ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে সীমান্তবর্তী জেলা জয়পুরহাটে বইতে শুরু করেছে নির্বাচনী হাওয়া। জেলার দুটি সংসদীয় আসন—জয়পুরহাট-১ (সদর ও পাঁচবিবি উপজেলা) এবং জয়পুরহাট-২ (আক্কেলপুর, কালাই ও ক্ষেতলাল উপজেলা)—এই দুই আসন ঘিরে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রস্তুতি এখন তুঙ্গে।
বিএনপির একাধিক সূত্র জানিয়েছে, জেলার দুটি আসনে দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশীদের সংখ্যা প্রায় এক ডজন। এরই মধ্যে প্রার্থীরা জোরেশোরে এলাকায় গণসংযোগ, সভা-সমাবেশ এবং নির্বাচনী প্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন। বিশেষ করে জয়পুরহাট-২ আসনে মনোনয়নপ্রত্যাশীদের তৎপরতা তুলনামূলকভাবে বেশি, যেখানে প্রত্যাশীরা সবাই শক্ত অবস্থানে রয়েছেন।
জয়পুরহাট-১ আসনে মনোনয়ন প্রত্যাশীদের মধ্যে রয়েছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ফয়সাল আলিম, জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলজার হোসেন, যুগ্ম আহ্বায়ক মাসুদ রানা প্রধান, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আনোয়ারুল হক ওরফে আনু প্রমুখ। অপরদিকে জয়পুরহাট-২ আসনে মনোনয়নপ্রত্যাশীরা হলেন সাবেক সংসদ সদস্য গোলাম মোস্তফা, সাবেক এমপি আবু ইউসুফ মো. খলিলুর রহমান, সাবেক সচিব আবদুল বারী, বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা এএইচএম ওবায়দুর রহমান, কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক নেতা আব্বাস আলী, কৃষক দলের কেন্দ্রীয় নেতা সিরাজুল ইসলাম এবং আমিনুর ইসলাম।
জয়পুরহাট জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলজার হোসেন বলেন, “বিএনপি একটি বৃহৎ রাজনৈতিক দল। মনোনয়ন চাওয়ার প্রতিযোগিতা থাকবে—এটাই স্বাভাবিক। তবে চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণার পর সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে দলীয় প্রার্থীর পক্ষে মাঠে কাজ করবেন।”
জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও নির্বাচনী প্রস্তুতি জোরদার করা হয়েছে। দলটির জেলা সূত্রে জানা গেছে, দুটি আসনেই প্রার্থিতা চূড়ান্ত করা হয়েছে। জয়পুরহাট-১ আসনে প্রার্থী হচ্ছেন জেলা জামায়াতের আমির ফজলুর রহমান এবং জয়পুরহাট-২ আসনে সহকারী সেক্রেটারি এস এম রাশেদুল আলম। দলীয় নেতা-কর্মীদের নির্বাচনী প্রশিক্ষণ, পোলিং এজেন্টের তালিকা ও কেন্দ্র পরিচালনার প্রস্তুতিও ইতোমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে বলে দাবি করেছেন জামায়াত নেতারা।
তবে স্বাধীনতা-পরবর্তী সময় থেকে জামায়াতে ইসলামী জেলার কোনো আসনেই জয়ী হতে পারেনি। এবার তাই নতুন কৌশলে মাঠে নামছে তারা।
এছাড়া জাতীয়তাবাদী ঘরানার অন্যান্য দল যেমন গণ অধিকার পরিষদ ও জাতীয় চরমপন্থী পার্টি (এনসিপি) এর নেতারাও নির্বাচনী মাঠে সক্রিয় হয়ে উঠেছেন। তাঁরা নিজেদের সাংগঠনিক কার্যক্রম সম্প্রসারণের পাশাপাশি গণসংযোগে মনোনিবেশ করছেন।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, জয়পুরহাট জেলার এই দুটি আসনেই নির্বাচনী লড়াই জমে উঠবে বহু প্রার্থী এবং দলের অংশগ্রহণে। তবে শেষ পর্যন্ত দলীয় মনোনয়ন কার ভাগ্যে জুটবে, তা নিয়েই এখন কৌতূহলের কেন্দ্রে রয়েছেন নেতা-কর্মীরা।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে সীমান্তবর্তী জেলা জয়পুরহাটে বইতে শুরু করেছে নির্বাচনী হাওয়া। জেলার দুটি সংসদীয় আসন—জয়পুরহাট-১ (সদর ও পাঁচবিবি উপজেলা) এবং জয়পুরহাট-২ (আক্কেলপুর, কালাই ও ক্ষেতলাল উপজেলা)—এই দুই আসন ঘিরে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রস্তুতি এখন তুঙ্গে।
