রাজবাড়ী পাংশা উপজেলার রেজাউল ইসলাম মিথ্যা তথ্য ও তদবির করে সাংবাদিক নিয়োগ পাবার বিষয়টি দৈনিক দেশ বুলেটিন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টিগোচর হওয়ায় রেজাউল এর নিয়োগ বাতিল করা হয়েছে।নীতিবহির্ভূত নিয়োগ দেওয়ার কারণে মানবসম্পদ বিভাগের কর্মকর্তা রোজিনা আক্তারকে সামরিক বরখাস্ত করা হয়েছে। তথ্য অনুসন্ধানে জানা যায়, দেশ বুলেটিন এর নিয়োগের সময় রেজাউল ইসলাম রাজবাড়ী জেলার একটি নিউজ পোর্টালের ছয় বছরের সাংবাদিকতার অভিজ্ঞতা ও শিক্ষাগত স্নাতক ডিগ্রি সহ-তার পড়াশুনা অবস্থানের মিথ্যা তথ্য প্রদর্শন করেছিলেন তিনি। জানা যায়, এই প্রতারনা সাংবাদিক হবার কারনেই নয়, দেশবুলেটিন কে হেয় প্রতিপন্ন করবার সুযোগ ও কৌশলে একাধিক লোকের তদবির সুপারিশ নিয়ে তরিবরি করে, এমনকি নিয়োগ পেতেই সাথে সাথে ভ্যানচালক সাজিয়ে সংবাদ প্রকাশ করেন, যা দেশব্যাপী গণমাধ্যমে আলোচনা ও সমলোচনা হয় । এতে আমরা তীব্র নিন্দা জানাই।দৈনিক দেশ বুলেটিন এর অফিসের ডেস্ক রিপোর্টে এই সব তথ্য তুলে ধরা হয়,সেই সাথে দু:খ প্রকাশ করে প্রিয় পাঠক ও সহকর্মী সাংবাদিকবৃন্দের কাছে এমন অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার জন্য দেশবুলেটিন এর কর্তৃপক্ষ সকলের নিকট ক্ষমাপ্রার্থী।রেজাউল ইসলাম পেশায় একজন ভ্যানচালক।যে মানুষটা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের গন্ডিও পার হতে পারেননি,সেই রেজাউল দৈনিক দেশ বুলেটিন এর রাজবাড়ীর জেলার ভূয়া বিশেষ প্রতিনিধি।রেজাউল ইসলাম গত ২৪/০২/২০২৫ইং তারিখে একটি সাংবাদিক ফরমে নাম লিখে দেয়,এবং সেই একই দিনে অর্থাৎ ২৪/০২/২০২৫ ইং তারিখে রুপকথার আলাউদ্দিনের চেরাগের সাহায্য নিয়োগপত্র ও পরিচয়পত্র হাতে পেয়েছে।আমি মো:মাহ্ফুজুর রশীদ দৈনিক দেশ বুলেটিন এর বর্তমানে রাজবাড়ী জেলার বিশেষ প্রতিনিধি। গত বছরের ০২/১২/২০২৪ইং হতে আমি দৈনিক দেশ বুলেটিন এর জেলা প্রতিনিধির দায়িত্বে কাজ করে যাচ্ছি।রেজাউল ইসলাম পেশায় একজন ভ্যানচালক,যে মানুষটা পড়া-লেখা জানেনা সে কিভাবে এমন দায়িত্বশীল পদের ভুয়া নিয়োগ ও পরিচয়পত্র পেয়েছে।আমরা কষ্ট করে পড়া-লেখা করে সাটিফিকেট অর্জন করেছি।যেই পদবী তে আমরা সাটিফিকেট দিয়ে দায়িত্ব পেয়েছি,সেই একই পদে,একই জেলার পড়ালেখা জানেন না এমন একজন মানুষ ভূয়া নিয়োগপত্র ও পরিচয়পত্র কিভাবে পেলো।এই ঘটনার সাথে দৈনিক দেশ বুলেটিনের অফিস ও অফিসের বাহিরের যাহারা জড়িত, সঠিক তদন্ত করে তাদেরই কঠিন শাস্তির দাবি জানাই।এই ঘটনার সাথে যারা জড়িত তাদেরকে খুঁজে বের করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রদান করা হোক।