ফায়ার সার্ভিস ও দমকল বাহিনী সে আগুন কোন ভাবেই নিয়ন্ত্রণে আনতে পারতেছে না।ঠিক মধ্যে বৃত্ত ও সাধারণ গরীব ও দিন মুজুরের তাদের বাজারের ব্যাগ সেই একই ভাবে পুরিয়ে যাচ্ছে। এক জন দিন মুজুর সারাদিন কাজ করে ৪০০-৪৫০ টাকা হাজিরা পায়।সেই টাকা দিয়ে বাজারে গিয়ে কি কিনে নিয়ে আসবে বাড়ীতে।আমি সরো জমিনে কয়েক জন সাধারণ ক্রেতার সাথে কথা বলে এই তথ্য পায় যে ।বাজারে সর্ব নিম্ন চাউলের দাম ৬০-৬৫ টাকা। ১ কেজি লাল গোল আলু ৮০ টাকা। ১ কেজি হলেন্ডার আলু ৮০ টাকা ১ কেজি বেগুন ১০০-১২০ টাকা।মুলা ৪০ টাকা। মিষ্টি কদু ৪০ টাকা কেজি। লাল শাক ৪০ টাকা কেজি।ফুলকপি ৮০ টাকা কেজি। দেশি পেঁয়াজ ১৪০-১৫০ টাকা কেজি। কাঁচা মরিচ ১২০-১৪০ টাকা কেজি। আরো অন্য অন্য কাঁচা বাজার বাদই দিলাম।এক জন সাধারণ দিন মুুজুরের কোন ধরনের মাছ ও মাংস তো দুরের কথা সে তিন বেলা খাবারের কাছে দুই বেলা ডালভাত খাবার ও জুটে না।এত দিন বিভিন্ন পএ পত্রিকা ও টিভি চ্যানেলে নিউজ দেখছি ও শুনেছি যে বাজার সিন্ডিকেট এর কথা।কিন্ত এখন তো আর সে কথা শুনছি না।তাহলে কেন এই অবস্থা নিত্য পন্য বাজারের। তাই কবি গুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের একটি কথা মনে পরে গেল আমারে যে জাগতে হবে. কী জানি সে আসবে কবে.যদি আমায় তাঁহার পরে মনে।বর্তমান নিত্য পন্য জিনিসপত্রের যে দাম সাধারণ মানুষের কথা কারো মনে পরবে না। তাই সাধারণ গরীব অসহায় নিম্ন ব্ত্ত মানুষের পক্ষ থেকে আমাদের মাননীয় বানিজ্য উপদেষ্টার কাছে আকুল আবেদন করিতেছি যে সাধারণ গরীর অসহায় নিম্ন বৃত্ত মানুষের দিকে একটু নজর দিন।