1. admin@desh-bulletin.com : নিজস্ব প্রতিবেদক : দৈনিক প্রতিদিনের অপরাধ
সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১২:৩০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
পবিপ্রবিতে কোর্স ফর রোভার মেট ‘২৪ সম্পন্ন মিঠাপুকুরে বাঁশের বেড়া দিয়ে অবরুদ্ধ করার অভিযোগ লোহাগাড়া প্রেসক্লাব’র নবনির্বাচিত কার্যকরী পরিষদের শপথ গ্রহণ সম্পন্ন রাবির নতুন রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ইফতিখারুল আলম মাসউদ কলেজ এডুকেশন ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্টে পরিচালক পদে অতিরিক্ত দায়িত্ব প্রদান হিলিতে ইউনিয়ন বিএনপির ওয়ার্ড পর্যায়ে কর্মীসমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে কর্মসূচীর নামে মানহানীর চেষ্টা, সর্বত্র প্রতিবাদের ঝড় দৌলতখানে ফসলের মাঠে দোল খাচ্ছে কৃষকের সোনালি স্বপ্ন ধানের শীষ, স্বপ্ন বুনতে শুরু করেছে কৃষকেরা চিরিরবন্দরে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানির প্রতিবাদে সাক্ষীগণের সংবাদ সম্মেলন পবিপ্রবিতে গভীর রাতে র‌্যাগিং নির্যাতন, আহত ৫ শিক্ষার্থী

কর্মসূচীর নামে মানহানীর চেষ্টা, সর্বত্র প্রতিবাদের ঝড়

মো. এনামুল হক লিটন
  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২৪
  • ১০ বার পড়া হয়েছে

সাদাকে সাদা এবং কালোকে কালো বলার দৈনিক সাঙ্গু ও দৈনিক বায়ান্ন পত্রিকার প্রকাশক-সম্পাদক কবির হোসেন কবির হোসেন সিদ্দিকীর সাহসী ও সম্ভাবনাময় অগ্রযাত্রায় ঈশান্বিত হয়ে একটি মহল গভীর ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। অভিযোগে জানা যায়, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামি ব্যাংক পিএলসি চকবাজার শাখার কর্মকর্তা এবং কর্মচারীরা পাওনা টাকা আদায়রে নামে চট্টগ্রামরে কদম মোবারক এলাকায় সাঙ্গু র্কাযালয়রে সামনে তারা অবস্থান র্কমসূচীর নামে উদ্দশ্যে মূলকভাবে সম্পাদকরে মানহানীর চষ্টো করা হয়ছে।ে জানা যায়, উন্নয়ণ সাংবাদিকতা ও অগ্রগতির পথে দৈনিক সাঙ্গু-বায়ান্নের যে যাত্রা তা ব্যাহত করার ষড়যন্ত্র করছে একটিচক্র। তা সফল হবে বলে মনে করছেনা এ দুটি পত্রিকার সাথে জড়িত একঝাঁক সংবাদ কর্মিসহ পাঠক সমাজ। তারা বলেন, অতীতে সাঙ্গু সম্পাদকের বিরুদ্ধে বহু ষড়যন্ত্র হয়েছে। কোনো কিছুই দাবিয়ে রাখতে পারেনি কবির হোসেন সিদ্দিকীকে। বরং দিনদিন আরো অগ্রগতির পথে অগ্রসর হয়েছেন তিনি। এবারের ষড়যন্ত্রও কাটিয়ে উঠবেন তিনি। এটি সময়ের ব্যাপার মাত্র। এমন মন্তব্য উঠে এসেছে চট্টগ্রামের সাংবাদিক ও পাঠক সমাজ থেকে। গত ২১ নভেম্বর চট্টগ্রাম থেকে প্রকাশীত জনপ্রিয় দৈনিক সাঙ্গু ও ঢাকা থেকে প্রকাশিত জাতীয় দৈনিক বায়ান্ন-এর সম্পাদক কবির হোসেন সিদ্দিকীর বিরুদ্ধে একটি অবস্থান কর্মসূচী পালনের মধ্যদিয়ে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামি ব্যাংক পিএলসি চকবাজার শাখার