সাভার পৌরসভার ১নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোঃ মিনহাজ উদ্দিন মোল্লা (মিনা) এর ছেলে মোঃ অন্তর মোল্লার জমজমাট মাদক ব্যবসার অডিও কল রেকর্ড ফাস কয়েছে।জানা গেছে পৌর এক নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর এর এক মাত্র ছেলে অন্তর মোল্লা দীর্ঘদিন ধরে এলাকার বিভিন্ন মহল্লায় মরন নেশা ইয়াবার জমজমাট ব্যাবসা করে আসছে। তার বাবা প্রভাবশালী কাউন্সিলর হোওয়ার এলাকার সাধারন মানুষ এ ব্যপারে প্রকাশ্যে মুখ খুলতে বা, প্রতিবাদ করতে সাহস পাচ্ছেনা, ফলে দিনে দিনে তার মাদক ব্যবসা আরো জোর্দার হয়ে পরেছে। এলাকার স্কুল কলেজের শিক্ষার্থী, ব্যবসায়ীসহ বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষ মরন নেশা ইয়াবায় আসক্তি হয়ে পরছে।নাম প্রকাশ্যে অনিচ্ছুক কাউন্সিলর ছেলের কাছের একজন বলেন, অন্তর মোল্লা এমন কোনো মাদক নেই যে তার কাছে পাওয়া যায়না। ইয়াবা থেকে শুরু করে ফেন্সিডিল, বিয়ার, বিদেশী মদ, গাজাসহ বিভিন্ন প্রকারের মাদকের জম জমাট ব্যবসা করে আসছে। তিনি আরো বলেন, এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে বহুদিন আগ থেকেই এসব মাদক ব্যবসা বন্ধের জন্য সাভার মডেল থানা, ঢাকা জেলার পুলিশ সুপারের কার্যালয়, স্বররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়, র্যাব হেইড কোয়াটারসহ বিভিন্ন দপ্তরে দরখাস্ত করা হয়েছে।সরেজমিনে এলাকার বিভিন্ন জনের কাছে গিয়ে খোজ খবর নিয়ে জানা গেছে, কাউন্সিলর ছেলে অন্তর মোল্লা এলাকার নিরিহ মানুষদেরকে মাদক দিয়ে ফাসানোর ভয় ভিতি দেখিয়ে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নেয়াসহ বিভিন্ন চাঁদাবাজির অভিযোগ ও রয়েছে।একাধিক এলাকাবাসীরা বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা যেখানে মাদকের বিরুদ্ধে জিরো ট্রলারেন্স ঘোষনা দিয়েছেন। আর কাউন্সিলর পুত্র অন্তর মোল্লা এলাকায় প্রকাশ্যে মাদক ব্যবসা করে আসছে। এলাকাবাসীরা আরো বলেন, অন্তর মোল্লা এর আগে বহুবার মাদক আসক্ত নিরাময় কেন্দ্রে ভর্তি ও ছিলেন। সাভারের কয়েক জন আওয়ামী লীগ নেতা বলেন, সাভার পৌর কাউন্সিলর মোঃ মিনহাজ উদ্দিন মোল্লা, বিএনপির যুবদলের নেতা ছিলেন, তার নামে সাভার মডেল থানায় একাধিক বিএনপির গাড়ি ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের মামলা রয়েছে। সে গাঁ বাচাতে এবং তার ছেলের মাদক ব্যবসা চলমান রাখতে দুই আড়াই বছর আগে আওয়ামী লীগে যোগ দেন।এরই মধ্যে কাউন্সির এর ছেলে অন্তর মোল্লার মাদক ব্যবসার অডিও কল রেকর্ড ফাঁস হয়েছেগেছে। কল রেকর্ডে শোনা যাচ্ছে, বিশটা ইয়াবা ট্যাবলেট কেনা বেচার কথা।কাউন্সিল এর স্ত্রী মোছাঃ নার্গিস আক্তার এবং তার পুত্র অন্তর মোল্লার মাদক ব্যবসার আরো ৪টি অডিও কল রেকর্ড আমাদের হাতে আছে।