নারায়ণগঞ্জ জেলা গডফাদার খ্যাত সাবেক সংসদ সদস্য শামীম ওসমান এর ছেলে মাদকসম্রাট ও সন্ত্রাসী অয়ন ওসমানের সহচর ফতুল্লার মাদকসম্রাট নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা ইমরান ইদরান ও রাহাত শেখ এর ছত্রছায়ায় নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের সক্রিয় কর্মকাণ্ডের সাথে জড়িত ছিল নাঈম খান ও তার গং রা ২০২০ সালে এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে নাঈম খানের চাচা ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের নেতা ইব্রাহিম খান, আওয়ামী লীগের কর্মী চাচাতো ভাই রাসেল খান, ফয়সাল খান ও নাঈম খানের বাবা মাহফুজ খান এবং নাঈম খান এর গং রা এক বৃদ্ধা উপর হামলা করলে আবদুল কাদীর নামে একজন নিহত হলে। ২০২০ সালে ফতুল্লা থানায় উক্ত সবার নামে হত্যা মামলা দায়ের করা হয়।
৫ই আগস্টের ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের পতনের পর এই নাঈম খান এখন নিজেকে সরকারি কবি নজরুল কলেজের ছাত্রদল কর্মী হিসেবে পরিচয় দিয়ে ফতুল্লা থানার অধীনস্থ পাগলা এলাকায় রসুলপুরে আধিপত্য বিস্তার করার জন্য হুমকিসহ ফিটিং ব্যবসা বাণিজ্য করে। নাঈম খানের বাবা মাহফুজ খান নিজেকে কুতুবপুর ইউনিয়নের ৬ নং ওয়ার্ড বিএনপির সহ-সভাপতি দাবি করে সে সুবাদে নাঈম খান এখন আরও বেশি বেপরোয়া ব্যবহার করে। বিভিন্ন স্থানে সংঘাত ও হুমকি হামলা করে এলাকার মানুষকে অতিষ্ঠ করে তুলেছে এই নাঈম খান। বিভিন্ন স্থানে মিটিং মিছিলের জন্য এলাকার স্কুল কলেজ পড়ুয়া ছেলেদের জোর পূর্বক যেতে হবে বলে না গেলে সমস্যা হবে বলে হুমকি দিতে থাকে।
এখন এলাকাবাসীর দাবি নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের কর্মী নাঈম খান এখন ছাত্রদল কর্মী হিসেবে নিজেকে পরিচয় দিয়ে কিশোর গ্যাং সৃষ্টি করে অপকর্ম করে। এই কিশোর গ্যাং সন্ত্রাসীকে আইনের আওতায় আনতে হবে এবং সুষ্ঠু বিচারের মাধ্যমে এলাকায় শান্তি আনতে হবে।কোন নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের কর্মী যেনো অন্য কোথায় কোন সংগঠনের কর্মী বা নেতা না হয় সেটার প্রতি সকলকে খেয়াল রাখতে হবে এই আহবান জানায় এলাকাবাসী সকল ছাত্র সংগঠনের কাছে।