ময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলায় দুই শিশু ও মাকে জ/বা/ই করে হ/ত্যা/র ঘটনায় মূল আ’সা’মি নজরুল ইসলাম (৩০) কে গ্রে’ফ’তা’র করেছে ভালুকা মডেল থানা পুলিশ।
মঙ্গলবার (১৫ জুলাই)বিকেল ৫টায় গাজীপুর জয়দেবপুর এলাকার রেলস্টেশন থেকে তাকে গ্রে’ফ’তা’র করা হয়েছে।
ময়মনসিংহের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রা’ই’ম অ্যান্ড অ’পা’রে’শ’ন) আব্দুল্লাহ আল মামুন গ্রে’ফ’তা’রে’র বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, মঙ্গলবার বিকেল ৫টায় গাজীপুর জয়দেবপুর এলাকার রেলস্টেশন থেকে তাকে গ্রে’ফ’তা’র করা হয়েছে।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে ও তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় আসামিকে গ্রে’ফ’তা’র করা হয়েছে। আ’সা’মি’কে ভালুকা থানায় আনা হচ্ছে। তাকে জিজ্ঞাসাবাদের মাধ্যমে মা’ম’লা’র মূল র’হ’স্য জানা যাবে।
এর আগে নি/হ/ত গৃহবধূ ময়না আক্তারের ভাই জহিরুল ইসলাম বাদী হয়ে সোমবার রাতে ভালুকা মডেল থানায় একটি হ/ত্যা মা’ম’লা দায়ের করেন। এতে ময়না আক্তারের স্বামী রফিকুল ইসলামের আপন ছোট ভাই নজরুল ইসলামসহ অ’জ্ঞা’ত’নামা আরও দুজনকে আ’সা’মি করা হয় ওই মা’ম’লা’য়।
এর আগে গত সোমবার (১৪ জুলাই) সকালে ভালুকা পৌরসভার টিঅ্যান্ডটি রোড এলাকার ভাড়া বাসায় এ ঘটনাটি ঘটে। পুলিশ জানায়, রফিকুলের ছোট ভাই নজরুল ভালুকা পৌর এলাকায় এক ব্যক্তির কাছে সকাল ৮টার দিকে নিজের মোবাইল ফোনটি বিক্রি করে পালিয়েছে। ফোনটি উ’দ্ধা’র করা হয়েছে। বড় ভাইয়ের সঙ্গে ভাড়া বাসায় থেকে তিনি অটোরিকশা চালাত। বাড়িটির যে কক্ষে নজরুল থাকত, সেখানকার খাটের নিচ থেকে হ/ত্যা/য় ব্যবহৃত দা উ/দ্ধা/র করা হয়েছে।
সোমবার সকাল ৯টার দিকে কর্মস্থল থেকে রফিকুল ইসলাম বাসায় গিয়ে দেখেন দরজায় তালা ঝুলানো। এ সময় ডাকাডাকি করা হলেও ঘরের ভেতর থেকে কোনো সাড়া মেলেনি। পরে তালা ভে/ঙে ভেতরে গিয়ে দেখেন তার স্ত্রী ময়না আক্তার (২৫), দুই সন্তান রাইসা (৭) ও নিরবকে (২) গলা কে/টে হ /ত্যা করে ম/র/দে/হ খাটের উপর ফেলে রাখা হয়েছে। পরে খবর পেয়ে ভালুকা থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে নি/হ/ত/দে/র ম/র/দে/হ উ/দ্ধা/র করে থানায় নিয়ে যায়।