শনিবার অনুষ্ঠিত হয় ত্রিবার্ষিক নির্বাচন সকাল ৯ টা থেকে বিকাল তিনটা পর্যন্ত একটানা অনুষ্ঠিত হয় ভোট গ্রহণ, খুবই উৎসব মুখর পরিবেশে ভোট গ্রহণ হয়,বাজারের বিভিন্ন দোকানদারদের কাছে প্রশ্ন করা হলে এ কেমন ভোট গ্রহণ চলছে তারা এক কথায় জবাব দেয় আওয়ামী লীগ সরকার আমলে জোর করে সরকার দলীয় প্রার্থীদের পক্ষে ভোট দিতে বাধ্য করা হতো সেই ধরনের কোন কর্মকাণ্ড তো দূরের কথা কারোর সঙ্গে কথা কাটাকাটি পর্যন্ত হয়নি, ভোটগ্রহণ শেষে সর্বমোট ভোটার সংখ্যা দুইশত ৬৩ জনের মধ্যে ২৫১ জন ভোট দিতে সক্ষম হয়, বিকাল ৪:১০ এ ভোট গণনা শেষে চূড়ান্ত ফলাফলে দেখা যায়, জামায়াতের প্রার্থী নজরুল ইসলাম ১২৮ ভোট আজিম হাওলাদার বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ১২০ পায় নজরুল ইসলাম ৮ ভোট বেশি পেয়ে জয় লাভ করে নির্বাচন শেষে আজিম হাওলাদার এর কাছে ভোট সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন স্থানীয় বিএনপি’র গ্রুপিং এর কারণে দীর্ঘদিন যারা আওয়ামী লীগের আমলে ৫ই আগস্ট এর আগে যাদের কোন মিছিল মিটিংয়ে তো দূরের কথা দলের প্রোগ্রামের কথা শুনলে ভয় পেতো তারা এখন বড় বড় পদধারি বিএনপি নেতা বলে দাবি করে আজকে তারা বিভিন্ন ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে আমার নির্বাচনী প্রচারণায় কৌশল অবলম্বন করে, আমাকে হারায় আমি দীর্ঘ ১৭টি বছর আওয়ামী লীগের সাথে আতায়াত করিনি সর্বোপরি গ্রুপিংয়ে আমি তাদের লোক হতে পারেনি এটাই আমার দোষ আমি খুলনা জেলা সহ বিএনপি’র শীর্ষ নেতাদের কাছে প্রশ্ন রাখতে চাই আমার হার কি বিএনপির হার নয়।