এতে একজন সেনাসদস্য আহত হয়ে,৩ জন স*ন্ত্রাসী গ্রেফতার হয়েছে এবং আধুনিক অ*স্ত্র ও গু*লি উদ্ধার হয়েছে।কিন্তু এটি নিয়ে নিউজ নাই,পার্বত্যা অঞ্চলে ISI মদদপুষ্ট স্লিপার সেল গুলো এক্টিভেট হয়েছে বলে আসছি বেশ কয়েকদিন ধরে,যা পার্বত্য পাহাড়ি অঞ্চলে বসবাস করা বাঙালি ও অন্য সাধারণ সম্প্রদায়দের জন্য ভয়ংকর হুমকি।
এখন প্রয়োজন পার্বত্য অঞ্চলে কম্বাইন মিশন পরিচালনা কারা যা সেনাবাহিনী-বিজিবি-বিমানবাহিনী ও এম আই(মিলিটারি ইন্টেলিজেন্স) এর যৌথ অভিযান হবে এখানে লোকাল পুলিশকে যুক্ত না করে প্রয়োজনে SWAT ও RAB এর কমান্ডো ফোর্সকে যুক্ত করবে এবং অতিরিক্ত পুলিশ ফোর্স অভিযানের এলাকায় অভিযান চলাকালে কোনো স*ন্ত্রাসী যেনো লোকাল জনগণ, বসতি,স্থাপনায় হা*মলা করতে না পারে সেই কাজ করবে এবং লোকাল থানা পুলিশ তাদের থানা ও আশেপাশের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখবে।
এভাবে আরো উন্নত কৌশল পরিকল্পনা করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমতি নিয়ে একটি ৩-৪ দিন বা পরিস্থিতি অনুযায়ী কমবেশি সময়ের জন্য অভিযান পরিচালিত করবে।
আর এভাবে বিচ্ছিন্ন অভিযান চালালে আমাদের সদস্যাই আহত-নি*হত হবে এতে ক্ষতি আমাদেরই বিপরীতে তারা পাহাড়ি অঞ্চলে চলাফেরা করায় দক্ষ সুতরাং তাদের সুবিধা বেশি এবং তাদের কেউ নি*হত হলেও তাদের ক্ষতি নাই তারা আবারো গা ঢাকা দিবে সময়ে সময়প আবারে প্রকাশ্যে এসে তাদের কর্মকান্ড চালাবে এতে যেই লাউ সেই কদুই থাকবে এবং পার্বত্য অঞ্চলের পাহাড়ি এলাকায় যেসব খ্রিস্টান মিশনারী হয়ে সেগুলোতে গোয়েন্দা নজরদারি বাড়াতে হবে সেই সাথে সেই এলাকার বিভিন্ন দেশী-বিদেশী এনজিও সদস্য ও কার্যক্রমেও গোয়েন্দা নজরদারি অত্যান্ত জুরুরি।
এখন সিদ্ধান্ত সেনাবাহিনীর তারা কী করবে দেশকে রক্ষা করবে নাকি বিচ্ছিন্নতাবাদীদের বড় হা*মলার শিকার হয়ে সেনাসদস্যরা নিহত ও দেশকে তাদের হাতে তুলে দিবে।
সম্প্রতি ১৯৯৭ এর পার্বত্য চুক্তি তারা মানে না এই চুক্তি তাদের মানবাধিকার হরণ করছে বলে এই চুক্তি বাতিল ও সেনাবাহিনী প্রত্যাহার নিয়ে আন্তর্জাতিক ভাবে বিভিন্ন কাজ চালিয়ে যাচ্ছে যা সেখানে খ্রিস্টান-ইহুদি রাষ্ট্র গঠনের ষড়যন্ত্র পরিকল্পনার ২ ধাপ।