1. admin@desh-bulletin.com : নিজস্ব প্রতিবেদক : দৈনিক প্রতিদিনের অপরাধ
শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫, ০৭:৪৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
কয়রায় ব্যবসায়ীদের অঙ্গীকার: পলিথিন-প্লাস্টিক দূষণ রুখতে একাট্টা হওয়ার বার্তা উপজেলা রামগতিতে অবৈধ ইটভাটার রমরমা ব্যবসা মোংলায় বজ্রপাতে মৃত্যু এক নির্ভীক কলম সৈনিক সাংবাদিক আবু হাসানের মৃত্যু মুরাদনগরে এসএসসি পরীক্ষায় নকল সরবরাহের দায়ে যুবকের কারাদণ্ড আমদানি বন্ধের অজুহাতে হিলিতে বেড়েছে চালের দাম,বিপাকে পাইকাররা পলাশবাড়ীতে এসএসসি পরীক্ষা কেন্দ্র থেকে প্রক্সি পরীক্ষার্থী আটক গাজীপুরের পিরুজালীতে জোরপূর্বক গাছ কর্তন ও বিক্রির অভিযোগ শূন্য রেখায় বিএসএফ এর কাঁটাতারের বেড়া দেওয়ার চেষ্টা ও বিজিবি’র বাধা প্রদান বাঁচতে চায় ক্যান্সারে আক্রান্ত মেধাবী ছাত্র আজিজ

ভোগান্তির আরেক নাম কোভিড ১৯ ভ্যাকসিন পর্ব-২

সজীব সরকার
  • প্রকাশের সময় : শনিবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪
  • ৩৫৮ বার পড়া হয়েছে
প্রথম পর্বের পরে–
বোকা মানুষ সহজ হিসাব বোঝে না পায়ের জুতা ক্ষয় করার থেকে পকেটের টাকা খরচ করা সহজ এতে এক ঢিলে দুই পাখি মরে কারণ পকেটের টাকা খরচ করলে জুতাও ক্ষয় করতে হয় না আর কাজটিও হয়ে যায়। অন্যদিকে পকেটের টাকা খরচ না করলে জোড়ার পর  জোড়া জুতা ক্ষয় হয়ে যাবে মাগার কাজ হবে না।
সিলেট থেকে আগত নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক (৩৫) এক ব্যক্তি দৈনিক দেশ বুলেটিনকে জানান সপরিবারে আমেরিকা যাওয়ার সুযোগ পান তিনি ভিসা বের করতে গিয়ে তিনি জানতে পারেন যে তার ছোট্ট সোনামণিদের ভ্যাকসিন নেওয়ার কোনো প্রমাণ নেই অনলাইনে।তাই তিনি চলে আসেন রাজধানীর মহাখালী স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে বুক ভরা আশা নিয়ে তার সমস্যাটির সমাধান হয়তো খুব শীঘ্রই মিলবে কিন্তু ঐ ব্যক্তি হতাশার সুরে দৈনিক দেশ বুলেটিনকে জানান যে মহাখালী স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কোনো কর্মকর্তাই তার সাথে ভালোভাবে কথা বলতে বলতে চাননি।  বাধ্য হয়ে কথা বলার একপর্যায়ে ছলে বলে কৌশলে ব্যক্তির কাছ থেকে জানতে পারেন যে তিনি বিদেশগামী (এতক্ষণে ঘুঘু ফাঁদে পা দিয়েছে)। তখনই দুইজন মহিলা কর্মকর্তা(একজনের নাম আফরোজা)সমস্বরে বলে উঠেন আমরাও জানি যারা বিদেশে যায় তারাই আসে। বিপদে না পড়লে তো আর কেউ এসব কাজ করতে আসে না ! নানা রকম টালবাহানার একপর্যায়ে তারা বলে একটি কাজ আজ হবে এবং অন্য কাজটি আবার একমাস পর হবে। কারণ জানতে চাইলে তারা উপর্যুক্ত কারণ দেখাতে না পেরে পাল্টা প্রশ্ন করে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে ফেলে দেন বলে জানান ওই ব্যক্তি।
খবর পেয়ে দৈনিক দেশ বুলেটিনের প্রতিনিধি গোপনে কথা বলতে গেলে তারা(মহাখালী স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তা)একই আচরণ প্রকাশ করেন এবং এক পর্যায়ে বাধ্য হয়ে আমাদের প্রতিনিধি নিজেকে সাংবাদিক বলে পরিচয় দিলে সকলে নড়ে-চড়ে বসেন এবং  সকল কর্মকর্তা সমস্বরে একটি চেয়ারে বসে থাকা ভদ্রলোকের দিকে আঙুল দেখিয়ে বলেন আমাদের স্যারের সাথে কথা বলেন কোনো কিছু জানার থাকলে। (হাস্যকর ব্যাপার হলেও এটাই সত্য) স্যার আলাদা একটি ডেস্কে বসে থাকলেও নিজেকে কোনো সিনিয়র কর্মকর্তা বলে মানতে চাননি তিনি।  এক পর্যায়ে তিনি বলেন আমাদের এখানে কেউ সিনিয়র-জুনিয়র নেই আমরা সবাই এক। তাকে আরও কোনো প্রশ্ন করতে গেলে তিনি কৌশলে এড়িয়ে যান। এখন ঐ কর্মকর্তার কথা যদি সত্য হয় তাহলে কী এটাই সরকারি অফিসের বাস্তব চিত্র?? আর যদি ঐ কর্মকর্তার কথা মিথ্যা হয় তাহলে কেন তিনি এইরকম একটা মিথ্যার আশ্রয় নিলেন?? এর পিছনে কী কোনো রহস্য আছে?? যদি থেকে থাকে তাহলে কী সেটা?? এসব সকল প্রশ্নের উত্তর একমাত্র ঐ কর্মকর্তাই দিতে পারেন! এখন তাহলে উপায়? উপায় একটাই এই নিউজটা সবার মধ্যে এমনভাবে ছড়িয়ে দেওয়া যেন আইনানুগভাবে এর তদন্ত করা হয়। আজ আমি প্রয়োজনীয় সেবা পাচ্ছিনা কাল এমনটা আপনার সাথেও হতে পারে।তাই নিজের অধিকার আদায়ে এখনই নামতে হবে।
এ বিভাগের আরো সংবাদ
© দেশ বুলেটিন 2023 All rights reserved
Theme Customized BY ITPolly.Com