1. admin@desh-bulletin.com : নিজস্ব প্রতিবেদক : দৈনিক প্রতিদিনের অপরাধ
বুধবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৫, ০৬:২৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
স্বপনের নির্দেশনা ও বাবুলের সম্মতিতে খাঁজনা মুক্ত হল সরিকল বন্দরের ২৪‘র চেতনায় বিশ্বাসীদের নিয়ে কুড়িগ্রামের ডিসি নুসরাত সুলতানা গড়ে তুলেছেন ঐক্যতান স্বামী হত্যার বিচার চেয়ে কয়রায় স্ত্রীর আকুল মিনতি: দীর্ঘ অপেক্ষার পরও ন্যায়বিচার অধরা নোয়াখালী সদর হাসপাতালে রুগিদের সেবা নামে চলছে ব্যাবসা ঝিনাইদ‌হে ৮৪০ টাকার জন্য কিল ঘু‌ষি‌তে মুদি দোকানি কে হত্যা বেরোবিতে বর্ষবরণে এমআইএস বিভাগ প্রথম স্থান র‍্যালিতে, দ্বিতীয় স্থান সাজসজ্জায় কাজিরহাট থানায় গভীর রাতে (স.মিলে) করাত কলে দুর্বৃত্ত আগুন লাগিয়ে দেয় ঈশ্বরদীতে আট দফা দাবিতে ক্লাশ ও পরীক্ষা বর্জন করে বিক্ষোভে ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীরা জয়পুরহাটের বুনখুর এলাকা থেকে ৪২ বোতল ফেন্সিডিলসহ ২ (দুই) মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-৫ সিরাজগঞ্জ দরগা রোডে পৌর আইন লঙ্ঘন করে ৮ তলা ভবন নির্মাণ

কালকিনিতে নববর্ষ উপলক্ষে ঘুড়ি উৎসব অনুষ্ঠিত

Akter Hossain
  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ১৫ এপ্রিল, ২০২৫
  • ২৮ বার পড়া হয়েছে

মাদারীপুরের কালকিনিতে নববর্ষ ১৪৩২ উপলক্ষে ঘুড়ি উৎসব অনুষ্ঠিত হয়েছে। যা শুধু এই পহেলা বৈশাখকে কেন্দ্র করে করা হয়েছে। এক সময়ে ঘুড়ি উড়ানো ছিল গ্রাম বাংলার একটি ঐতিহ্যবাহি খেলা । যা আজ থেকে দেড় যুগ আগে সচারচার দেখা যেত কিন্তু যুগের পরিবর্তন ও তথ্য প্রযুক্তির সয়লাবে হারাতে বসেছে এ খেলাটি । মোবাইল, ইন্টারনেট ও বিভিন্ন ধরনের গেইমে আসক্ত হয়ে পড়েছে পুরো সমাজ যার কারনে এখন আর আগের মত মিলছে না পাড়া, মহল্লা, কিংবা নদীর কিনারায় এ ঘুড়ি উড়ানো দৃশ্য। ঘুড়ি উড়ানো প্রতিযোগিতা , ঘুড়ি কাটা কাটি করে ঘুড়ি, সুতা নাটাই এর দখল নেয়া সোনালী অতীত ছাড়া আর কিছুই নয়। কয়েক ধরনের ঘুড়ি বেশ জনপ্রিয় ছিল যেমন চিল ঘুড়ি,ভ্রমর ঘুড়ি,জেল ঘুড়ি, ইত্যাদি । বর্তমান প্রজন্মের কাছে এ সম্পর্কে কোন ধারনাই নেই। তাইতো গ্রাম বাংলার এ ঐতিহ্য যাতে হারিয়ে না যায় এবং বর্তমান প্রজন্মকে জানান দেয়ার লক্ষ্যে এ ঘুড়ি উড়ানো উৎসব আয়োজন করা হয়েছে।
সোমবার পহেলা বৈশাখ (১৪ এপ্রিল) বিকাল ৪ ঘটিকায় উপজেলার কালকিনি সৈয়দ আবুল হোসেন কলেজ মাঠে এ ঘুড়ি উৎসব অনুষ্ঠিত হয়। উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে কলেজ লাইব্রেরীয়ান মসিউর রহমান রুলিন এর সঞ্চলনা এ অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন কালকিনি উপজেলা নির্বাহি অফিসার উত্তম কুমার দাশ।

ঘুড়ি উৎসবে আসা অংশগ্রহনকারীরা বলেন আগে গ্রাম বাংলার সব খানে ঘুড়ি উড়ানো দেখা যেত কিন্তু এখন আর দেখা যায় না । এ ঐতিহ্য যাতে টিকে থাকে এবং প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম যাতে জানতে পারে এ বিসষে । এবং তারা আশা করে আগামী দিনে আরো অংশগ্রহন কারী বাড়বে।
এ বিষয়ে কালকিনি উপজেলা নির্বাহি অফিসার উত্তম কুমার দাশ বলেন বাঙালীর ইতিহাসও প্রাচীন ঐতিহ্যর অন্যতম অনুসঙ্গ হচ্ছে ঘুড়ি উৎসব । পহেলা বৈশাখ উৎসবকে বনাট্য করতে আমরা এ আয়োজন করেছি। বর্তমান প্রজন্ম বিভিন্ন ধরনের স্যোসাল মিডিয়ার আসক্ত তাই তাদের এ প্রাচীন ঐতিহ্যর সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়ার জন্য আমাদের এই আয়োজন।

এ বিভাগের আরো সংবাদ
© দেশ বুলেটিন 2023 All rights reserved
Theme Customized BY ITPolly.Com