যশোর সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের বিজ্ঞান বিভাগ থেকে জিপিএ-৫ প্রাপ্ত সেমন্তি হাসান শ্রেষ্ঠা। সব বিষয়েই সে জিপিএ-৫ পেয়েছে।
সে জানায়, প্রত্যাশার প্রাপ্তি মিলেছে। আমার সফলতার কারিগর শিক্ষকের পাশাপাশি হচ্ছেন আমার মা। আমার বাবা নেই। তাই আমার মা আমাকে সব সময় পড়াশোনার দেখভাল করেছেন। প্রেরণা যুগিয়েছে, সাহস দিয়েছে। বন্ধুর মতো সবসময় আমার পাশে ছিল আমার মা। আজ মাকে আমার জিপিএ-৫ উৎসর্গ করছি। ’
অন্য একজন শিক্ষার্থী নাজিফা আক্তার জানায়, ‘শিক্ষা জীবনে মায়ের অবদান সবথেকে বেশি ছিল। শিক্ষকরা যেমন স্কুলে গাইড দিতেন, তেমনি বাসায় মা গাইড দিতো। শিক্ষক এবং মা-বাবার অবদানেই আজ ভালো ফলাফল হয়েছে। আমার ইচ্ছা আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করবো এবং ব্যারিস্টার হবো।’
যশোর সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক হাসান পারভেজ বলেন, ‘আমরা সবসময় অভিভাবকদের সাথে যোগাযোগ রেখেছি। শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়ে শতভাগ উপস্থিতি নিশ্চিত করেছি। সব মিলিয়ে আমাদের শিক্ষকদের পাশাপাশি অভিভাবকদের অবদানের কারণে আজ আমরা সেরা, যশোর বোর্ড সারাদেশে সেরা।’