বিএনপির একাধিক সূত্র জানিয়েছে, জেলার দুটি আসনে দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশীদের সংখ্যা প্রায় এক ডজন। এরই মধ্যে প্রার্থীরা জোরেশোরে এলাকায় গণসংযোগ, সভা-সমাবেশ এবং নির্বাচনী প্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন। বিশেষ করে জয়পুরহাট-২ আসনে মনোনয়নপ্রত্যাশীদের তৎপরতা তুলনামূলকভাবে বেশি, যেখানে প্রত্যাশীরা সবাই শক্ত অবস্থানে রয়েছেন।
জয়পুরহাট-১ আসনে মনোনয়ন প্রত্যাশীদের মধ্যে রয়েছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ফয়সাল আলিম, জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলজার হোসেন, যুগ্ম আহ্বায়ক মাসুদ রানা প্রধান, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আনোয়ারুল হক ওরফে আনু প্রমুখ। অপরদিকে জয়পুরহাট-২ আসনে মনোনয়নপ্রত্যাশীরা হলেন সাবেক সংসদ সদস্য গোলাম মোস্তফা, সাবেক এমপি আবু ইউসুফ মো. খলিলুর রহমান, সাবেক সচিব আবদুল বারী, বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা এএইচএম ওবায়দুর রহমান, কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক নেতা আব্বাস আলী, কৃষক দলের কেন্দ্রীয় নেতা সিরাজুল ইসলাম এবং আমিনুর ইসলাম।
জয়পুরহাট জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলজার হোসেন বলেন, “বিএনপি একটি বৃহৎ রাজনৈতিক দল। মনোনয়ন চাওয়ার প্রতিযোগিতা থাকবে—এটাই স্বাভাবিক। তবে চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণার পর সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে দলীয় প্রার্থীর পক্ষে মাঠে কাজ করবেন।”
জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও নির্বাচনী প্রস্তুতি জোরদার করা হয়েছে। দলটির জেলা সূত্রে জানা গেছে, দুটি আসনেই প্রার্থিতা চূড়ান্ত করা হয়েছে। জয়পুরহাট-১ আসনে প্রার্থী হচ্ছেন জেলা জামায়াতের আমির ফজলুর রহমান এবং জয়পুরহাট-২ আসনে সহকারী সেক্রেটারি এস এম রাশেদুল আলম। দলীয় নেতা-কর্মীদের নির্বাচনী প্রশিক্ষণ, পোলিং এজেন্টের তালিকা ও কেন্দ্র পরিচালনার প্রস্তুতিও ইতোমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে বলে দাবি করেছেন জামায়াত নেতারা।
তবে স্বাধীনতা-পরবর্তী সময় থেকে জামায়াতে ইসলামী জেলার কোনো আসনেই জয়ী হতে পারেনি। এবার তাই নতুন কৌশলে মাঠে নামছে তারা।
এছাড়া জাতীয়তাবাদী ঘরানার অন্যান্য দল যেমন গণ অধিকার পরিষদ ও জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) এর নেতারাও নির্বাচনী মাঠে সক্রিয় হয়ে উঠেছেন। তাঁরা নিজেদের সাংগঠনিক কার্যক্রম সম্প্রসারণের পাশাপাশি গণসংযোগে মনোনিবেশ করছেন।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, জয়পুরহাট জেলার এই দুটি আসনেই নির্বাচনী লড়াই জমে উঠবে বহু প্রার্থী এবং দলের অংশগ্রহণে। তবে শেষ পর্যন্ত দলীয় মনোনয়ন কার ভাগ্যে জুটবে, তা নিয়েই এখন কৌতূহলের কেন্দ্রে রয়েছেন নেতা-কর্মীরা।
Show quoted text
