বৃহঃবার ২৪/০৫/২৫ ইং তারিখ বেলা ১২ ঘটিকার সময় শ্রীবরদীর বালিঝুড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে গিয়ে সরজমিনে দেখা যায় বিদ্যালয়ে প্রায় ৩০জন শিক্ষার্থী উপস্থিত থাকলেও নেই কোন ক্লাস। এদিক সেদিক ছুটোছুটি ও দুলনা খেলছে শিক্ষার্থীরা। ভর্তি রেজিস্ট্রার অনুযায়ী ৯০ জন শিক্ষার্থী থাকলেও উপস্থিত ৩০ জন অনুপস্থিত ৬০ জন শিক্ষার্থী। বিদ্যালয়ে ৭ জন শিক্ষকের পোস্ট থাকলেও বাস্তবে যোগদান কৃত শিক্ষক আছে ৩ জন। অফিস কক্ষে গল্পে মশগুল থাকতে দেখা যায় ২ শিক্ষককে। অফিস সহায়ক সুলতান হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর করে,চলে যায় শেরপুর জেলা জজ কোর্টে। শিক্ষার্থী হাজিরা খাতায়, হাজিরা নেই ২০২৫ সালের কোন মাসের। ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক রহুল আমিন বলেন দুই জন শিক্ষক কয়টা ক্লাসে যাব, একটা ক্লাসে গেলে অন্য ক্লাস ফাঁকা, ঐ সব ক্লাসে হই হুল্লোড়। তাই কোন ক্লাসে যেতে পারিনা। তাই ছাত্র/ ছাত্রী হাজিরাও ডাকা হয়না। স্থানীয়রা জানায় এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি শুধু কাগজপত্রেই আছে বাস্তবে এটাকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বলে মনে হয় না কারন এখানে শিক্ষক আছে তবে তেমন কোন শিক্ষা নেই। প্রতিদিন শিক্ষকরা সকালে স্কুলে এসে হাজিরা দেয়,এরপর ছুটির সময় শেষ হওয়ার আগেই বাড়িতে চলে যায়। কিন্তু উপবৃত্তির সিটে সবাইকে ১০০% উপস্থিত দেখানো হয়। যেন দেখার কেউ নেই এসব বিদ্যালয়।