1. admin@desh-bulletin.com : নিজস্ব প্রতিবেদক : দৈনিক প্রতিদিনের অপরাধ
বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই ২০২৫, ১২:২১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
মিঠাপুকুরে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় আহত বৃদ্ধের মৃত্যু! পাবনার জেলা রেজিস্ট্রার দ্বীপক’র অপসারণের দাবিতে মানববন্ধন রাবি ছাত্রদলের সভাপতি রাহী, সম্পাদক জহুরুল মাধবপুরে অন্তঃসত্ত্বা গৃহবধূ হত্যা,কেরানীগঞ্জ থেকে স্বামী গ্রেপ্তার বাইরে থেকে নয়,দেশের সমস্যার সমাধান দেশে থেকেই করতে হবেঃ মির্জ ফখরুল অধ্যাপক তুলসীর স্যারের বাড়িতে হামলার প্রতিবাদে যুবদল-স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের বিক্ষোভ-মানববন্ধন কুড়িগ্রামের ফুলবাড়িতে দুর্নীতিবাজ ও ঘুষখোর শিক্ষা কর্মকর্তার প্রত্যাহার এবং ৫ দফা দাবি আদায়ে বিক্ষোভ সমাবেশ কয়রায় অনলাইন জিডি কার্যক্রম শুরু: আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় নতুন দিগন্তের সূচনা নওগাঁয় স্ত্রীকে হত্যার দায়ে স্বামীর মৃত্যুদণ্ড ও ২০ হাজার টাকা অর্থদন্ড যশোরে জমি নিয়ে সৎ ভাইদের তাণ্ডব, ভূমি অফিসের কর্মচারীর বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ

মাদ্রাসা শিক্ষার নামে ভিক্ষাবৃত্তি

সাজ্জাদ কবির
  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪
  • ৩৪৯ বার পড়া হয়েছে
বাংলাদেশ  বিশ্বে  মুসলিম রাস্ট্র  হিসেবে  অন্যতম  সুপরিচিত একটি   দেশ।  আমাদের সমাজ ব্যবস্থায়  ইসলামিক  শিক্ষাকে  সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব. দিয়ে থাকে।প্রত্যেক  অভিবাবক  চান, তাদের  সন্তান-সন্তত্তিকে  মাদ্রাসা, বা হাফেজখানায়  পাঠিয়ে  ধর্নীয়  শিক্ষায় শিক্ষিত  করে  নিজেদের   ও তাদের সন্তানদের  ইহকালের  সুখ ও সমৃদ্ধি   এবং  পরালের  মুক্তির  পথ  নিশ্চিত করতে।  উপযুক্ত  শিক্ষায়  সুশিক্ষিত  একজন ব্যক্তিই  পারে৷ সমাজকে  শিক্ষার আলোয় আলোকিত করতে এবং বিশ্ব দরবারে  নিজের দেশের  শিক্ষা ও সংস্কৃতিকে  তুলে ধরতে।
সে শিক্ষাটা যদি হয় ধর্মীয় শিক্ষা , গর্বে  বুক ভরে যায়।  দুবাই ও সৌদিয়া সহ  বিশ্ব কোরান  প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের হয়ে  অংশ গ্রহণ করে   দুইবার প্রথম স্থান অধিকার করে  সেই  গৌরবের ও সফলতার হাসি ও কৃতিত্ব নিয়ে এসেছেন  আমাদেরই  ১৫ বছর বয়সী  সন্তান হাফেজ  সালেহ আহামদ তাকরীম।
তাকরীমের এ কৃতিত্বকে  অব্যাহত  রাখতে গেলে  আমাদেরকে  দৃষ্টি দিতে হবে  বর্তমান   বিশেষ করে  গ্রামাঞ্চলের  মাদ্রাসা বা হাফেজী শিক্ষা ব্যবস্থার পদ্ধতির দিকে। সেখানে  আমরা যা দেখছি,  তা হলো,  মাদ্রাসার  শিক্ষক  বা হাফেজ খানার সন্মানিত   শিক্ষক মন্ডলী  তাদের  ছাত্রদের  ৪/৫ জনের   একেকটি  টিম  করে  মানুষের  ঘরে ঘরে, দেকানে দোকানে  চাল  বা টাকা যাই হোক  আদায় করার জন্য  রাস্তাা নামিয়ে  দিয়েছে বা দিচ্ছে।  যেটা  আমরা সোজা ভাষায় বলতে গেলে,  বলা যায় ” ভিক্ষাবৃত্তি “। ঐ  ছাত্র কি  মানসিক ভাবে  ভিক্ষাবৃত্তির  দিকে  ধাবিত  হচ্ছে  না ?  এখন  প্রশ্ন  হচ্ছে ,,  কোন অভিবাবক  কি তার  সন্তানকে  শিক্ষার নামে ভিক্ষা করার জন্য  মাদ্রাাসা বা  হাফেজখানায় পাঠাচ্ছেন  ?  নিশ্চয় উত্তর হবে,৷ “” না “”।আমরা  দেখেছি,  নিকোষকালো রাতে এক মা  হাতে ভাতের  বাটি নিয়ে  হাফেজখানার সামনে দাড়িয়ে আছে,  সন্তাানকে  রাতের খাবার পৌছে দেয়ার জন্য, আর এটা তার দীর্ঘ  দিনের  রুটিন।  আলাপকালে  জানা যায়,  আর সেই  মা বা অভিবাবক যদি দেখে , তাদের  সন্তান দিনের বেলায়   মাদ্রাাসা বা  হাফেজখানার নামে  রাস্তায়,  দোকানে বা বাসা- বাড়ীতে  ভিক্ষা  করছে,  তার  মানসিক অবস্থাাটা কি  হতে পারে,  একবার ভেবে দেখুন তো।   তাই  এসব  অপশিক্ষা থেকে আমাদের সমাজ ব্যবস্থা  মুক্ত করে আনতে হবে এবং সচেতনতা মূলক ব্যবস্থা  হিসেবে,  যে  যেখানে এই রকম  মাদ্রাাসা বা  হাফেজখানার  ছাত্রদেরকে  টাকা বা চাল আদায় করতে দেখবেন,  সাথে সাথে স্থাানীয়  পরিষদের মাধ্যমে  উল্লেখিত  প্রতিষ্ঠান সমূহের  শিক্ষকদেরকে  ডেকে এনে  প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিলেই,  আমাদের  জাতির  মেরুদন্ড  শিক্ষার  আলোয় আলোকিত হবে  আমাদের সমাজ,  এই  মতামত সুশীল সমাজের।
এ বিভাগের আরো সংবাদ
© দেশ বুলেটিন 2023 All rights reserved
Theme Customized BY ITPolly.Com