বরিশালের চাঁদাবাজি সহ চাঁদাবাজ ও অস্ত্র বাজদের নামে বিচারের দাবিতে থানা ও আদালতে মামলা দায়ের করায় তাদের অব্যাহত হুমকির মুখে বিপাকে পরে বাড়িঘড় ছেরে অন্যাত্র বসাবাস সহ নিরাপত্তার হিনতায় দিনকাটাচ্ছেন গৌরনদী উপজেলার সাবেক রিপোর্টার্স ইউনিটির কোষাদক্ষ ও বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরামের গৌরনদী উপজেলার দপ্তর সম্পাদক দৈনিক সাউথ এশিয়ান টাইমস্ এর বরিশাল জেলা প্রতিনিধি , একাধিক অনলাইন পত্রিকার সাংবাদিক ও জাতীয় মানবাধিকার ইউনিটির কেন্দ্রীয় কমিটির উপ- পরিচালক সাংবাদিক কে এম সোহেব জুয়েল।
তিনি (জুয়েল) গৌরনদী উপজেলার সরিকল ইউনিয়নের সাকোকাঠি গ্রামের মৃত আলী আহম্মদ খলিফার পুত্র।
সাংবাদিক জুয়েল বলেন, বাবুগঞ্জে উপজেলার পাশ্ববর্তী বীরশ্রেষ্ঠ জাহাঙ্গীরনগর ইউনিয়নের ঠাকুর মুল্লিক গ্রামের আনোয়ার হোসেন হাওলাদারের পুত্র মোর্শেদ -৫২ ও তার একই গ্রামের আলী আজিম খানের পুত্র নান্নু খান ৫৪ সাথে ঠিকাদারি করে আসছিলেন তিনি । তারি ধারাবাহিকতায় সাংবাদিক জুয়েলেকে ব্যাবসায়িক হিসাব নিকাশ বুঝিয়ে না দিয়ে ব্যাবসায়িক টাকা আত্বশোধ করার লক্ষে জুয়েলকে গত ২৭ মার্চ ২০২২ ইং স্বৈরাচারী সরকার থাকাকালীন সময় তাদের ক্ষমতার দাপটে পাওনা টাকা না দেয়ার অজুহাতে বাবুগঞ্জের জাহাঙ্গীর নগর ইউনিয়নের আগরপুর বন্দরে ভাই ভাই মিস্টান্ন দোকানে জনসম্মুখে দিবালোকে বিকাল ৫ ঘটিকায় হত্যার উদ্দেশ্য এলোপাতাড়ি কুপিয়ে রক্তাক্ত যখম করেন সন্ত্রাসী মোর্শদ ও তার সহযোগী সন্ত্রাসী নান্নু সহ ১০/১২ অজ্ঞাত নামা সন্ত্রাসীরা। এ বিষয় তৎকালীন সময় বাবুগঞ্জ থানায় মামলা করতে গিয়ে তাদের ক্ষমতার দাপটে মামলা নেয় নাই পুলিশ।
সরকার পতনের পর গত ২৭ অক্টোবর ২০২৪ ইং তাদের বিচারের দাবিতে বরিশাল জেলা পুলিশ সুপার সাথে স্বাক্ষাৎ করে সাংবাদিক জুয়েল। তারি ধারাবাহিকতায় বাবুগঞ্জ থানায় সন্ত্রাসী মোর্শেদ ও সন্ত্রাসী নান্নু সহ একাধিককে অজ্ঞাতনামা আসামী করে বাবুগঞ্জ থানায় মামলা দায়ের করেন সাংবাদিক জুয়েল যার জিআর মামলা নং – ০৮ / ২০২৪ ইং।
মামলায় সন্ত্রাসী মোর্শেদ কারা ভোগ করে জাবিনে বের হয়ে ফের সাংবাদিক কেএম সোহেব জুয়েলকে হত্যার মিশনে নানান ষড়যন্ত্রের ব্যাস্ত সময় পারি দিচ্ছেন সন্ত্রাসী মোর্শেদ ও নান্নু সহ তাদের সহোযোগিরা এমনটিই জানিয়েছেন তিনি।