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে সীমান্তবর্তী জেলা জয়পুরহাটে বইতে শুরু করেছে নির্বাচনী হাওয়া। জেলার দুটি সংসদীয় আসন—জয়পুরহাট-১ (সদর ও পাঁচবিবি উপজেলা) এবং জয়পুরহাট-২ (আক্কেলপুর, কালাই ও ক্ষেতলাল উপজেলা)—এই দুই আসন ঘিরে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রস্তুতি এখন তুঙ্গে।
বিএনপির একাধিক সূত্র জানিয়েছে, জেলার দুটি আসনে দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশীদের সংখ্যা প্রায় এক ডজন। এরই মধ্যে প্রার্থীরা জোরেশোরে এলাকায় গণসংযোগ, সভা-সমাবেশ এবং নির্বাচনী প্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন। বিশেষ করে জয়পুরহাট-২ আসনে মনোনয়নপ্রত্যাশীদের তৎপরতা তুলনামূলকভাবে বেশি, যেখানে প্রত্যাশীরা সবাই শক্ত অবস্থানে রয়েছেন।
জয়পুরহাট-১ আসনে মনোনয়ন প্রত্যাশীদের মধ্যে রয়েছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ফয়সাল আলিম, জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলজার হোসেন, যুগ্ম আহ্বায়ক মাসুদ রানা প্রধান, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আনোয়ারুল হক ওরফে আনু প্রমুখ। অপরদিকে জয়পুরহাট-২ আসনে মনোনয়নপ্রত্যাশীরা হলেন সাবেক সংসদ সদস্য গোলাম মোস্তফা, সাবেক এমপি আবু ইউসুফ মো. খলিলুর রহমান, সাবেক সচিব আবদুল বারী, বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা এএইচএম ওবায়দুর রহমান, কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক নেতা আব্বাস আলী, কৃষক দলের কেন্দ্রীয় নেতা সিরাজুল ইসলাম এবং আমিনুর ইসলাম।
জয়পুরহাট জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলজার হোসেন বলেন, “বিএনপি একটি বৃহৎ রাজনৈতিক দল। মনোনয়ন চাওয়ার প্রতিযোগিতা থাকবে—এটাই স্বাভাবিক। তবে চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণার পর সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে দলীয় প্রার্থীর পক্ষে মাঠে কাজ করবেন।”
জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও নির্বাচনী প্রস্তুতি জোরদার করা হয়েছে। দলটির জেলা সূত্রে জানা গেছে, দুটি আসনেই প্রার্থিতা চূড়ান্ত করা হয়েছে। জয়পুরহাট-১ আসনে প্রার্থী হচ্ছেন জেলা জামায়াতের আমির ফজলুর রহমান এবং জয়পুরহাট-২ আসনে সহকারী সেক্রেটারি এস এম রাশেদুল আলম। দলীয় নেতা-কর্মীদের নির্বাচনী প্রশিক্ষণ, পোলিং এজেন্টের তালিকা ও কেন্দ্র পরিচালনার প্রস্তুতিও ইতোমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে বলে দাবি করেছেন জামায়াত নেতারা।
তবে স্বাধীনতা-পরবর্তী সময় থেকে জামায়াতে ইসলামী জেলার কোনো আসনেই জয়ী হতে পারেনি। এবার তাই নতুন কৌশলে মাঠে নামছে তারা।
এছাড়া জাতীয়তাবাদী ঘরানার অন্যান্য দল যেমন গণ অধিকার পরিষদ ও জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) এর নেতারাও নির্বাচনী মাঠে সক্রিয় হয়ে উঠেছেন। তাঁরা নিজেদের সাংগঠনিক কার্যক্রম সম্প্রসারণের পাশাপাশি গণসংযোগে মনোনিবেশ করছেন।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, জয়পুরহাট জেলার এই দুটি আসনেই নির্বাচনী লড়াই জমে উঠবে বহু প্রার্থী এবং দলের অংশগ্রহণে। তবে শেষ পর্যন্ত দলীয় মনোনয়ন কার ভাগ্যে জুটবে, তা নিয়েই এখন কৌতূহলের কেন্দ্রে রয়েছেন নেতা-কর্মীরা।