ক্ষুধার জ্বালা বড় জ্বালা।পেটে যখন ক্ষুধা থাকে তখন কি হালাল আর কি হারাম তা একাকার হয়ে যায়।ধনী ব্যক্তি পেট পুরে থাকে তাহলে তিনি কিভাবে বুঝতে পারবে গরীবের জ্বালা।যদি এ রকম শাসন থাকত হযরত ওমর (রাঃ) রাতের আধারে একাকী ঘুরে বেড়াতেন কার কি সমস্যা।এখন তো আর সেই শাসন নেই এখন শাসন রয়েছে কিভাবে গরীবের হক মেরে নেতারা বড় হবে।
গরীব মানুষের কোন রাজনৈতিক দল থাকা ঠিক নয়।কারন সরকারের সামান্য অনুদানের জন্য অধীর আগ্রহে থাকে।তারা যদি একটি দলের প্রতি আসক্ত থাকে তাহলে সরকারী অনুদান তাদের জন্য বঞ্চিত হতে পারে।এখন কিছু নেতা বলছেন কেন তারা আওয়ামী লীগ করেছেন তাই বর্তমান অনুদান পাবে না।তাহলে এ গরীব অসহায় মানুষ কোথায় যাবে?এক সময় তারা সন্ত্রাসী রুপ ধারন করতে বাধ্য হবেন।দেশ আওয়ামী সন্ত্রাস বাহিনী যে ভাবে দেশ চালিয়েছেন আপনারা ও যদি একই ভাবে দেশকে পরিচালিত করেন তাহলে তাদের মধ্যে আর আপনাদের মধ্যে পার্থক্য কোথায়।সামান্য টিসিবি পন্য নিয়েও আপনারা রাজনৈতিক প্রভাব কেন ফেলছেন।যেখানে টাকা দিয়েই ক্রয় করতে হয়।গরীবরা না হয় সরকার কর্তৃক এ টিসিবি পন্য নিয়ে কিছু টাকা হয়তো লাভ হয় তা অতি নগন্য এটাও আপনারা অন্য ভাবে দেখছেন।রাজনৈতিক মনোভাব হলো রাজার অনুকুলে যা প্রজা থাকবে তারা যদি শান্তি পায় তাহলেই রাজার শান্তি এ রকম আপনারা নীতি অবলম্বন করুন মানুষ ও ভালোবাসবেন আবার আল্লাহর নৈকট্য লাভ করা যাবে।আমরা দেশের স্বার্থে এ সামান্য স্বার্থ ত্যাগ করব ইনশাআল্লাহ।