কর্মকর্তা এবং কর্মচারীরা ব্যাপক আলোচনার জন্ম দিয়েছে। এতে করে সাঙ্গু সম্পাদকের মানহানী হয়েছে, এমন প্রশ্ন তোলে ইতিমধ্যে ঢাকা-চট্টগ্রাম ও সিলেটে কর্মরত সাংবাদিকরা এর তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছেন। যদিও সম্পাদক সাহেব এতে একমত নন। তিনি আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল এবং আইনীভাবেই সবকিছু মোকাবেলা করতে চান। সাংবাদিক সমাজ মনে করেন, এটি পূর্ব পরিকল্পিত ও ষড়যন্ত্র মূলকভাবে সাঙ্গু সম্পাদক কবির হোসেন সিদ্দিকীর মানহানির ব্যর্থ চেষ্টা চালানো হয়েছে। কেননা পাওনা টাকা আদায়ে ব্যাংক কর্মকর্তাদের এ ধরণের কর্মসূচী অতীতে কখনো দেখা যায়নি। হঠাৎ করে দেশের অস্থির সময়ে হাতে গুনা ১০-১২ জন লোক নিয়ে একটি পত্রিকা অফিসের নীচে অবস্থান নিয়ে যে দৃষ্টান্ত তাঁরা দেখিয়েছেন, তা একটি সংবাদ পত্রের জন্য মারাতœক হুমকি। অথচ বর্তমান অর্ন্তবর্তীকালিন সরকার সাংবাদিকদের সুরক্ষায় একের পর এক পদক্ষেপ গ্রহণ করছেন। বাতিল করেছেন ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনও। তাই এ ধরণের কর্মকান্ড করে সংবাদপত্রকে চাঁপিয়ে রাখার ব্যর্থ চেষ্টা কখনো সফল হবে না এমন মন্তব্য করেছেন সুশীল সমাজের লোকজন। ঋণখেলাপির অভিযোগে কিংবা পাওনা টাকা আদায়ে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির বিরুদ্ধে আইনী প্রক্রিয়ায় যাওয়ার নিয়ম থাকলেও অবস্থান কর্মসূচীর মাধ্যমে একজন সম্পাদকের বিরুদ্ধে এহেন আক্রমনমূলক আচরণ ব্যক্তিগত আক্রোশও প্রতিয়মান হচ্ছে বলে দাবী সাংবাদিক সমাজের। যা সম্পূর্ণ অযোক্তিক ও মানহানিকর। এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন, সাংবাদিক সমাজ। গত ২৩ নভেম্বর সিলেট বিভাগের বিভিন্ন পর্যায়ের সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ ষড়যন্ত্রকারিদের অপতৎপরতা মুক্ত সাংবাদিকতায় হস্তক্ষেপের সামিল বলে মন্তব্য করেছেন। পৃথক বিবৃতিতে কুচক্রি ওই মহলের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সরকারের প্রতি দাবী জানিয়েছেন তাঁরা। বিবৃতিদাতারা হলেন, মৌলভী বাজার প্রেসক্লাবের সভাপতি সরওয়ার আহমদ, দৈনিক বায়ান্ন-এর সিলেট বিভাগের ব্যুরো চীফ এমএ রহিম, কুলাউরা প্রেসক্লাবের সভাপতি শাকিল রশিদ চৌধুরী, গোপালগঞ্জ প্রেসক্লাবের সভাপতি আব্দুল আহাদ, নবীগঞ্জ প্রেসক্লাবের সভাপতি এমএ আহমদ আজাদ, শান্তিগঞ্জ প্রেসক্লাবের সভাপতি কাজী জমিরুল ইসলাম মমতাজ, বালাগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি রজত চন্দ্র দাশ। এর আগে গত ২২ নভেম্বর দৈনিক সাঙ্গু-বায়ান্ন সম্পাদক কবির হোসেন সিদ্দিকীর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে প্রগতিশীল সংবাদপত্র পাঠক লেখক ফোরাম, কেন্দ্রিয় কমিটি। সমাবেশে বক্তারা অবিলম্বে সাঙ্গু সম্পাদকের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র বন্ধের দাবী জানিয়ে বিষয়টি আইনী