সাংবাদিক জুয়েল আরো বলেন, সন্ত্রাসী নান্নু ও অপর সন্ত্রাসী মোর্শেদ তাকে কুপিয়েই ক্ষান্ত হন নাই ফের তাদের ক্ষমতার দাপটে ২০২৪ ইং ৩ মার্চ ১০: লক্ষ টাকা চাঁদার দাবিতে উজিরপুর উপজেলার জয়শ্রী বাস স্টান্ডে সকাল আনুমানিক ১০ ঘটিকায় জুয়েলকে দেখতে পেয়ে তাকে মারধর করে তার সাথে থাকা ব্যাবহৃত ব্যাগের ভিতর থেকে একটি রেফ ও রুপোলী ব্যাংকের চেক বই ছিনিয়ে নিয়ে দুইটি পাতা ছিরে সই করিয়ে একটিতে প্রায় ১০ লক্ষ টাকা লিখে নেয় তারা।
সরকার পতনের পর তাদের ছিনিয়ে নেয়া সইকৃত ব্লান্ক রেফ ও একটি চেক গৌরনদী উপজেলা প্রশাসন ও গৌরনদী থানা পুলিশের সহায়তায় উদ্ধার করতে সক্ষম হলেও অপর চেকটি উদ্ধার করতে সক্ষম না হওয়ায় সন্ত্রাসী নান্নু ও মোর্শেদ সহ অজ্ঞাত নামা ৮/১০ জনকে আসামী করে ১০ জুলাই ২০২৫:ইং বরিশাল বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিশিয়াল মেজিষ্ট্রেট আমলী আদালতে মামলা দায়ের করেন সাংবাদিক জুয়েল। যার মামলা নং সিআর -৩৯১/২৫ ইং
সন্ত্রাসী নান্নু ও অপর সন্ত্রাসী মোর্শেদের বিরুদ্ধে মামলা করায় তাদের মামলা উত্তোলনের অব্যাহত হুমকি সহ চাঁদার দাবিতে বাড়ি ঘড় ছেরে অন্যাত্র পালিয়ে দিন কাটাচ্ছেন সাংবাদিক কেএম সোহেব জুয়েল এমনটিই জানিয়েছেন তিনি।
তাই সন্ত্রাসী অস্ত্র ও চাঁদাবাজ মোর্শেদ ও নান্নুর অব্যাহত হুমকি থেকে জীবন বাঁচানো সহ তাদের আইনের আওতায় আনতে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছেন সাংবাদিক কেএম সোহেব জুয়েল সহ তার পরিবারের লোকজন। তিনি আরো বলেন তার জীবনের নিরাপত্তার চেয়ে থানায় সাধারণ ডায়েরির প্রস্হতি নিচ্ছেন তিনি।
উল্লেখ্য মোর্শেদ ২০১২ ইং বাবুগঞ্জ উপজেলার জাহাঙ্গীর নগর ইউনিয়নের জাহাপুর গ্রাম থেকে অস্ত্র (পিস্তল) , সহর্্যাবের হাতে গ্রেফতার হয়ে দীর্ঘ দিন কারা ভোগ করেন। যার বাবুগঞ্জ থানার মামলা নং – জি আর ৬০/১২ সাতক্ষীরা ২০২০ সালে অনাধিকার ও অসৎ উদ্দেশ্য বর্ডার ক্রোচিং করে গ্রেফতার হন ও কারা ভোগ করেন সন্ত্রাসী মোর্শেদ। সাংবাদিক হত্যা চেষ্টার বাবুগঞ্জ থানার মামলা নং – জি আর ০৮ / ২০২৪৷ কারা ভোগ করেন মোর্শেদ এ ছারাও আরো মামলা আছে তার নামে।