সোমবার(
শীতবস্ত্র পাওয়া উপকারভোগী একজন দেশবুলেটিন প্রতিনিধিকে বলেন,ইউএনও স্যারকে প্রায়ই ঘুরতে দেখি,কিন্তু অফিসার মানুষ থাকায় কথা বলার সুযোগ হয়নি।উনি আমাদের কথা চিন্তা কইরা কম্বল নিয়া আইছে,এইড্যাই বড় ব্যাপার।এই কনকনে শীতে আমাদের শীতবস্ত্রের খুবই প্রয়োজন ছিল,আমরা কম্বল পেয়ে খুবই উপকৃত হয়েছি,স্যারের জন্য আমরা সবাই অন্তর থেকে দোয়া করব।
মনোহরদী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জনাব হাছিবা খান বলেন,সোমবার রাতে শীত জেঁকে বসলে আমি মনোহরদী উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে অসহায় মানুষগুলোর কষ্ট অনুভব করে উপলব্ধি করেছি,প্রচণ্ড শীত নিবারণের জন্য তাদের নূনতম শীতের গরম কম্বল নেই।তাই তাদের কষ্ট কিছুটা লাঘব করার জন্য প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিল থেকে এই সহযোগীতা করেছি।এ ছাড়া উপজেলার ১২ টি ইউনিয়নে দ্বিতীয় পর্যায়ে প্রতি ইউনিয়নে প্রায় ৩ শত পিছ কম্বল এরই মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে।তাছাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানদের তাগিদ দেওয়া হয়েছে,তাদের সামার্থ্য অনুযায়ী শীতার্ত অসহায় মানুষগুলোর পাশে এগিয়ে আসার জন্য।