বগুড়া আঞ্চলিক শ্রম দপ্তরের সহকারী পরিচালক খালেদা জাহান এর অফিসিয়াল নাম্বারে ০১৮০৬৮৫৯১৯৬ হতে একটি ফোন আসে বগুড়া সেনানিবাসে কর্মরত পরিচয় দেন এবং সেনাবাহিনীর পক্ষথেকে শ্রম দপ্তরের মাধ্যমে ত্রান সামগ্রী দেয়ার প্রস্তাব করেন সাথে সাথে তাকে শ্রম কল্যাণ কেন্দ্রের সাথে যোগাযোগ করার পড়ামর্শ দেয়াহলে শ্রম কল্যাণ কেন্দ্রের দায়িত্ব প্রাপ্ত সহকারী পরিচালক মাকসুদা বেগম যোগাযোগ কালে তাকে ৫০ জন শ্রমিকের মাঝে ৫০ টি ত্রান সামগ্রী প্যাকেজ ও নগদ ৪৫০০ টাকা সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে দেয়াহবে বলে তালিকা দিতেবলেন।সহকারী পরিচালক মাকসুদা বেগম সাথে সাথে শ্রমিক নেতৃবৃন্দের সাথে যোগাযোগ করে তালিকা সংগ্রহ করার চেষ্টা করেন।কিছুক্ষণপর পূনরায় বলাহয় শ্রমিক দের তালিকানয় বগুড়া আঞ্চলিক শ্রম দপ্তরে কর্মরত স্টাফদের কে তার নাম্বার ছরিয়ে দিতেবলেন এবং স্ব-স্ব ব্যাক্তিযেনো তাকে ফোনকরে তালিকা প্রদান করেন।এমতাবস্থায় শ্রম কর্মকর্তা মোঃ শরিফুর রহমান বিষয়টি অবগতহয়ে উপরে উল্লেখীত নাম্বারে ফোনকরলে ট্রুকলারে (প্রতারক)লেখা ভেসেআসে এবং বিষয়টি সাথে সাথে বগুড়া সেনানিবাসে যোগাযোগ করার চেষ্টাকরেন।ইতিমধ্যে বগুড়া শ্রম দপ্তরে কর্মরত অন্য জেলার মানুষের জন্য ত্রান সামগ্রী চাইলে সেখানেও দেয়ার জন্য আস্বস্থ করাহয়।শেষপর্যন্ত বগুড়া সেনানিবাস থেকে জানানোহয় উপরে উল্লেখীত নাম্বারটি তাদের কোনো কর্মকর্তা বা কর্মচারীর নয় তবে নাম্বার বিষয়ে তারা ব্যাবস্থা নিবেন বলে জানান।উল্লেখীত নাম্বারটি হোয়াটসঅ্যাপ আইডিতে সেনাবাহিনীর পোশাক পরিহিত ছবিটি পাওয়াযায়।