নওগাঁ জেলার নিয়ামতপুর উপজেলার শ্রীমন্তপুর ইউনিয়নের শালবাড়ী গ্রামের মোঃ মনোয়ার হোসেন আম গাছের বাগান করে সাবলম্বি।নওগাঁ নিয়াতপুরের মাটি ধানের পরই আম চাষের উপযোগী।মাটিটি এক সময় এঁটেল মাটি হওয়াতে ধান চাষ হতনা। কোন উপায় না পেয়ে মোঃ মনোয়ার হোসেন আম গাছ চাষের সিদ্ধান্ত নেয়।বর্তমানে আম গাছে আমের কুঁড়ি ছেয়ে আছে গোটা বাগান যা দেখতে পরিবেশ সহ দেখার অপরুপ সৌন্দর্য।এখন আমবাগান চাষীরা অনেক ব্যস্ত সময় পার করছেন গাছে কীটনাশক সহ গাছের গোড়া পরিষ্কারে অনেক ব্যস্ত। বাগানের মালিক চন্দন বলেন এই পতিত জমিটি চাষের উপযোগী করে তুলতে অনেক পরিশ্রম সহ অনেক টাকা ব্যয় হয়েছে কিন্তু এ পর্যায়ে আমার আম গাছের দিকে তাকালে সব পরিশ্রম ভুলে যায়।এবারে আমি ভালো ফলনের আশাবাদী। কুঁড়ি যে পর্যায়ে গাছে আছে তাতে ভালো ফলন আশা করা যায়। তবে অধিক তাপ দাহে কিছু আমেরগুটি গাছ থেকে ঝরে যাচ্ছে তবুও আমি আশা করছি ভালো ফলনের।বাগানটিতেই আমি নিজেই পরিচর্যা করি বাগানটির পরিমান ৪ বিঘা।আমি বাংলাদেশর জনগন কে বলব পতিত জমি গুলো অযথা ফেলে না রেখে তা বিভিন্ন রকমের বাগান করে নিজে সাবলম্বী হওয়া সহ বাংলাদেশ হবে সত্যিকারের সোনার বাংলাদেশ।