পূর্বের বিরোধিতা জেড়ে ডাঃ রেজাউল করিম এর সাথে চেয়ারম্যান এর জায়গা নিয়া বাকবিতণ্ডাতা শুরু হয়। চেয়ারম্যান বলে ডাঃ রেজাউল করিম এর বসত ঘরের নিছে দিয়ে পানি যাওয়ার নালা গেছে বসত ঘর ভেঙ্গে জায়গা খালি করে দেওয়ার জন্য।ডাঃ রেজাউল করিম বলে আমার বসত ঘরের নিছে কোনো পানি যাওয়ার নালা নেই আমার কাছে কাগজ আছে ও ম্যাপ সিট আছে চেয়ারম্যান মানতে রাজি নন।
দু জনের ওই বাকবিতণ্ডাতা শুরু হয় অত পর চেয়ারম্যান এবং ডাঃ রেজাউল করিম দু পক্ষের লোক জন কে জোরো করে সংবাদ দেওয়া হয়।পরে গ্রামের মুরুব্বি মাতব্বর সহ গণ্য মান্য ব্যক্তি আসে এসে বিষয়টা শান্ত করার চেষ্টা করে অত পর শান্ত হয় ।পরে গ্রামের মুরুব্বিরা দুনো পক্ষের কথা শুনে আলাপ আলোচনা করে পরে কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারে নাই পড়ে সেনাবাহিনী ও আজমেরীগঞ্জ উপজেলা এসিলেনট সহ ১ দল পুলিশ বাহিনী এই বিষয় টা সমাদান আনে এবং নিস্পত্তি দেন।