২০১৮ সালে আওয়ামী লীগের নির্বাচনকে বৈধতা দিয়েছিলেন এই ব্যারিস্টার রুমি ফারহানা- হারুন সাহেব সহ বিএনপির পাঁচজন এমপি
এখন জনতাকে বোকা বানানোর জন্য ১৮ সালের নির্বাচন অংশগ্রহণ করার কারণে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ কে অপরাধের কাঠগড়ায় দাঁড় করাতে চাচ্ছে।
অথচ ২০১৮ সালের নির্বাচনে ভোটের দিন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাহেব জেলা বারোটার সময়। বলেছিলেন।
নির্বাচন সুষ্ঠু হচ্ছে। উনারা যদি বুটে অংশগ্রহণ নাই করে থাকেন তাহলে এই কথাগুলো আসে কিভাবে।
বিএনপির এমপিগণ দশ কাটা পরে সরকারের জমে বরাদ্দ পেয়েছে। সংসার সদস্যদের কোথায় কিন্তু এ সকল শিক্ষিত বন্দিগন ভুলে গেছে।
জনগণ এখন অনেক সচেতন।
ধোকা দিয়ে বোকা বানিয়ে আওয়ামী লীগের মতো হোসেনের নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা যেতে পারবেনা।
এটা জনগণ বুঝে গেছে। এবং আগামী নির্বাচনে তা বুঝেও দেবে।