প্রক্রিয়া বা উভয় পক্ষের বৈঠকের মাধ্যমে সুরাহার ব্যবস্থার জন্য সংশ্লিষ্টদের প্রতি উদাত্ত¡ আহবান জানান। ওই সভায় কেন্দ্রিয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক সাহেনা আক্তারসহ যুগ্ন সম্পাদক মো. ইকবাল হোসেন, মো. নুরুল কবির স্বপণ, দপ্তর সম্পাদক মো. মাসুদ রানা, মো. ইমদাদুল হক ইমন, মো. সালাউদ্দিন বক্তব্য রাখেন। সভায় বলা হয়, কবির হোসেন সিদ্দিকীর অগ্রযাত্রার যে ইতিহাস তা চট্টগ্রামের সাংবাদিক সমাজ তথা পাঠক সমাজের কারোই অজানা থাকার কথা নয়। তিনি একজন স্বপ্নসফল সম্পাদক। আমরা নিরপেক্ষ নই, সত্যের পক্ষে-এ শ্লোগান নিয়ে ২০০২ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে অথ্যাৎ আজ থেকে ২২ বছর পূর্বে যুগসৃষ্টির উন্মাদনা নিয়ে প্রকাশ হতে যাওয়া আজকের জনপ্রিয় দৈনিক সাঙ্গু পত্রিকাটি মাসিক সাঙ্গু হিসেবে পথচলা শুরু করে। পরবর্তীতে পত্রিকাটি রুপ পায় পাক্ষিক হিসেবে। দীর্ঘ পথ পরিক্রমার পর ঠিক ১৪ বছর পূর্বে সাঙ্গু পত্রিকাটি সম্পাদক মহোদয়ের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় বৃহত্তর চট্টগ্রামের গণমানুষের প্রিয় দৈনিক হিসেবে নিয়মিত এবং ধারাবাহিক প্রকাশ অব্যাহত রেখে পাঠক সমাজের মাঝে স্থান দখল করে নেয়। শুরুতে র্দূদান্ত সাহসী সম্পাদক কবির হোসেন সিদ্দিকী একঝাঁক সংবাদ কর্মি সঙ্গে নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন বস্তুনিষ্ঠ তথ্যবাণিজ্যের এক চ্যালেঞ্জিং পেশায়। সাফল্যের স্বর্ণশিখরে পৌঁছে প্রমাণ করে দিয়েছেন সংগ্রামী মানুষ সফল হতেই জানে, হারতে জানে না। তাঁর পথ চলা ছিল বস্তুনিষ্ঠতার, তার পথ ছিল দুর্নীতি স্বজনপ্রীতি, আত্মপ্রচারের বিরুদ্ধে। আর এতে করে অনেকের চক্ষুশোল হয়েছেন তিনি। তারা বলেন, তার বিরুদ্ধে একের পর এক ষড়যন্ত্র হচ্ছে। যদিও কোনো সুবিধা করতে পারেনি চক্রান্তকারিরা। দৈনিক সাঙ্গু সম্পাদক কবির হোসেন সিদ্দিকী একজন মাঠ পর্যায়ের সাংবাদিক ছিলেন উল্লেখ করে বক্তারা বলেন, দৈনিক সাঙ্গু প্রকাশের আগে তিনি স্যাটেলাইট টেলিভিশন চ্যানেল আইসহ বিভিন্ন পত্রিকায় সুনামের সহিত কাজ করেছেন। তিনি একজন সফল সম্পাদক। দৈনিক সাঙ্গুর পাশাপাশি তিনি প্রতিষ্ঠা করেছেন ঢাকা থেকে প্রকাশিত জাতীয় দৈনিক বায়ান্ন, দৈনিক সাম্পান পত্রিকাও। এতে করে চট্টগ্রামসহ সারাদেশে অনেক বেকার সাংবাদিকদের কর্মসংস্থানের সুযোগ হয়েছে। দৈনিক সাঙ্গু প্রতিষ্ঠার সূদীর্ঘ ২২ বছরের পথচলায় কখনো আধুনিকতার নামে সস্তা পাঠক প্রিয়তার পথে পা বাড়ায়নি। তাই দৈনিক সাঙ্গু আজ পাঠকনন্দিত। জনাব কবির হোসেন সিদ্দিকী তাঁর সম্পাদনায় প্রকাশিত দৈনিক সাঙ্গু চট্টগ্রামের বুকে জন্ম দিয়েছে বহু সাংবাদিক, সাহিত্যিক, কবি ও গবেষককে-যাঁরা এই পত্রিকায় লেখালেখির মাধ্যমে তাঁদের প্রতিভার বিকাশ ঘটিয়েছেন। শুরু থেকেই দৈনিক সাঙ্গু এতদঞ্চলের জনমানসে রাজনৈতিক স্বাধিনতা, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক মুক্তি অর্জনের স্পৃহাকে অদম্য জাতীয়তাবাদী চেতনার আলোকে জাগিয়ে তুলতে ও বিকশিত করার ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে চলেছে। প্রতিযোগীতার বাজারে ২২ বছর পাঠক প্রিয়তা ধরে রেখে টিকে থাকা অত্যন্ত কষ্টকর হলেও দৈনিক সাঙ্গু’র পাঠক প্রিয়তা দিনদিন বেড়েই চলেছে। সেই সাথে বাড়ছে পত্রিকার প্রচার সংখ্যাও। যুক্তিনিষ্ঠ, প্রগতিশীল, গণতান্ত্রিক এবং নিরপেক্ষভাবে দীর্ঘ বছর ধরে সংবাদ প্রকাশের ক্ষেত্রে পত্রিকাটির অবস্থান। তাই দৈনিক সাঙ্গু আজ পাঠক সমাজে সমাদৃত। তারা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, পথচলার দীর্ঘ ২২ বছরে কখনো পক্ষপাতমূলক সাংবাদিকতা করেনি দৈনিক সাঙ্গু। দৈনিক সাঙ্গু-বায়ান্ন-এর একজন স্বপ্নসফল সম্পাদক জনাব কবির হোসেন সিদ্দিকী’র বিরুদ্ধে যে ষড়যন্ত্র প্রচেষ্টা চলছে। তা কোনোভাবেই যুক্তিযুক্ত বা কাম্য নয়। যদি এভাবে চলতেই থাকে তাহলে, সাংবাদিক সমাজসহ পাঠক- লেখক সমাজও ক্ষুব্ধ হয়ে উঠবে এবং এটাই স্বাভাবিক। এ প্রসঙ্গে জানতে চাওয়া হলে, চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক সিনিয়র সহ-সভাপতি রতন কান্তি দেবাশীষ জানান, কারো কাছে যদি ব্যাংক টাকা পায়, তাহলে ব্যাংক আইনের আশ্রয় নেবে, আদালতে যাবে এটাই নিয়ম। কিন্তু টাকা আদায়ে মানববন্ধন বা অন্যকোনো কর্মসূচী দেয়া তো সমীচিন নয়। তিনি বলেন, এটা কোনো নিয়মের মধ্যে পড়ে না। ব্যাংক ও ব্যক্তির মধ্যে যোগাযোগ করে এর সুরাহা করা যায়। কবির সাহেব যদি ঋণ নিয়েও থাকেন এটা আদায়ের আইনগত পন্থা আছে, আলাপ আলোচনার মাধ্যমে সুরাহা করা ভালো। আমি এ ধরণের কর্মসূচী দেয়ার ঘটনা আগে কখনো দেখিনি, এই প্রথম দেখলাম। এটা উচিত হয়নি। একই কথা বলেছেন চট্টগ্রাম মা শিশু হাসপাতালের ভাইস প্রেসিডেন্ট ইঞ্জিনিয়ার মো. আবছার চৌধুরী। এদিকে এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন, চট্টগ্রামে সামাজিক ও সমাজ সেবামূলক সংগঠন ইউনিটি অফ প্লানারস ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক মো. মাসুদ রানা। প্রেরিত বিবৃতিতে তিনি বলেন, দৈনিক সাঙ্গু পত্রিকাটি জনগণের পক্ষে অত্যন্ত বলিষ্ঠ ভূমিকা পালন করে চলেছে সাহসীকতার সহিত। আমরা দেখেছি, বানিজ্যিক রাজধানীখ্যাত বন্দরনগরী চট্টগ্রামের উন্নয়ন, অর্থনীতি-সমাজনীতিসহ বিভিন্ন ইস্যুতে দৈনিক সাঙ্গু অত্যন্ত প্রয়োজনীয়, গুরুত্বপূর্ণ ও সাহসী কথা বলে এবং দৃঢ়তার সঙ্গে বলে। পাঠক সমাজ এবং জনগণ যে ভাষা পছন্দ করে দৈনিক সাঙ্গু ঠিক সেই ভাষাতেই কথা বলে- পত্রিকাটির অনেক প্রতিবেদন, সম্পাদকীয় ও উপ-সম্পাদকীয়তেও এটি আমরা লক্ষ্য করেছি। তিনি বলেন, সংঘাতের পথ পরিহার করে সমঝোতার পথে গিয়ে অনেক সমস্যার সমাধান করা যায়। বিষয়টি সুরাহার জন্য সংশিষ্টদের প্রতি উদাত্ত্ব আহবান জানান তিনি।

এ বিভাগের আরো সংবাদ
© দেশ বুলেটিন 2023 All rights reserved
Theme Customized BY ITPolly.Com