1. admin@desh-bulletin.com : নিজস্ব প্রতিবেদক : দৈনিক প্রতিদিনের অপরাধ
শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫, ০৮:৩৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে রংপুর ইসলামী যুব আন্দোলনের প্রতিবাদ বগুড়ায় ধর্ষণ মামলার ১নং আসামী গ্রেফতার করেছে বগুড়া র‌্যাব-১২ সাংবাদিকদের সাথে পিরোজপুর জেলা পুলিশ সুপারের ঈদোত্তর মতবিনিময় সভা অনুষ্টিত ট্রাক, ট্যাংকলরী, কাভার্ড ভ্যান ও পিকআপা শ্রমিক ইউনিয়নের মতবিনিময় ঠাকুরগাঁও জেলায় সভা ফিলিস্তিনে ইসরাইলি হামলার প্রতিবাদে বরিশাল মহানগর বি এন পির প্রতিবাদ ও সংহতি সোনার বাংলা -লেখকঃ বাবুল আকতার কয়রায় পল্লী চিকিৎসক সমিতির নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ফিলিস্তিনে বর্বরোচিত হামলা ও নৃশংস গণহত্যার বিরুদ্ধে কুড়িগ্রামে ছাত্রশিবিরের গণ আন্দোলন ঈদগাঁওতে থানা থেকে লুন্ঠিত অস্ত্র মিলল ব্রীজের নীচে ফরিদপুরের বোয়ালমারীতে ব্যবসায়ী হত্যাকান্ডের বিচার দাবিতে মানববন্ধন ও সড়ক অবরোধ

গোপালগঞ্জে যাদুর বই কিনতে বাধ্য করেছেন এস এম মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছাত্র ছাত্রীদের।

শেখ ফরিদ আহমেদ
  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫
  • ৪৭ বার পড়া হয়েছে

গোপালগঞ্জের ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গোপালগঞ্জ এস এম মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পাঠ্য পুস্তক ব্যাতিরেকে যাদুবিদ্যা (ম্যাজিক) শিক্ষার বই ক্রয়ে বাধ্য করেছেন প্রধান শিক্ষক মাহাবুব মুন্সি। জানা গেছে ভারতীয় এক নাগরিক যাদু প্রদর্শন করেন ছাত্র-ছাত্রীদের অ্যাসেম্বলি অনুষ্ঠানে শিক্ষক মন্ডলীদের উপস্থিতিতেই এবং যাদু শিক্ষা বই কিনতে প্রলুব্ধ করেন । শ্রেণী শিক্ষকগণ শ্রেণী কক্ষে প্রত্যেক ছাত্র-ছাত্রীদের নিকট থেকে ৪০ টাকা অগ্রিম বইয়ের টাকা জমা নিলেও অনেকেই এখনো তাদের যাদুর বই পাননি এবং বইটি পাওয়ার আশায় গত সপ্তাহ হতে ঘুরছেন বলে ছাত্র-ছাত্রীরা ও তাদের অভিভাবকরা জানান। জানা যায় যে প্রধান শিক্ষক মাহাবুব মুন্সি ও তার স্ত্রী রোকসানা আক্তার লীরা  একই প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকতা করেন এবং তাহাদের পরিচালনায় একটি কোচিং সেন্টার রাইজ এডুকেশন কেয়ার শহরের  চাঁদমারি এলাকায় চালু আছে যা দিনে চারটি শিপ্টে পরিচালন হয় । ছাত্র-ছাত্রীদের এই কোচিং সেন্টার ফি ১৫০০ থেকে ২০০০ টাকা নেয়া হয় এবং কোচিং নিতে বাধ্য করা হয় নতুবা পরীক্ষা ফলাফলে অনৈতিকতা প্রদর্শিত হয়। সংক্ষুব্ধ ছাত্র-ছাত্রী ও অভিভাবকদের অসহায়ত্ব ও সন্তানদের জিম্মির কথা ব্যক্ত করতে অভিভাবকগন তাদের সন্তানদের ভবিষ্যত অনৈতিক আচরণে ভীত সন্ত্রস্তার কারনে নিজ নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক। আবার অনেকেই শিক্ষাঙ্গনে এই পরিস্থিতিতে নিজের সন্তানটিকে অন্যত্র সরিয়ে নেন । তন্মধ্যে উল্লেখযোগ্য এ্যাডভোকেট মোঃ বাশার হোসেন জানান যে লীরা মাহাবুবের বাধ্যতামূলক কোচিং ভর্তি বাণিজ্য থেকে অব্যাহতির জন্য বাধ্য হয়ে আমার সন্তানকে অনির্বাণ স্কুলে ভর্তি করি । এই সকল অভিযোগ প্রধান শিক্ষক মাহাবুব মুন্সি এই প্রতিবেদকের সাক্ষাৎকারে অস্বীকার করে বলেন আমার কোন প্রকার সম্পৃক্ততা নেই।

এ বিভাগের আরো সংবাদ
© দেশ বুলেটিন 2023 All rights reserved
Theme Customized BY ITPolly.Com