সিরাজগঞ্জ জেলা বেলকুচি উপজেলার ১নং বেলকুচি ইউনিয়ন পরিষদের সফল মেম্বার ৯ নং ওয়ার্ডের মোঃ রফিকুল ইসলাম, তিনি সবসময় জনগণের কল্যানে কাজ করে গেছেন। বিগত দিনে যারা এই ওয়ার্ডে ইউপি সদস্য ছিলেন তারা কেউ এত উন্নয়ন করে নি। রাস্তা ঘাট, মসজিদ, মাদ্রাসা থেকে শুরু করে, বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা, প্রতিবন্ধী ভাতা সহ সকল ভাতার কার্ড তিনি করে দিয়েছেন, তার আমলে মানুষ অনেক শান্তিতে বসবাস করেতেছে, তিনি কোন রাজনৈতিক প্রভাব বা কোন পেশি কখনো কোন কাজে ব্যবহার করেন নাই। সবার সাথে বন্ধু সুলভ আচরনেই চলেছে। এলাকার বসবাসরত বেশির ভাগ জনগণের কাছে জানতে চাইলে তার সুনাম বা তার উন্নয়নের চিত্র তুলে ধরে। স্থানীয় বিএনপি সভাপতি মোঃ আঃ জলিল ও সাধারণ সম্পাদক মোঃ শাহাদত হোসেনের কাছে তার সম্পর্কে জানতে চাইলে বলেন, তিনি বিগত দিনে সে অনেক উন্নয়ন করেছে ৯ নম্বর ওয়ার্ডে তিনি আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বেলকুচি সদর ইউনিয়ন যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন পরবর্তীতে মেম্বার হওয়ার পর আওয়ামী লীগের চেয়ারম্যান মির্জা মোঃ সোলাইমানের সাথে কাজ করতে হয়। তার সাথে কাজ করার সুবাদে তার প্রতিপক্ষ কিছু লোক তার নামে এখন ষড়যন্ত্র করেছে । এ বিষয়ে স্থানীয় গ্রামের মুরুব্বী মোঃ ভিসা শেখ বলেন আমাদের সাথে নিয়েই সকল কাজ করেছে বর্তমানেও সাথে নিয়ে সকল কাজ করে। তার ভীতরে কোন দুর্নীতি নেই। এলাকায় কেউ এ ধরনের কথা বলতেও পারবে না। এলাকার ব্যাপক উন্নয়ন তিনি করেছেন। বিভিন্ন পত্রিকায় যে নিউজ করা হয়েছে তাহা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট। তিনি কোন অপরাধ কর্মকান্ডে জরিত না। টিআর কাবিখা,কাবিটা,কর্মসূচির সকল কাজ সঠিক ভাবেই করেছেন। তার এই মিথ্যা বানোয়াট সংবাদ ও পুলিশ হয়রানি বন্ধে এলাকার সকল পুরুষ ও মহিলা আবেগ প্রবন হয়ে পরে। তারা সকলেই এই মিথ্যা বানোয়াট সংবাদ ও পুলিশি হয়রানি তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান। সবশেষে ইউপি সদস্য মোঃ রফিকুল ইসলাম এর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমার বিরুদ্ধে কোন দিন বা কোন সময় কেউ অভিযোগ করেনি, আমি কখনো অন্যায় কাজে জরিত ছিলাম না, আমাকে আমার প্রতিপক্ষ ফাঁসাতে মিথ্যার আশ্রয় নিয়েছে, আমার এলাকার কোন একজন ব্যাক্তি যদি বলে আমি খারাপ বা অন্যায় কাজে জরিত ছিলাম তাহলে সকল সাজা আমি মাথা পেতে নিবো, আমার প্রতিপক্ষ ব্যাক্তিরা আমার সফলতা দেখে সামনে ভোট তারা পাবে না যেনে বা বুঝে আমার নামে অপপ্রচার শুরু করেছে।গণমাধ্যম কর্মীরা তার সম্পর্কে তার এলাকায় বেলকুচি সদর ইউনিয়ন ৯ নম্বর ওয়ার্ড মনতলা গ্রামে তথ্য জন্য গিয়ে তার সম্পর্কে কোন অভিযোগ পাওয়া যায়নি ।