বরিশাল জেলার কাজিরহাট থানাধীন আন্দারমানিক ইউনিয়নের পশ্চিম আজিমপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে রেন্টি গাছটি এখন মরণফাদ সরোজমিনি গিয়ে দেখা যায় অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ, এছাড়াও রয়েছে প্রতিনিয়ত শুক্রবার ও মঙ্গলবার বাজার বসে একটি সরকারি ক্লিনিক,ঝুঁকিপূর্ণ  মধ্য দিয়ে রোগী আসা-যাওয়া করে এতে করে ঘটে যেতে পারে বড় ধরনের দুর্ঘটনা। এই রেন্ট্রী গাছটি , এক সময়ে শিক্ষার্থীদের জন্য ছিল খেলাধুলা করার উপযোগী স্থান রেন্ট্রি গাছের নিচে , গাছটি এখন শুকিয়ে যাওয়ায় এখন হয়ে গেল ঝুঁকিপূর্ণ।  শিক্ষার্থীরা বিদ্যালয়ের মাঠ ব্যতীত অন্য কোথাও খেলাধুলা করার মত অবস্থান নেই। বিদ্যালয়টিতে নেই কোন বাউন্ডারি, বিদ্যালয়ের সামনে একটি রাস্তা, এই রাস্তাটি দিয়ে বিভিন্ন প্রকারের গাড়ি চলাচল করে। শিক্ষার্থীদের অভিভাবকরা জানান অতি দ্রুত গাছটি যদি অপসারণ না করা হয় তাহলে আমাদের বাচ্চাদের বিদ্যালয় যাওয়া আসা ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়বে।  স্থানীয় জনসাধারণ জানান গাছটি যদি অতি দ্রুত অপসারণ না করা হয় তাহলে যেকোনো সময় যেকোনো মুহূর্তে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা রয়েছে। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা জানান আমরা যখন ক্লাস শুরু করি এর পূর্বেই শিক্ষার্থীরা চলে আসে বিদ্যালয়ের মাঠে, কখন কি ঘটে যায় আমরাও অনেক সময় টেনসনে থাকি। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা আরও জানান উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তার কাছে পরপর দুইবার গাছটি কাটানোর জন্য আবেদন করেছি আমাদেরকে শিক্ষা কর্মকর্তা আশ্বস্ত করেন অতি শীঘ্রই গাছটি টেন্ডার দেওয়া হবে। বাজার কমিটি জানান আমাদের প্রতি শুক্রবার ও মঙ্গলবার বাজার বসে তা এখন বাজারটি এখন বসানো সম্ভব হয়নি, অন্যত্র সরিয়ে বাজার বসাইতে হচ্ছে পার্শ্ববর্তী রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন সাথে সাথে গাড়ি যাতায়াত করে কখন কোন গাড়ি ওয়ালারা দুর্ঘটনার শিকার হয় তাও অনিশ্চিত হয়ে পড়ে গাছটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের আওতাভুক্ত হওয়ায় স্থানীয় সাধারণ জনগণ কোন প্রকার পদক্ষেপ নিতে পারছে না। বিদ্যালয় শিক্ষার্থীর অভিভাবকরা জানান আমাদের এই বিদ্যালয়টিতে নেই কোন বাউন্ডারি, নেই কোন নৈশ প্রহরী যার ফলে শিক্ষার্থীরা বিদ্যালয়ের বাইরে গিয়ে খেলাধুলা করছে এবং বিদ্যালয়টিতে স্থানীয় কিছু শিস কে চোর এসে বিদ্যালয়ের আসবাবপত্র নিয়ে যায় বিদ্যালয় এই পর্যন্ত কয়েকবার তালা দিয়েও শিক্ষকরা উপায় হয়নি। বিগত একমাস পূর্বে বিদ্যালয়ের বিভিন্ন আসবাবপত্র চুরি করে নিয়ে যায় ওই চোর চক্রগুলো বিদ্যালয়টিতে অতি দ্রুত প্রয়োজন নৈশো প্রহর এবং বিদ্যালয়ের বাউন্ডারি প্রয়োজন।