিনি এই বাড়িটিতে থেকে যান। পরদিন সকালে সেখান থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দেন তিনি।
সেই ঘর এবং একটি চৌকি বঙ্গবন্ধুর স্মৃতি হিসেবে আজও রয়েছে। ঘরটির সব কিছুই সেসময়কার। তবে যে প্লেটে জাতির জনক খেয়েছিলেন তা এখন নেই। আর যে চেয়ারে তিনি বসেছিলেন সেটিও কয়েক বছর আগে চুরি হয়ে গেছে। তবে তার ব্যবহৃত শোবার চৌকিটি ওই ঘরেই রয়েছে।
অনেকেই বাড়িটি দেখতে আসেন। কিন্তু বাড়িটির বেহাল দশা দেখে হতাশ হন। বর্তমানে বাড়িটির একপাশে বসবাস করছেন বাড়ির মালিক প্রয়াত অধ্যক্ষ কামরুজ্জামানের ভাতিজা আশফার আহমেদ বেলাল দম্পত্তি।
সেসময়কার বাড়িটির ঐতিহ্য ধরে রাখতে তারা সব চেষ্টা করেছেন। এখন সময় এসেছে বাড়িটি সংরক্ষণ করার। আজ এই বাড়ির মেয়ে জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত মহিলা আসন ৯ এর সংসদ সদস্য। তিনি সংসদে রাষ্ট্রপতির ভাষণের উপর বক্তব্য রাখতে গিয়ে বাড়িটির কথা উল্লেখ করেন। আমরা আশা করি শীঘ্রই বাড়িটি সংস্কার এর উদ্যোগ নেওয়া হোক।
এ বিভাগের আরো সংবাদ
© দেশ বুলেটিন 2023 All rights reserved
Theme Customized BY ITPolly.Com