1. admin@desh-bulletin.com : নিজস্ব প্রতিবেদক : দৈনিক প্রতিদিনের অপরাধ
বুধবার, ০৯ জুলাই ২০২৫, ১২:০৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
বরিশাল মহানগর ১৫ নং ওয়ার্ড বিএনপি নতুন সদস্য সংগ্রহ ও সদস্য নবায়ন কর্মসূচি ২০২৫ ইং উদ্বোধন রংপুর বিভাগের জামায়াতের প্রার্থী ঘোষনা নেছারাবাদ স্বরূপকাঠিতে কুকুরের সংখ্যা বৃদ্ধি: জনজীবনে উদ্বেগ যশোরের বাঘারপাড়ার মেয়ে ইশরার সাফল্য: টরন্টো বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষার সুযোগ কুড়িগ্রামের শ্রেষ্ঠ অফিসার ইনচার্জ ভূরুঙ্গামারী থানার ওসি আল হেলাল মাহমুদ নওগাঁর নিয়ামতপুরে এনসিপির নেতার জমি দখলের অভিযোগ নওগাঁতে স্বাস্থ্য সহকারীদের ৬ দফা দাবীতে অবস্থান রায়পুর সরকারি কলেজে ছাত্রদলের স্মারকলিপি প্রদান, শিক্ষার পরিবেশ ও অবকাঠামো উন্নয়নের ৮ দফা দাবি বরিশালে সেতুর রেলিং ভেঙ্গে খালে যাত্রীবাহী বাস টাঙ্গাইল বাঘিল বাস-সিএনজি’ সং*ঘ*’র্ষে মা-ছেলেসহ নি*’হ*’ত তিন

গোপালগঞ্জে যাদুর বই কিনতে বাধ্য করেছেন এস এম মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছাত্র ছাত্রীদের।

শেখ ফরিদ আহমেদ
  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫
  • ৮১ বার পড়া হয়েছে

গোপালগঞ্জের ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গোপালগঞ্জ এস এম মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পাঠ্য পুস্তক ব্যাতিরেকে যাদুবিদ্যা (ম্যাজিক) শিক্ষার বই ক্রয়ে বাধ্য করেছেন প্রধান শিক্ষক মাহাবুব মুন্সি। জানা গেছে ভারতীয় এক নাগরিক যাদু প্রদর্শন করেন ছাত্র-ছাত্রীদের অ্যাসেম্বলি অনুষ্ঠানে শিক্ষক মন্ডলীদের উপস্থিতিতেই এবং যাদু শিক্ষা বই কিনতে প্রলুব্ধ করেন । শ্রেণী শিক্ষকগণ শ্রেণী কক্ষে প্রত্যেক ছাত্র-ছাত্রীদের নিকট থেকে ৪০ টাকা অগ্রিম বইয়ের টাকা জমা নিলেও অনেকেই এখনো তাদের যাদুর বই পাননি এবং বইটি পাওয়ার আশায় গত সপ্তাহ হতে ঘুরছেন বলে ছাত্র-ছাত্রীরা ও তাদের অভিভাবকরা জানান। জানা যায় যে প্রধান শিক্ষক মাহাবুব মুন্সি ও তার স্ত্রী রোকসানা আক্তার লীরা  একই প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকতা করেন এবং তাহাদের পরিচালনায় একটি কোচিং সেন্টার রাইজ এডুকেশন কেয়ার শহরের  চাঁদমারি এলাকায় চালু আছে যা দিনে চারটি শিপ্টে পরিচালন হয় । ছাত্র-ছাত্রীদের এই কোচিং সেন্টার ফি ১৫০০ থেকে ২০০০ টাকা নেয়া হয় এবং কোচিং নিতে বাধ্য করা হয় নতুবা পরীক্ষা ফলাফলে অনৈতিকতা প্রদর্শিত হয়। সংক্ষুব্ধ ছাত্র-ছাত্রী ও অভিভাবকদের অসহায়ত্ব ও সন্তানদের জিম্মির কথা ব্যক্ত করতে অভিভাবকগন তাদের সন্তানদের ভবিষ্যত অনৈতিক আচরণে ভীত সন্ত্রস্তার কারনে নিজ নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক। আবার অনেকেই শিক্ষাঙ্গনে এই পরিস্থিতিতে নিজের সন্তানটিকে অন্যত্র সরিয়ে নেন । তন্মধ্যে উল্লেখযোগ্য এ্যাডভোকেট মোঃ বাশার হোসেন জানান যে লীরা মাহাবুবের বাধ্যতামূলক কোচিং ভর্তি বাণিজ্য থেকে অব্যাহতির জন্য বাধ্য হয়ে আমার সন্তানকে অনির্বাণ স্কুলে ভর্তি করি । এই সকল অভিযোগ প্রধান শিক্ষক মাহাবুব মুন্সি এই প্রতিবেদকের সাক্ষাৎকারে অস্বীকার করে বলেন আমার কোন প্রকার সম্পৃক্ততা নেই।

এ বিভাগের আরো সংবাদ
© দেশ বুলেটিন 2023 All rights reserved
Theme Customized BY ITPolly.Com